­

Class IX Economic Geography of West Bengal MCQ নবম শ্রেণী : ভূগোল : পশ্চিমবঙ্গ : অর্থনৈতিক। MCQ

by - March 16, 2025

Class IX Economic Geography of West Bengal MCQ 

নবম শ্রেণী : ভূগোল : অষ্টম অধ্যায় : পশ্চিমবঙ্গ : অর্থনৈতিক। MCQ 


Topic : A পশ্চিমবঙ্গের কৃষি :-

১. ধান উৎপাদনে পশ্চিমবঙ্গ  ভারতে - প্রথম / দ্বিতীয় / তৃতীয় / পঞ্চম। 
উত্তর : প্রথম। 
 
২. পশ্চিমবঙ্গের প্রধান খাদ্যশস্য হল - ধান / পাট / চা / তৈলবীজ। 
উত্তর : ধান। 

৩. পশ্চিমবঙ্গের প্রধান তন্তু ফসল হল - ধান / পাট / চা / তৈলবীজ।  
উত্তর : পাট। 

৪. পাট উৎপাদনে পশ্চিমবঙ্গ  ভারতে - প্রথম / দ্বিতীয় / তৃতীয় / চতুর্থ। 
উত্তর : প্রথম। 

৫. পশ্চিমবঙ্গে কোন জেলায় সবচেয়ে বেশি ধান উৎপাদন হয় ? পূর্ব বর্ধমান / পশ্চিম বর্ধমান / হাওড়া / উত্তর চব্বিশ পরগনা। 
উত্তর : পূর্ব বর্ধমান। 

৬. কোন জেলাকে পশ্চিমবঙ্গের ধানের গোলা বা ধানের ভান্ডার বলে ? পূর্ব বর্ধমান / পশ্চিম বর্ধমান / হাওড়া / নদীয়া । 
উত্তর : পূর্ব বর্ধমান। 

৭. কোন ফসলকে সোনালী তন্তু বলা হয় ? ধান / পাট / চা / কফি। 
উত্তর : পাট। 

৮. তৃষ্ণার্ত ফসল কাকে বলে ? ধান / পাট / চা / কফি। 
উত্তর : ধান। 

৯. পাটের এক গাঁট = কত কেজি ? ১৭০ / ১৮০ / ২১০ / ২২০ - কেজি। 
উত্তর : ১৮০ কেজি। 

১০. ভারতে উৎপাদিত মোট পাটের - ১/৩   /    ১/৪    /  ১/৫    /   ১/৬ - অংশ উৎপাদন করে পশ্চিমবঙ্গ।
উত্তর : ****** ৩/৪
 
১১. সোনালী পানীয় কাকে বলে ? ধান / চা / পাট / কফি। 
উত্তর : চা। 

১২. পশ্চিমবঙ্গের বেশিরভাগ পাটকল গড়ে  উঠেছে - হুগলি / দামোদর  / মহানন্দা / তিস্তা - নদীর উভয় তীরে। 
উত্তর : হুগলি। 

১৩. পশ্চিমবঙ্গের কোথাকার চায়ের কদর বিশ্ব জুড়ে ? জলপাইগুড়ি  / ডুয়ার্স / কালিম্পঙ / দার্জিলিং। 
উত্তর : দার্জিলিং। 

১৪. ছায়া প্রদানকারী বৃক্ষ দরকার হয়  - ধান / গম  / চা / পাট - চাষের ক্ষেত্রে। 
উত্তর : চা। 

১৫. চা চাষের জন্য কোন মৃত্তিকা আদর্শ ? অম্লধর্মী দোআঁশ / কৃষ্ণ মৃত্তিকা / পলি / ল্যাটেরাইট। 
উত্তর :  অম্লধর্মী দোআঁশ। 

১৬. পশ্চিমবঙ্গের কৃষি - আয়ন বায়ু / পশ্চিমা বায়ু / মৌসুমী বায়ু / ভূমধ্য সাগরীয় বায়ু - র উপর নির্ভরশীল। 
উত্তর : মৌসুমী বায়ু। 

১৭. পশ্চিমবঙ্গের প্রধান বাগিচা ফসল হল - চা / পাট / ধান / কফি। 
উত্তর : চা। 

১৮. পশ্চিমবঙ্গে খরিফ শস্য  - গ্রীষ্ম / বর্ষা / শরৎ / শীত - কালে চাষ করা হয়। 
উত্তর : বর্ষা। 

১৯. পশ্চিমবঙ্গের কোথায় চা নিলাম কেন্দ্র আছে ? দার্জিলিং / কলকাতা / মালদা / শিলিগুড়ি। 
উত্তর : শিলিগুড়ি। 
 
২০. পশ্চিমবঙ্গের প্রধান অর্থকরী ফসল হল - পাট / চা / গম / ধান। 
উত্তর : পাট। 

২১. পশ্চিমবঙ্গের ধান গবেষণাকেন্দ্র কোথায় অবস্থিত ? কলকাতা / পূর্ব বর্ধমান / হুগলির চুঁচুড়া / সল্টলেক। 
উত্তর : হুগলির চুঁচুড়া। 

২২. ভারতীয় টি বোর্ড কোথায় অবস্থিত ? কলকাতা / দার্জিলিং / শিলিগুড়ি / জলপাইগুড়ি। 
উত্তর : কলকাতা। 

২৩. পশ্চিমবঙ্গের পাট গবেষণাকেন্দ্র কোথায় অবস্থিত  ? কলকাতা / উত্তর চব্বিশ পরগণার ব্যারাকপুর / দক্ষিণ চব্বিশ পরগণার বারাসাত / নদিয়ার কৃষ্ণনগর। 
উত্তর : উত্তর চব্বিশ পরগণার ব্যারাকপুর। 

২৪. মকাইবাড়ি , হ্যাপিভ্যালি - এগুলি হল - চা বাগান / পাট উৎপাদন কেন্দ্র / ধান রফতানি কেন্দ্র। 
উত্তর : চা বাগান। 

২৫. বাণিজ্যিকভাবে শাক সবজি উৎপাদন করাকে বলে - পোমাম কালচার / ওলেরি কালচার / ফ্লোরি কালচার। 
উত্তর : ওলেরি কালচার। 

২৬. বাণিজ্যিকভাবে ফুল উৎপাদন করাকে বলে - পোমাম কালচার / ওলেরি কালচার / ফ্লোরি কালচার। 
উত্তর : ফ্লোরি কালচার। 

২৭. বাণিজ্যিকভাবে ফল উৎপাদন করাকে বলে - পোমাম কালচার / ওলেরি কালচার / ফ্লোরি কালচার। 
উত্তর : পোমাম কালচার। 

২৮. বল উইভিল পোকা কোন গাছের ক্ষতি করে ? পাট / কার্পাস / ধান / চা। 
উত্তর : কার্পাস। 

২৯. চৈতালি  , বাসুদেব , সবুজসোনা - ইত্যাদি হল উচ্চ ফলনশীল - ধান / পাট / চা - বীজ। 
উত্তর : পাট। 

৩০. জয়া , রত্না - ইত্যাদি হল উচ্চ ফলনশীল - ধান / পাট / চা - বীজ।      
উত্তর : ধান। 


নবম শ্রেণী : ভূগোল : পশ্চিমবঙ্গ : অর্থনৈতিক। 

Topic : B পশ্চিমবঙ্গের শিল্প :-

১. IISCO লৌহ - ইস্পাত কারখানাটি হল - দূর্গাপুর / কুলটি - বার্নপুর / জামশেদপুর। 
উত্তর : কুলটি - বার্নপুর। 

২. ভারতের প্রাচীনতম লৌহ - ইস্পাত কারখানা হল - TISCO / ISCO / দুর্গাপুর। 
উত্তর : IISCO 

৩. ইন্ডিয়ান আয়রন অ্যান্ড স্টিল কোম্পানি (IISCO) স্থাপিত হয় - ১৯১৮ / ১৯৮১ / ১৯৭৮ / ১৯৭২ সালে। 
উত্তর : ১৯১৮ সালে। 

৪. বিশুদ্ধ কাঁচামালের পণ্য সূচক - ১ বা ১এর কম / ১বা ১এর বেশি। 
উত্তর : ১বা ১ এর কম। 

৫. অবিশুদ্ধ কাঁচামালের পণ্য সূচক - ১ বা ১এর কম / ১বা ১এর বেশি। 
উত্তর : ১বা ১ এর বেশি। 

৬. কার্পাস বা তুলা হল - বিশুদ্ধ / অবিশুদ্ধ - কাঁচামাল। 
উত্তর : বিশুদ্ধ। 

৭. পাট হল - বিশুদ্ধ / অবিশুদ্ধ - কাঁচামাল। 
উত্তর : বিশুদ্ধ। 

৮. লৌহ - আকরিক হল - বিশুদ্ধ / অবিশুদ্ধ - কাঁচামাল। 
উত্তর : অবিশুদ্ধ। 

৯. ইক্ষু হল - বিশুদ্ধ / অবিশুদ্ধ - কাঁচামাল। 
উত্তর : অবিশুদ্ধ। 

১০. HSL হল - দূর্গাপুর / কুলটি - বার্নপুর / জামশেদপুর - লৌহ ইস্পাত কেন্দ্র। 
উত্তর : দুর্গাপুর। 

১১. DSP  হল - দূর্গাপুর / কুলটি - বার্নপুর / জামশেদপুর - লৌহ ইস্পাত কেন্দ্র। 
উত্তর : দুর্গাপুর। 

১২. দুর্গাপুর লৌহ ইস্পাত কারখানাটি গড়ে উঠেছে - দামোদর / গঙ্গা / রূপনারায়ণ - নদীর তীরে। 
উত্তর : দামোদর। 

১৩. ভারতের রূঢ় কাকে বলে ? জামশেদপুর / ছোটনাগপুর / দুর্গাপুর। 
উত্তর : দুর্গাপুর। 

১৪. দুর্গাপুর ইস্পাত কেন্দ্রটি গড়ে উঠেছে - ব্রিটেনের / রাশিয়ার / আমেরিকার - ইস্কন নামক গোষ্ঠীর সহযোগিতায়। 
উত্তর : ব্রিটেনের। 

১৫. ভারতের লৌহ ইস্পাত কারখানাগুলিকে পরিচালনা ও নিয়ন্ত্রণ করে - ভারত সরকার / SAIL / TISCO / IISCO 
উত্তর : SAIL 

১৬. SAIL গঠিত হয় - ১৯৭২ / ১৯৭৩ / ১৯৭৮ - সালে। 
উত্তর : ১৯৭৩ সালে। 

১৭. ভারতের অধিকাংশ পাটকলগুলি গড়ে উঠেছে - দামোদর / তিস্তা / হুগলি / ব্রহ্মপুত্র - নদীর উভয় তীরে। 
উত্তর : হুগলি। 

১৮. ভারতের প্রথম পাটকল কে স্থাপন করেন ? জর্জ অকল্যান্ড / আলেকজান্ডার ডাফ / বেথুন সাহেব। 
উত্তর : জর্জ অকল্যান্ড। 

১৯. ভারতের প্রথম পাটকল কবে স্থাপিত হয় ? ১৮৫৫ / ১৯৫৫ / ১৯৭২ / ১৯১৭ সালে। 
উত্তর : ১৮৫৫ সালে। 

২০. ভারতের প্রথম পাটকল কোথায় স্থাপিত হয় ? বর্ধমানের দুর্গাপুর / নদিয়ার কৃষ্ণনগর / হুগলির রিষড়া। 
উত্তর : হুগলির রিষড়া। 

২১. স্বাধীনতার সময় ভারতে মোট পাটকলের সংখ্যা ছিল - ১৩০টি / ১১০ টি / ১২০ টি। 
উত্তর : ১১০ টি। 

২২. ২০২৩ সালে পশ্চিমবঙ্গে চালু থাকা পাটকলের সংখ্যা - ১১০টি / ৯৮টি / ৭৩টি / ৭৮টি। 
উত্তর : ৭৩টি। 

২৩. পাটজাত দ্রব্য উৎপাদনে পশ্চিমবঙ্গের স্থান ভারতে - প্রথম / দ্বিতীয় / তৃতীয়। 
উত্তর : প্রথম। 

২৪. পশ্চিমবঙ্গের পাটকলগুলি অবস্থিত - কলকাতা থাকে হাওড়া পর্যন্ত / দমদম থেকে বিধাননগর পর্যন্ত / শিয়ালদহ থেকে ডায়মন্ডহারবার পর্যন্ত / ত্রিবেণী থেকে উলুবেড়িয়া পর্যন্ত। 
উত্তর : ত্রিবেণী থেকে উলুবেড়িয়া পর্যন্ত। 

২৫. পশ্চিমবঙ্গে পাট শিল্পের একদেশীভবন ঘটেছে - মহারাষ্ট্রে / গুজরাটে / হুগলি নদীর উভয় তীরে। 
উত্তর : হুগলি নদীর উভয় তীরে। 

২৬. কলকাতা ভারতের রাজধানী ছিল - ১৭৭২ থেকে ১৯১০ / ১৭৫৭ থেকে ১৭৭২ / ১৭৫৭ থেকে ১৯৪৭ পর্যন্ত। 
উত্তর : ১৭৭২ থেকে ১৯১০ পর্যন্ত। 

২৭. ভারতে মোট উৎপাদিত পাটজাত দ্রব্যের - ৬০% / ৭০% / ৮৫% / ৯০% - পশ্চিমবঙ্গে উৎপাদিত হয়। 
উত্তর : ৮৫% 

২৮. সোনালী আঁশ বা সোনালী তন্তু কাকে বলে ? চা / পাট / কফি। 
উত্তর : পাট। 

২৯. পশ্চিমবঙ্গের বৃহত্তম শ্রম শিল্প হল - পাটশিল্প / লৌহ ইস্পাত শিল্প / তথ্য প্রযুক্তি শিল্প। 
উত্তর : পাটশিল্প। 

৩০. পশ্চিমবঙ্গের সর্বপ্রধান কৃষিভিত্তিক শিল্প হল - খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ শিল্প / বস্ত্রবয়ন শিল্প / পাট শিল্প / চা শিল্প। 
উত্তর : পাট শিল্প। 

৩১. SAIL এর সদর দপ্তর কোথায় অবস্থিত ? কলকাতা / দিল্লি / মুম্বাই / সুরাট। 
উত্তর : কলকাতা। 

৩২. ভারতের প্রথম কার্পাস বয়ন শিল্প কোথায় স্থাপিত হয়  ? ত্রিবেণী / ঘুসুড়ি / রিষড়া / উলুবেড়িয়া - তে।উত্তর : ঘুসুড়ি - তে। 

৩৩. ভারতের প্রথম কার্পাস বয়ন শিল্প কবে স্থাপিত হয় ? ১৮১৮ / ১৮৫৫ / ১৮৭২ - সালে। 
উত্তর : ১৮১৮ সালে। 

৩৪. বর্তমানে পশ্চিমবঙ্গে প্রায় - ৩৩২ / ৩৪৩ / ৪৫০ / ২৭২ টি চা বাগান রয়েছে। 
উত্তর : ৩৪৩ টি। 

৩৫. কার উদ্যোগে টি কমিটি গঠন করা হয়েছিল ? লর্ড ক্লাইভ / লর্ড বেন্টিঙ্ক / লর্ড ডালহৌসি। 
উত্তর : লর্ড বেন্টিঙ্ক। 

৩৬. পশ্চিমবঙ্গের বৃহত্তম চা বাগানটি হল - হ্যাপি ভ্যালি / সামসিং / মকাইবাড়ি / লাবাবু। 
উত্তর : সামসিং। 

৩৭. টি বোর্ড [ ভারতীয় চা পর্ষদ ] কোথায় অবস্থিত ? কলকাতা / দার্জিলিং / শিলিগুড়ি। 
উত্তর : কলকাতা। 

৩৮. পশ্চিমবঙ্গের অধিকাংশ চা কোন বন্দর দিয়ে রপ্তানি করা হয় ? কলকাতা বন্দর / ডায়মন্ডহারবার / দিঘা। 
উত্তর : কলকাতা বন্দর। 

৩৯. চা উৎপাদনে পশ্চিমবঙ্গের স্থান ভারতে - প্রথম / দ্বিতীয় / তৃতীয় / চতুর্থ। 
উত্তর : দ্বিতীয়। 

৪০. পশ্চিমবঙ্গে চা নিলাম কেন্দ্র রয়েছে - কলকাতা ও শিলিগুড়িতে / শিলিগুড়ি ও জলপাইগুড়িতে / কলকাতা ও দুর্গাপুরে। 
উত্তর : কলকাতা ও শিলিগুড়িতে। 

৪১. পৃথিবীর বৃহত্তম CTC চায়ের নিলাম কেন্দ্রটি কোথায় অবস্থিত ? কলকাতা / শিলিগুড়ি / দার্জিলিং / গৌহাটি। 
উত্তর : গৌহাটি। 

৪২. চাল প্রস্তুতকরণ শিল্পের সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিদের - চাষী / কুটিয়াল / কালিপরাজ - বলে। 
উত্তর : কুটিয়াল। 

৪৩. পশ্চিমবঙ্গের কোন জেলায় চালকল সবচেয়ে বেশি ? কলকাতা / হাওড়া / হুগলি / বর্ধমান। 
উত্তর : বর্ধমান। 

৪৪. হরিণঘাটা কীজন্য বিখ্যাত ? মাংস উৎপাদনের জন্য / দুগ্ধ শিল্পের জন্য / হরিণের অভয়ারণ্যের জন্য। 
উত্তর : দুগ্ধ শিল্পের জন্য। 

৪৫. পশ্চিমবঙ্গের একটি শৈল শহর হল - দার্জিলিং / কলকাতা / দীঘা / মালদা। 
উত্তর : দার্জিলিং। 

৪৬. পশ্চিমবঙ্গের একটি সৈকত শহর হল -  দার্জিলিং / কলকাতা / দীঘা / মালদা। 
উত্তর : দীঘা। 

৪৭. কোথায় শিক্ষাকেন্দ্র হিসাবে পর্যটন শিল্প গড়ে উঠেছে ? দীঘা / দার্জিলিং / বজবজ / শান্তিনিকেতন। 
উত্তর : শান্তিনিকেতন। 

৪৮. ইকো - ট্যুরিজম বা পরিবেশবান্ধব পর্যটনের ধারণা দেন - হেক্টর সেবালাস ল্যাসকুরেন / জিমারম্যান / পাওয়েল। 
উত্তর : হেক্টর সেবালাস ল্যাসকুরেন। 

৪৯.  পারিশ্রমিকের বিনিময়ে স্থানীয় পরিবারের সঙ্গে থেকে কম খরচে থাকার বন্দোবস্তকে বলে - ভাড়াবাড়ি / পেয়িং গেস্ট / হোম স্টে / লজ। 
উত্তর : হোম স্টে। 

৫০. সর্বাধুনিক ও দ্রুত পরিবর্তনশীল জ্ঞানভিত্তিক শিল্প হল - পর্যটন শিল্প / খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ শিল্প / তাঁত শিল্প / তথ্য প্রযুক্তি শিল্প। 
উত্তর : তথ্য প্রযুক্তি শিল্প। 

৫১. যখন একটি প্রতিষ্ঠান তার দেশেরই অন্য একটি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে কাজ করে নেয় তখন তাকে বলে - ইনশোর আউটসোর্সিং / নিয়ারশোর আউটসোর্সিং / অফশোর আউটসোর্সিং। 
উত্তর : ইনশোর আউটসোর্সিং। 

৫২. যখন একটি প্রতিষ্ঠান প্রতিবেশী দেশের কর্মীদের দিয়ে কাজ করে নেয় তখন তাকে বলে - ইনশোর আউটসোর্সিং / নিয়ারশোর আউটসোর্সিং / অফশোর আউটসোর্সিং। 
উত্তর : নিয়ারশোর আউটসোর্সিং। 

৫৩. যখন একটি প্রতিষ্ঠান দূর দেশের কর্মীদের দিয়ে কাজ করে নেয় তখন তাকে বলে - ইনশোর আউটসোর্সিং / নিয়ারশোর আউটসোর্সিং / অফশোর আউটসোর্সিং।  
উত্তর : অফশোর আউটসোর্সিং।     

৫৪. উচ্চ শিক্ষিত , জ্ঞানী ব্যক্তি বা মেধাসম্পন্ন ব্যক্তিরা যখন উন্নত জীবনযাত্রা , উন্নত গবেষণার সুযোগ বা পারিশ্রমিকের জন্য নিজের দেশ ত্যাগ করে অন্য দেশে চলে যান - তখন তাকে বলে - পরিযান / আউটসোর্সিং / ব্রেন ড্রেন বা মেধাপ্রবাহ / অফশোর আউটসোর্সিং।      
উত্তর : ব্রেন ড্রেন বা মেধাপ্রবাহ। 

৫৫. ভারতে মুক্তবাজার অর্থনীতি কবে গৃহীত হয় ? ১৯৯০ / ১৯৯১ / ১৯৯২ / ২০০২ - সালে। 
উত্তর : ১৯৯১ সালে। 

৫৬. পশ্চিমবঙ্গের তথ্য প্রযুক্তি শিল্পকেন্দ্রগুলি গড়ে উঠেছে - কলকাতা ও হাওড়া / দুর্গাপুর ও চিত্তরঞ্জন / আসানসোল ও রানাঘাট / সল্টলেক সেক্টর - ৫ ও রাজারহাট নিউটাউন। 
উত্তর : সল্টলেক সেক্টর - ৫ ও রাজারহাট নিউটাউন।    

৫৭. পশ্চিমবঙ্গের বৃহত্তম তথ্য প্রযুক্তি শিল্পকেন্দ্র কোনটি ? সল্টলেক সেক্টর - ৫ / রাজারহাট নিউটাউন / লেকটাউন। 
উত্তর : সল্টলেক সেক্টর - ৫ 

৫৮. সর্বাধিক ৭৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগ হলে তাকে বলে - ক্ষুদ্র শিল্প / কুটির শিল্প / বৃহৎ শিল্প। 
উত্তর : ক্ষুদ্র শিল্প। 

৫৯. মৃৎ শিল্প , হস্তচালিত তাঁত - ইত্যাদি হল - ক্ষুদ্র শিল্প / কুটির শিল্প / বৃহৎ শিল্প।      
উত্তর : কুটির শিল্প। 

৬০. ভারতের বৃহত্তম বইবাজার কোনটি ? কলকাতার - মহাত্মা গান্ধী রোড / পার্ক স্ট্রিট / কলেজ স্ট্রিট / সল্টলেক। 
উত্তর : কলেজ স্ট্রিট। 

৬১. পোড়ামাটি বা টেরাকোটার কাজের জন্য বিখ্যাত - শান্তিপুর / বিষ্ণুপুর / ধনেখালি / বেগমপুর। 
উত্তর : বিষ্ণুপুর। 

৬২. মালদার সুজাপুর , কালিয়াচক কীজন্য বিখ্যাত ? তাঁত শিল্প / রেশম শিল্প / খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ শিল্পের জন্য। 
উত্তর : রেশম শিল্প। 

৬৩. মুর্শিদাবাদের খাগড়া কীজন্য বিখ্যাত ? গালা শিল্প / কাগজ শিল্প / রেশম শিল্প / বাসন শিল্প। 
উত্তর : বাসন শিল্প। 

৬৪. কোথাকার গালা শিল্প বিখ্যাত ? পুরুলিয়ার ঝালদা / মালদার সুজাপুর / মুর্শিদাবাদের খাগড়া। 
উত্তর : পুরুলিয়ার ঝালদা। 


নবম শ্রেণী : ভূগোল : পশ্চিমবঙ্গ : অর্থনৈতিক। 

Topic : C : পশ্চিমবঙ্গের শহর ও নগর :- 

১. শহর বা পৌরবসতি ( সেন্সাস শহর ) হতে গেলে ন্যূনতম - ১০০০০০ / ১০০০০ / ৫০০ / ৫০০০ - জনসংখ্যা প্রয়োজন। 
উত্তর : ৫০০০ জন। 

২. শহরের একটি অন্যতম শর্ত হল - শহরের জনগণ শতকরা - ৭৫%  /  ৯০%  /  ৫০% - কৃষি ছাড়া অন্যান্য অর্থনৈতিক পেশার সঙ্গে যুক্ত থাকবেন। 
উত্তর : ৭৫% 

৩. নগরের জনসংখ্যা - ১ লক্ষের বেশি কিন্তু ১০ লক্ষের কম / ১০ লক্ষের বেশি কিন্তু ১ কোটির কম / ১ কোটির বেশি। 
উত্তর : ১ লক্ষের বেশি কিন্তু ১০ লক্ষের কম। 

৪. ২০১১ সালের জনগণনা অনুসারে পশ্চিমবঙ্গের ক্ষুদ্রতম শহর হল - কলকাতা / মালদা / কোচবিহার / দূর্গাপুর। 
উত্তর : কোচবিহার। 

৫. মহানগরের জনসংখ্যা - দশ হাজারের বেশি / পাঁচ হাজারের বেশি / এক লক্ষের বেশি / দশ লক্ষের বেশি। 
উত্তর : দশ লক্ষের বেশি। 

৬. শহর বা নগরের উন্নয়নমূলক ও পরিষেবামূলক কার্য পরিচালনার ভার কার উপর ন্যাস্ত থাকে ? রাজ্য সরকার / পৌরসভা / কেন্দ্রীয় সরকার / জেলা পরিষদ। 
উত্তর : পৌরসভা। 

৭. পৌরসভার প্রধানকে বলা হয় - কমিশনার / পৌরপিতা বা পৌরমাতা / পৌরমন্ত্রী। 
উত্তর : পৌরপিতা বা পৌরমাতা। 

৮. পৌরনিগম বা মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশনের প্রধানকে বলে - চেয়ারম্যান / মেয়র / কমিশনার। 
উত্তর : মেয়র। 

৯. কলকাতা ভারতের রাজধানী ছিল - ১৭৫৭ থেকে ১৯৪৭ পর্যন্ত / ১৭৭২ থেকে ১৯১০ পর্যন্ত / ১৭৫৭ থেকে ১৮৫৭ পর্যন্ত। 
উত্তর : ১৭৭২ থেকে ১৯১০ পর্যন্ত। 

১০. পশ্চমবঙ্গের প্রধান প্রশাসনিক শহর হল - কলকাতা / দূর্গাপুর / সল্টলেক / আসানসোল। 
উত্তর : কলকাতা। 

১১. কলকাতা ভারতের - প্রথম / দ্বিতীয় / তৃতীয় - বৃহত্তম নগরী। 
উত্তর : দ্বিতীয়। 

১২. পশ্চিমবঙ্গের বৃহত্তম মহানগর - কলকাতা / দূর্গাপুর / সল্টলেক / আসানসোল। 
উত্তর : কলকাতা।    

১৩. কলকাতা শহরের গোড়াপত্তন করেছিলেন - লর্ড ক্লাইভ / লর্ড বেন্টিঙ্ক / জব চার্ণক / লর্ড ডালহৌসি। 
উত্তর : জব চার্ণক। 

১৪. কোন তিনটি গ্রাম নিয়ে কলকাতা শহরের গোড়াপত্তন হয় ? সুতানুটি , গোবিন্দপুর ও কলকাতা / রাজারহাট , সল্টলেক ও কলকাতা / দমদম , টালিগঞ্জ ও কলকাতা। 
উত্তর : সুতানুটি , গোবিন্দপুর ও কলকাতা। 

১৫. বর্তমানে - ৬৩ / ৭৪ / ৮৫ / ৯১ টি শহরপুঞ্জ নিয়ে কলকাতা মেগাসিটি গঠিত হয়েছে। 
উত্তর : ৭৪ টি। 

১৬. কোনটি কলকাতা সম্পর্কে প্রযোজ্য নয় ? প্রাসাদ নগরী / ভারতের অর্থনৈতিক রাজধানী / ভারতের সাংস্কৃতিক রাজধানী / আনন্দ নগরী। 
উত্তর : ভারতের অর্থনৈতিক রাজধানী। 

১৭. কোন দুটি শহরকে যমজ শহর বলা হয় ? কলকাতা ও হাওড়া / কলকাতা ও সল্টলেক / কলকাতা ও রাজারহাট। 
উত্তর : কলকাতা ও হাওড়া। 

১৮. হাওড়া অবস্থিত হুগলি নদীর - ডান দিকে বা পশ্চিমদিকে / বামদিকে বা পূর্বদিকে। 
উত্তর : ডানদিকে বা পশ্চিমদিকে। 

১৯. কোন শহরকে ভারতের গ্লাসগো বলা হয় ? কলকাতা / হাওড়া / উলুবেড়িয়া / সল্টলেক। 
উত্তর : হাওড়া। 

২০. কোন শহরকে ভারতের বার্মিংহাম বলা হয় ? কলকাতা / হাওড়া / উলুবেড়িয়া / সল্টলেক। 
উত্তর : হাওড়া।        

২১. কোন শহরকে ভারতের শেফিল্ড বলা হয় ? কলকাতা / হাওড়া / উলুবেড়িয়া / সল্টলেক। 
উত্তর : হাওড়া।   

২২. ফোর্ট গ্লস্টার হল - কলকাতায় অবস্থিত একটি দুর্গ / হাওড়াতে অবস্থিত একটি দুর্গ / ভারতের প্রথম কার্পাস বয়ন শিল্প / বন্দর। 
উত্তর : ভারতের প্রথম কার্পাস বয়ন শিল্প। 

২৩. বর্ধমানের বৃহত্তম শহরটি হল - দূর্গাপুর / আসানসোল / কৃষ্ণনগর / বারাসাত। 
উত্তর : দূর্গাপুর। 

২৪. পশ্চিমবঙ্গের দ্বিতীয় জনবহুল শহর হল - কলকাতা / দূর্গাপুর / সল্টলেক / আসানসোল। 
উত্তর : দূর্গাপুর। 

২৫. ভারতের রূঢ় বলা হয় - দূর্গাপুর / আসানসোল / ডায়মন্ড হারবার। 
উত্তর : দূর্গাপুর। 

২৬. নতুন ঊষার স্বর্ণদ্বার - কোন শহরকে বলে ? কলকাতা / হাওড়া / সল্টলেক / দূর্গাপুর। 
উত্তর : দূর্গাপুর। 

২৭. পশ্চিমবঙ্গের কোন শহরকে শিল্প শহর বলে ? বজবজ / দূর্গাপুর / সল্টলেক / কলকাতা। 
উত্তর : দূর্গাপুর। 

২৮. আসানসোল শহরটি কোন জেলায় অবস্থিত ? পূর্ব বর্ধমান / পশ্চিম বর্ধমান / হাওড়া / নদীয়া। 
উত্তর : পশ্চিম বর্ধমান। 

২৯. কোন শহরটি পশ্চিমবঙ্গের কয়লা বলয়ে অবস্থিত ? দূর্গাপুর / আসানসোল / কৃষ্ণনগর / বজবজ। 
উত্তর : আসানসোল। 

৩০. কোন মহানগরকে কালো হিরের দেশ বলা হয় ? দূর্গাপুর / আসানসোল / ডায়মন্ড হারবার / শিলিগুড়ি। 
উত্তর : আসানসোল। 

৩১. উত্তরবঙ্গের বৃহত্তম নগর কোনটি ? শিলিগুড়ি / ইংরেজবাজার / দার্জিলিং / কোচবিহার। 
উত্তর : শিলিগুড়ি। 

৩২. উত্তর - পূর্ব ভারতের প্রবেশদ্বার কোন শহরকে বলে ? শিলিগুড়ি / ইংরেজবাজার / রায়গঞ্জ / গঙ্গারামপুর। 
উত্তর : শিলিগুড়ি। 

৩৩. একটি পরিকল্পিত শহর হল - কলকাতা / ইংরেজবাজার / রাজারহাট - নিউটাউন / বহরমপুর। 
উত্তর : রাজারহাট - নিউটাউন। 

৩৪. একটি পরিকল্পিত শহর হল - সল্টলেক / কল্যাণী / দূর্গাপুর / সবগুলি। 
উত্তর : সবগুলি। 

৩৫. কোন জেলায় পৌরসভার সংখ্যা সর্বাধিক ? কলকাতা / উত্তর চব্বিশ পরগনা / হাওড়া / দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা। 
উত্তর : উত্তর চব্বিশ পরগনা। 

৩৬. কোন শহরকে ফুটবলের মক্কা বলে ? কলকাতা / বিধাননগর / রাজারহাট / দমদম। 
উত্তর : কলকাতা। 

৩৭. কোন শহরকে বাংলার অক্সফোর্ড বলে ? বহরমপুর / কৃষ্ণনগর / নবদ্বীপ / কল্যাণী। 
উত্তর : নবদ্বীপ। 

৩৮. সাদা অর্কিডের দেশ বলা হয় কাকে ? দার্জিলিং / কালিংপং / জলপাইগুড়ি / কার্শিয়াং। 
উত্তর : কার্শিয়াং। 

৩৯. পশ্চিমবঙ্গের আধুনিক নগরী কোনটি ? কলকাতা / দূর্গাপুর / আসানসোল / রাজারহাট - নিউটাউন।উত্তর : রাজারহাট নিউটাউন। 


নবম শ্রেণী : ভূগোল : পশ্চিমবঙ্গ : অর্থনৈতিক। 

Topic : D : পশ্চিমবঙ্গের বন্দর :-

১. কলকাতা বন্দর হল একটি - নদীবন্দর / সমুদ্রবন্দর। 
উত্তর : নদীবন্দর। 

২. হলদিয়া বন্দর হল একটি - নদীবন্দর / সমুদ্রবন্দর। 
উত্তর : নদীবন্দর। 

৩. ডায়মন্ডহারবার হল একটি - নদীবন্দর / সমুদ্রবন্দর। 
উত্তর : সমুদ্রবন্দর। 

৪. কুলপি হল একটি - নদীবন্দর / সমুদ্রবন্দর। 
উত্তর : সমুদ্রবন্দর। 

৫. পশ্চিমবঙ্গে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের সংখ্যা - ১টি / ২টি / ৩টি / ৪টি। 
উত্তর : ২টি।   

৬. বাগডোগরা বিমানবন্দরটি কোন শহরের সন্নিকটে অবস্থিত ? কলকাতা / শিলিগুড়ি / আসানসোল / ডায়মন্ডহারবার। 
উত্তর : শিলিগুড়ি। 

৭. অন্ডাল বিমানবন্দরটি কোথায় অবস্থিত ? শিলিগুড়ি / কলকাতা / দুর্গাপুর / আসানসোল। 
উত্তর : দুর্গাপুর। 

৮. পশ্চিমবঙ্গের আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরটি হল - নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর / ইন্দিরা গান্ধী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। 
উত্তর : নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। 

৯. পেট্রোপোল হল একটি - বন্দর / বিমানবন্দর / শিল্পকেন্দ্র / ভারত - বাংলাদেশ সীমান্ত স্থলবন্দর। 
উত্তর : ভারত - বাংলাদেশ সীমান্ত স্থলবন্দর। 

১০. কলকাতা বন্দরের পূর্বনাম - কলকাতা বন্দর / শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জি পোর্ট ট্রাস্ট / শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জি বন্দর / কলকাতা পোর্ট ট্রাস্ট। 
উত্তর : কলকাতা পোর্ট ট্রাস্ট। 

১১. কলকাতা বন্দরের বর্তমান নাম - কলকাতা বন্দর / শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জি পোর্ট ট্রাস্ট / শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জি বন্দর / কলকাতা পোর্ট ট্রাস্ট। 
উত্তর : শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জি পোর্ট ট্রাস্ট। 

১২. কলকাতা বন্দর কবে স্থাপিত হয় ? ১৯৭০ / ১৮৭০ / ১৮৬০ / ১৮৭৫ - সালে। 
উত্তর : ১৮৭০ সালে। 

১৩. কলকাতা বন্দরের পোতাশ্রয়টি হল - কৃত্রিম / প্রাকৃতিক। 
উত্তর : কৃত্রিম। 

১৪. পূর্ব ভারতের প্রবেশপথ বলা হত - কলকাতা বন্দরকে / মুম্বাই বন্দরকে / কোচি বন্দরকে। 
উত্তর : কলকাতা বন্দরকে। 

১৫. ভারতের বৃহত্তম নদীবন্দরটি হল - কলকাতা বন্দর / বিশাখাপত্তনম বন্দর / কোচি বন্দর। 
উত্তর : কলকাতা বন্দর। 

১৬. ভারতের প্রাচীনতম বন্দরটি হল - মুম্বাই বন্দর / কলকাতা বন্দর / বিশাখাপত্তনম বন্দর। 
উত্তর : কলকাতা বন্দর। 

১৭. কলকাতা বন্দরের ক্রমাবনতির একটি কারণ হল - হুগলি নদীর নাব্যতা হ্রাস / অসংখ্য নদীবাঁক / অতিরিক্ত শুল্কহার / সবগুলি। 
উত্তর : সবগুলি। 

১৮. ড্রেজিং (Dredging ) কী ? নদী থেকে পলি অপসারণের কাজ / বন্দর আধুনিকীকরণের কাজ / বন্দরের আর্থিক সমৃদ্ধির জন্য গৃহীত ব্যবস্থা। 
উত্তর : নদী থেকে পলি অপসারণের কাজ। 

১৯. ফারাক্কা বাঁধ নির্মিত হয় - ১৮৮৪ / ১৭৮৪ / ১৯৭৪ / ১৯৮৪ - সালে। 
উত্তর : ১৯৭৪ সালে। 

২০. কলকাতা বন্দরের পরিপূরক বন্দর হল - ডায়মন্ডহারবার / খিদিরপুর ডক / গার্ডেনরিচ / হলদিয়া বন্দর। 
উত্তর : হলদিয়া বন্দর। 

২১. হলদিয়া বন্দরের পোতাশ্রয়টি হল - কৃত্রিম / প্রাকৃতিক। 
উত্তর : কৃত্রিম। 

২২. হলদিয়া বন্দরের প্রধান রপ্তানিকারক দ্রব্য - পাটজাত পণ্য / আকরিক লৌহ / রেশম গুঁটি / চা। 
উত্তর : আকরিক লৌহ। 

২৩. কোন বন্দরকে কেন্দ্র করে ভারতের প্রথম বন্দরভিত্তিক শিল্পাঞ্চল গড়ে ওঠে ? কলকাতা বন্দর / হলদিয়া বন্দর / মুম্বাই বন্দর / বিশাখাপত্তনম বন্দর। 
উত্তর : হলদিয়া বন্দর। 

২৪. হলদিয়া বন্দর হল মূলতঃ - আমদানি / রপ্তানি - বন্দর। 
উত্তর : রপ্তানি বন্দর। 

২৫. ফারাক্কা বাঁধ নির্মাণ করা হয়েছিল - জাহাজ চলাচলের সুবিধার জন্য / কলকাতা বন্দরের নাব্যতা বজায় রাখার জন্য / জলবিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য। 
উত্তর : কলকাতা বন্দরের নাব্যতা বজায় রাখার জন্য। 

You May Also Like

0 comments