Powered by Blogger.
facebook
CLASS 10 HISTORY 4/8 MARK CLASS IX BENGALI CLASS IX GEOGRAPHY CLASS IX HISTORY Class V CLASS V BENGALI CLASS VI HISTORY CLASS VI SCIENCE CLASS VI. CLASS VII BENGALI CLASS VII GEOGRAPHY CLASS VII HISTORY CLASS VIII Bengali CLASS VIII GEOGRAPHY CLASS VIII HISTORY GEOGRAPHY CLASS X HISTORY Online Exam WBBSE TEST PAPERS

Question Bank প্রশ্নবিচিত্রা

সপ্তম শ্রেণী : ইতিহাস : সপ্তম অধ্যায় : জীবনযাত্রা ও সংস্কৃতি ( সুলতানি ও মুঘল যুগ ) : সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যামূলক ও রচনাধর্মী প্রশ্ন। 

Class VII History 7th chapter : Descriptive type questions.



সপ্তম শ্রেণী : ইতিহাস : সপ্তম অধ্যায় : জীবনযাত্রা ও সংস্কৃতি ( সুলতানি ও মুঘল যুগ ) : সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যামূলক ও রচনাধর্মী প্রশ্ন। 

Class VII History 7th chapter : Descriptive type questions.

১. ভক্তিবাদ কাকে বলে ? ভক্তিবাদের উদ্ভবের কারণগুলি লেখ। [পৃষ্ঠা ১১৭ ; তবে প্রশ্নটির উত্তর নোট বই থেকে পড়লে ভাল হয়। ] 

২. টীকা : গুরুনানক। 
অথবা , ভক্তিবাদী আন্দোলনে গুরুনানকের অবদান আলোচনা কর। [পৃষ্ঠা ১১৮]

৩. টীকা : মীরাবাঈ। 
অথবা , ভক্তিবাদী আন্দোলনে মীরাবাঈ - এর অবদান আলোচনা কর। [পৃষ্ঠা ১১৮] 

৪. টীকা : কবীর। 
অথবা , ভক্তিবাদী আন্দোলনে কবীরের অবদান আলোচনা কর। [পৃষ্ঠা ১১৮]

৫. সুফিবাদ কাকে বলে ? সুফিবাদের বিভিন্ন সম্প্রদায় সম্পর্কে আলোচনা কর। [পৃষ্ঠা ১২০ ও ১২১] 

৬. ভারতীয় জনজীবনে সুফিবাদের প্রভাব আলোচনা কর। [পৃষ্ঠা ১২২] 

৭. বাংলায় কীভাবে ভক্তিবাদের উদ্ভব ঘটে ? 
অথবা , বাংলায় ভক্তিবাদের উদ্ভবের কারণগুলি কী কী ? [পৃষ্ঠা ১২৩] 

৮. শ্রীচৈতন্যদেবের ভক্তিবাদের কাঠামোটি আলোচনা কর। 
অথবা , কোন কোন উপায়ে শ্রীচৈতন্যদেব ভক্তিবাদের প্রচার করেন ? [পৃষ্ঠা ১২৪] 

৯. বাংলায় ভক্তি আন্দোলনের ফলাফল আলোচনা কর। [পৃষ্ঠা ১২৫; তবে প্রশ্নটির উত্তর নোট বই থেকে পড়লে ভালো হয়। ] 

১০. দীন - ই - ইলাহী সম্পর্কে লেখ। [পৃষ্ঠা ১২৭] 

এই ওয়েবসাইটের সমস্ত প্রশ্নোত্তরের তালিকা পেতে এখানে CLICK করো।

১১. সুলতানি যুগের স্থাপত্যকীর্তিগুলির পরিচয় দাও। [পৃষ্ঠা ১২৯] 

১২. মুঘল স্থাপত্যকীর্তিগুলির পরিচয় দাও। [পৃষ্ঠা ১৩১] 

১৩. সুলতানি আমলে বাংলার স্থাপত্যরীতির বৈশিষ্ট আলোচনা কর। [পৃষ্ঠা ১৩৮] 

১৪. মুঘল আমলের চিত্রকলার পরিচয় দাও। [পৃষ্ঠা ১৪০] 

১৫. টীকা : আমির খসরু। [পৃষ্ঠা ১৪৭] 

১৬. সুলতানি আমলে বাংলার সাহিত্যের পরিচয় দাও। [পৃষ্ঠা ১৪৯] 

১৭. মুঘল আমলে বাংলার স্থাপত্যকীর্তিগুলির পরিচয় দাও। [পৃষ্ঠা ১৩৮]   

এই ওয়েবসাইটের সমস্ত প্রশ্নোত্তরের তালিকা পেতে এখানে CLICK করো।

Share
Tweet
Pin
Share
No comments

সপ্তম শ্রেণী : ইতিহাস : পঞ্চম অধ্যায় : মুঘল সাম্রাজ্য : সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যামূলক ও রচনাধর্মী প্রশ্ন। 

Class VII History 5th chapter : Descriptive type questions. 



সপ্তম শ্রেণী : ইতিহাস : পঞ্চম অধ্যায় : মুঘল সাম্রাজ্য : সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যামূলক ও রচনাধর্মী প্রশ্ন। 

Class VII History 5th chapter : Descriptive type questions. 

এখানে শুধুমাত্র সেইসব প্রশ্ন দেওয়া হল যেগুলি ছোট প্রশ্নের অংশে দেওয়া নেই। 

১. মুঘল রণকৌশল সম্পর্কে আলোচনা কর। 
[পৃষ্ঠা ৭১] 

২. সংক্ষিপ্ত টীকা : খানুয়ার যুদ্ধ। 
[পৃষ্ঠা ৭১] 

৩. শের শাহের বিভিন্ন সংস্কারগুলি আলোচনা কর। 
[পৃষ্ঠা ৭৩] 

৪. কবে , কাদের মধ্যে পানিপথের দ্বিতীয় যুদ্ধ সংগঠিত হয় ? এই যুদ্ধের ফলাফল কী হয়েছিল ? 
[পৃষ্ঠা : ৭৪] 

৫. হলদিঘাটের যুদ্ধ সম্পর্কে যা জানো লিখ। 
[পৃষ্ঠা ৭৪] 

৬. রাজা বীরবলের সংক্ষিপ্ত পরিচয় দাও। 
[পৃষ্ঠা ৭৫] 

৭. আকবরের আমলের দুজন ঐতিহাসিকের পরিচয় দাও। 
অথবা , আবুল ফজল ও বদাউনির সংক্ষিপ্ত পরিচয় দাও।  
[পৃষ্ঠা ৭৬] 

৮. ঔরঙ্গজেবের রাজত্বকালের বিভিন্ন সমস্যাগুলি আলোচনা কর। 
[পৃষ্ঠা ৭৯] 

৯. মুঘল - রাজপুত সম্পর্ক আলোচনা কর। 
[পৃষ্ঠা ৮০ ; তবে প্রশ্নটির উত্তর নোট বই থেকে পড়লে ভাল হয়। ] 

১০. টীকা লেখ : দাক্ষিণাত্য ক্ষত। 
অথবা , দাক্ষিণাত্য ক্ষত কীভাবে মুঘল সাম্রাজ্যের পতনের কারণ হয়ে দাঁড়ায় ? 
[পৃষ্ঠা : ৮৪] 

এই ওয়েবসাইটের সমস্ত প্রশ্নোত্তরের তালিকা পেতে এখানে CLICK করো।

১১. আকবরের ধর্মীয় আদর্শ আলোচনা কর। 
অথবা , সুলহ - ই - কুল ও দীন - ই - ইলাহি সম্পর্কে লেখ। 
[পৃষ্ঠা : ৮৫ ; নোট থেকে পড়লে ভাল হয়। ] 

১২. মনসবদারী ব্যবস্থা সম্পর্কে লেখ। 
[পৃষ্ঠা ৮৫ ; তবে নোট বই থেকে পড়লে ভালো হয়। ] 

১৩. জাবতি ব্যবস্থার পরিচয় দাও। 
[পৃষ্ঠা : ৮৬ ;  তবে নোট বই থেকে পড়লে ভালো হয়। ]    

১৪. মোগল আমলের রাজস্ব ব্যবস্থার পরিচয় দাও। 
[পৃষ্ঠা : ৮৬ ;  তবে নোট বই থেকে পড়লে ভালো হয়। ]    

১৫. মুঘল আমলে প্রাদেশিক শাসন বা সুবা - শাসনের পরিচয় দাও। 
[পৃষ্ঠা ৮৫ ; তবে নোট বই থেকে পড়লে ভালো হয়। ] 

এই ওয়েবসাইটের সমস্ত প্রশ্নোত্তরের তালিকা পেতে এখানে CLICK করো।

 
Share
Tweet
Pin
Share
No comments

সপ্তম শ্রেণী : ইতিহাস : চতুর্থ অধ্যায় : দিল্লি সুলতানি : সংক্ষিপ্ত রচনাধর্মী ও ব্যাখ্যামূলক প্রশ্ন। 

Class VII History 4th Chapter : Descriptive type questions.  




এখানে সপ্তম শ্রেণীর ইতিহাস চতুর্থ অধ্যায়ের সংক্ষিপ্ত রচনাধর্মী ও ব্যাখ্যামূলক প্রশ্ন প্রকাশিত হল। বেশিরভাগ প্রশ্নের উত্তরই পাঠ্যবই থেকে পাওয়া যাবে। এই প্রশ্নগুলির উত্তর লেখার সময় যেটুকু জানতে চাওয়া হবে ততটুকুই লিখতে হবে ; অযথা বেশি লেখার প্রয়োজন নেই। নোট বই দেখতে পারো।  

সপ্তম শ্রেণী : ইতিহাস : চতুর্থ অধ্যায় : দিল্লি সুলতানি : সংক্ষিপ্ত রচনাধর্মী ও ব্যাখ্যামূলক প্রশ্ন। 

১. খুৎবা কী ? [পৃষ্ঠা ৪৪] 

২. কেন , কোন পরিস্থিতিতে ইলতুৎমিশ খলিফার নিকট অনুমোদন প্রার্থনা করেন ? [পৃষ্ঠা ৪৪] 

৩. ইলতুৎমিশের আমলে দিল্লি সুলতানির প্রধান সমস্যাগুলি কী কী ছিল ? [পৃষ্ঠা ৪৫] 

৪. রাজিয়ার শাসনকাল দিল্লি সুলতানির ইতিহাসে কেন গুরুত্বপূর্ণ ? [পৃষ্ঠা ৪৫] 

৫. তুর্কান - ই - চিহলগানি বা বন্দেগান - ই - চিহলগানি কাকে বলে ? [পৃষ্ঠা ৪৬] 

৬. সিজদা ও পাইবস সম্পর্কে লেখ। [পৃষ্ঠা ৪৭] 

৭. খলজি বিপ্লব কাকে বলে ? [পৃষ্ঠা ৪৭] 

৮. মহম্মদ বিন তুঘলকের বিভিন্ন প্রশাসনিক সংস্কারগুলি আলোচনা কর। 
অথবা , মহম্মদ বিন তুঘলকের বিভিন্ন পরিকল্পনাগুলি আলোচনা কর। পরিকল্পনাগুলি ব্যর্থ হয় কেন ? 
অথবা , মহম্মদ বিন তুঘলককে ''পাগলা রাজা '' বলাটা কতটা যুক্তিযুক্ত ? [পৃষ্ঠা ৫০] 

এই ওয়েবসাইটের সমস্ত প্রশ্নোত্তরের তালিকা পেতে এখানে CLICK করো।

৯. পানিপথের প্রথম যুদ্ধ সম্পর্কে লেখ। 
অথবা , পানিপথের প্রথম যুদ্ধ কবে , কাদের মধ্যে সংগঠিত হয় ? এই যুদ্ধের ফলাফল কী হয়েছিল ? [পৃষ্ঠা ৫৪ ; তবে এই প্রশ্নটি নোট বই থেকে পড়লে ভালো হয়। ] 

১০. মোঙ্গল আক্রমণ প্রতিরোধে সুলতানি শাসকদের ভূমিকা আলোচনা কর। [পৃষ্ঠা ৫৫] 

১১. মোঙ্গল আক্রমণ প্রতিরোধে বলবনের ভূমিকা। [পৃষ্ঠা ৫৫] 

১২. মোঙ্গল আক্রমণ প্রতিরোধে আলাউদ্দিন খলজির ভূমিকা। [পৃষ্ঠা ৫৫] 

১৩. মোঙ্গল আক্রমণ প্রতিরোধে মহম্মদ বিন তুঘলকের ভূমিকা। [পৃষ্ঠা ৫৬] 

১৪. সুলতানি আমলে কেন্দ্রীভূত শাসন ব্যবস্থা কাকে বলে ? 
অথবা , সুলতানি আমলে সুলতানের ক্ষমতা কীরূপ ছিল ? [পৃষ্ঠা ৫৬] 

১৫. টীকা : ইকতা ব্যবস্থা। [পৃষ্ঠা ৫৮ ; তবে এই প্রশ্নটি অবশ্যই নোট বই থেকে পড়তে হবে। ] 

১৬. জিজিয়া কর কী ? কে চালু করেছিলেন ? [পৃষ্ঠা ৫৯] 

১৭. তুরস্কদন্ড কাকে বলে ? [পৃষ্ঠা ৫৯] 

১৮. সুলতানি আমলে বাজারদর নিয়ন্ত্রণ সম্পর্কে লেখ। [পৃষ্ঠা ৫৯] 
অথবা , আলাউদ্দিন খলজির বাজারদর নিয়ন্ত্রণ সম্পর্কে লেখ। 

১৯. ইলিয়াসশাহী ও হোসেনশাহী আমলের বাংলার সংস্কৃতির পরিচয় দাও। [ নোট বই থেকে পড়তে হবে। ] 

এই ওয়েবসাইটের সমস্ত প্রশ্নোত্তরের তালিকা পেতে এখানে CLICK করো।      
Share
Tweet
Pin
Share
No comments

Class VII History 1st Chapter MCQ & SAQ Question Paper.

সপ্তম শ্রেণী : ইতিহাস প্রথম অধ্যায় : প্রশ্নপত্র। 


Class VII History 1st Chapter MCQ & SAQ Question Paper.

সপ্তম শ্রেণী : ইতিহাস প্রথম অধ্যায় : প্রশ্নপত্র। 

পূর্ণমান ২০ সময় ৪০ মিনিট। 

GROUP : A [১০]
১. সকলোত্তরপথনাথ উপাধিটি কার ? 
২. বখতিয়ার খলজি কার সেনাপতি ছিলেন ? 
৩. কে প্রথম ' ইন্ডিয়া ' নামটি ব্যবহার করেছিলেন ? 
৪. কার গ্রন্থে ' হিন্দুস্তান ' শব্দটির দ্বারা সমগ্র ভারতকে বোঝানো হয়েছে ? 
৫. আদি - মধ্যযুগ হল - প্রাচীন যুগের শেষের দিকটা / মধ্যযুগের শেষের দিকটা / প্রাচীন যুগের শেষ ও মধ্যযুগের শুরুর অন্তর্বর্তী সময় / কোনোটিই নয়। 
৬. তাজমহল কে বানিয়েছিলেন ? 
৭. ভারতীয়রা আলুর ব্যবহার শিখেছিল _________________ দের কাছ থেকে। 
৮. বাবর একজন - মোগল সম্রাট / সুলতানি শাসক / রাজপুত শাসক। 
৯. মধ্যযুগে ধর্ম প্রচারের মাধ্যম ছিল - ইন্টারনেট / সংবাদপত্র / সাধারণ মানুষের মুখের ভাষা। 
১০. মোগল সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা বা প্রথম সম্রাট কে ? 

GROUP : B [১০]
১. আদি - মধ্যযুগ কাকে বলে ? [২] 
২. ইতিহাসের উপাদান কাকে বলে ? উদাহরণ দাও। [২] 
৩. যুগ কাকে বলে ? ভারতের ইতিহাসকে ক'টি ভাগে ভাগ করা যায় ও কী কী ? [২]
৪. ক্রম - অনুসারে মোগল সম্রাটদের নাম লেখ। [২]   
৫. সুলতানি ও মোগল যুগে 'বিদেশি ' কাদের বলা হত ? [২] 

এই ওয়েবসাইটের সমস্ত প্রশ্নোত্তরের তালিকা পেতে এখানে CLICK করো।
Share
Tweet
Pin
Share
No comments

Class VII History 9th chapter MCQ & SAQ 

সপ্তম শ্রেণি : ইতিহাস : নবম অধ্যায় : আজকের ভারত : MCQ & SAQ 



সপ্তম শ্রেণীর ইতিহাস বিষয়ের নবম অধ্যায়ের সমস্ত MCQ ও SAQ প্রকাশিত হল। পাঠ্যবইয়ের প্রতিটি পৃষ্ঠা ধরে ধরে প্রশ্নগুলি সংযোজিত হয়েছে। প্রতিটি প্রশ্নোত্তর সপ্তম শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের এবং প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার্থীদের বিশেষভাবে কাজে আসবে। 

Class VII History 9th chapter MCQ & SAQ    


PAGE : 167 

১. সরকার শব্দটা এসেছে - আরবি / ফারসি / ইংরেজি / উর্দু - থেকে। 
উত্তর : ফারসি থেকে। 

২. ইংরেজি শব্দ Govern - এর অর্থ - সরকার / রাজা / রাজতন্ত্র / শাসন করা। 
উত্তর : শাসন করা। 

৩. গণতন্ত্র কাকে বলে ? 
উত্তর : নিজেরা নিজেদের মধ্যে থেকে শাসক বেছে নেওয়ার পদ্ধতিকে বলে গণতন্ত্র। 

৪. তন্ত্র - কথাটির অর্থ - ব্যবস্থা / শাসন ব্যবস্থা / সরকারি শাসন / নিয়ম। 
উত্তর : ব্যবস্থা। 

৫. বিশ্বের সর্ববৃহৎ গণতন্ত্র কোন দেশ ? ভারত / আমেরিকা / চিন / রাশিয়া। 
উত্তর : ভারত। 

৬. ভারতে কোন ধরণের শাসন ব্যবস্থা প্রচলিত ? রাজতন্ত্র / গণতন্ত্র / স্বৈরতন্ত্র / সমাজতন্ত্র। 
উত্তর : গণতন্ত্র। 

৭. রাজা বা রানি আছেন - ভারতে / ইংল্যান্ডে / আমেরিকায় / চিনে। 
উত্তর : ইংল্যান্ডে। 

৮. দেশের নিয়ম কানুন ও বিধিব্যবস্থা কোথায় লিপিবদ্ধ থাকে ? নির্দেশনামা / লিপিমালা / ধর্মগ্রন্থ / সংবিধান। 
উত্তর : সংবিধান। 

৯. বিধান শব্দটির অর্থ - নিয়ম / আইন / শাসন / রীতিনীতি। 
উত্তর : নিয়ম। 

PAGE : 168

১০. পৃথিবীর সর্ববৃহৎ সংবিধান কোনটি ? আমেরিকা / চিন / রাশিয়া / ভারত - এর সংবিধান। 
উত্তর : ভারতের সংবিধান।   

এই ওয়েবসাইটের সমস্ত প্রশ্নোত্তরের তালিকা পেতে এখানে CLICK করো।   

১১. ভারতের সংবিধানের রূপকার কে ? মহাত্মা গান্ধী / জওহরলাল নেহেরু / ডক্টর বি আর আম্বেদকর / বল্লভ ভাই প্যাটেল। 
উত্তর : ডক্টর বি আর আম্বেদকর। 

১২. ভারতে নির্বাচন হয় - ৪ বছর / ৫ বছর / ৬ বছর / ১০ বছর অন্তর অন্তর। 
উত্তর : ৫ বছর। 

১৩. ভারতের সংবিধান কবে গৃহীত হয় ? ১৯৪৭ এর ১৫ই আগস্ট / ১৯৪৯ এর ২৬শে নভেম্বর / ১৯৫০ এর ২৬শে জানুয়ারি। 
উত্তর : ১৯৪৯ এর ২৬শে নভেম্বর। 

১৪. ভারতের সংবিধান কবে কার্যকর হয় ? ১৯৪৭ এর ১৫ই আগস্ট / ১৯৪৯ এর ২৬শে নভেম্বর / ১৯৫০ এর ২৬শে জানুয়ারি। 
উত্তর : ১৯৫০ এর ২৬শে জানুয়ারি । 

১৫. ভারতে প্রজাতন্ত্র দিবস কবে পালন করা হয় ? ১৫ ই আগস্ট / ২৬শে নভেম্বর / ২৬শে জানুয়ারি / ২৩শে জানুয়ারি। 
উত্তর : ২৬শে জানুয়ারি। 

১৬. ভারতে - শুধুমাত্র কেন্দ্রে একটি কেন্দ্রীয় সরকার আছে , রাজ্যে কোনো সরকার নেই / কেন্দ্রে কোনো সরকার নেই , কিন্তু প্রতিটি রাজ্যে রাজ্য সরকার আছে / কেন্দ্রে একটি কেন্দ্রীয় সরকার আছে এবং প্রতিটি রাজ্যে একটি করে রাজ্য সরকার আছে। 
উত্তর :  কেন্দ্রে একটি কেন্দ্রীয় সরকার আছে এবং প্রতিটি রাজ্যে একটি করে রাজ্য সরকার আছে। 

১৭. ভারতে প্রচলিত আছে - এককেন্দ্রিক ব্যবস্থা / যুক্তরাষ্ট্রীয় ব্যবস্থা / উভয়ই / কোনোটিই নয়। 
উত্তর : যুক্তরাষ্ট্রীয় ব্যবস্থা। 

১৮. সরকার কাজ করে - প্রথা মেনে / রীতিনীতি মেনে / প্রথা ও রীতিনীতি মেনে / সংবিধান মেনে। 
উত্তর : সংবিধান মেনে। 

১৯. সরকারের বিভাগ ক'টি ? একটি / দুটি / তিনটি / চারটি। 
উত্তর : তিনটি। 

২০. কোনটি সরকারের বিভাগ নয় ? আইন বিভাগ / শাসন বিভাগ / সামরিক বিভাগ / বিচার বিভাগ। 
উত্তর : সামরিক বিভাগ। 
[ সামরিক বিভাগ শাসন বিভাগের একটি দপ্তর , কিন্তু সরকারের বিভাগ নয়। সরকার বিভাগ হল তিনটি - আইন , শাসন ও বিচার। ]     

এই ওয়েবসাইটের সমস্ত প্রশ্নোত্তরের তালিকা পেতে এখানে CLICK করো।

PAGE : 169 

২১. ক্ষমতা স্বতন্ত্রীকরণ নীতি কাকে বলে ? 
উত্তর : বিচার বিভাগকে সরকারের অপর দুটি বিভাগ শাসন ও আইন বিভাগ থেকে আলাদা রাখা হয়। এর উদ্দেশ্য হল সুবিচার প্রতিষ্ঠা করা। একেই বলে ক্ষমতা স্বতন্ত্রীকরণ নীতি। 

২২. ক্ষমতা স্বতন্ত্রীকরণ নীতির প্রবক্তা কে ? 
উত্তর : ফ্রান্সের দার্শনিক মন্তেস্কু। 

২৩. স্বায়ত্তশাসন কাকে বলে ? 
উত্তর : শাসন ব্যবস্থায় জনগণের সরাসরি অংশগ্রহণকে বলে স্বায়ত্তশাসন। এখানে জনগণ নিজেই নিজের অধীন। 

২৪. পশ্চিমবঙ্গে কী ধরণের স্বায়ত্তশাসন দেখা যায় ? 
উত্তর : দুই ধরণের - শহরাঞ্চলের ক্ষেত্রে পৌর-প্রশাসন ও গ্রামাঞ্চলের ক্ষেত্রে গ্রাম - পঞ্চায়েত। 

২৫. '' পৌর '' শব্দটি কোথা থেকে এসেছে ? এর অর্থ কী ? 
উত্তর : পৌর কথাটা এসেছে সংস্কৃত শব্দ পুর থেকে। এর অর্থ নগর। 

২৬. পৌরপ্রতিনিধি কাদের বলে ? 
উত্তর : পৌরসভা পরিচালনার জন্য জনগণ ভোট প্রদানের মাধ্যমে প্রতিনিধিদের নির্বাচন করেন। এদের পৌরপ্রতিনিধি বলে। 

২৭. পৌরসভার প্রধান কে ? 
উত্তর : পৌরপ্রধান বা চেয়ারম্যান। 

PAGE : 170

২৮. পৌরসভার প্রদান কাজ কী কী ? 
উত্তর : নগরের জনসেবা , জনস্বাস্থ্য , উন্নয়ন , পানীয় জল ও নিকাশি , দূষণ প্রতিরোধ  - ইত্যাদি। 

২৯. গ্রামের স্থানীয় স্বায়ত্তশাসন ব্যবস্থার নাম কী ? 
উত্তর : গ্রাম পঞ্চায়েত। 

৩০. পশ্চিমবঙ্গে পঞ্চায়েত ব্যবস্থার ক'টি স্তর ও কী কী ? 
উত্তর : তিনটি - গ্রাম পঞ্চায়েত , পঞ্চায়েত সমিতি , জেলা পরিষদ।      

৩১. গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধানকে কী বলে ? 
উত্তর : প্রধান বা পঞ্চায়েত প্রধান। 

৩২. পঞ্চায়েত সমিতির প্রধানকে কী বলে ? 
উত্তর : সভাপতি। 

৩৩. জেলা পরিষদের প্রধানকে কী বলে ? 
উত্তর : সভাধিপতি। 

৩৪. গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান কাজগুলি কী কী ? 
উত্তর : গ্রামের সবরকম উন্নতি গ্রাম পঞ্চায়েতের কাজ। পানীয় জল সরবরাহ , গ্রামের পরিচ্ছন্নতা , রাস্তা - পথ ও ঘাট নির্মাণ করা , চিকিৎসা কেন্দ্র স্থাপন , শিক্ষা বিস্তারের কাজ , বনসৃজন - ইত্যাদি। 

৩৫. অনেকগুলি গ্রাম নিয়ে একটি - পাড়া / জেলা / ব্লক / মহকুমা - তৈরী হয়। 
উত্তর : ব্লক। 

৩৬. কয়েকটি ব্লক নিয়ে গঠিত হয় - জেলা / রাজ্য / দেশ / জেলা - পরিষদ। 
উত্তর : জেলা। 

৩৭. ব্লক স্তরের পঞ্চায়েত স্তরটি হল - গ্রাম পঞ্চায়েত / পঞ্চায়েত সমিতি / জেলা পরিষদ / জেলা। 
উত্তর : পঞ্চায়েত সমিতি। 

৩৮. জেলা স্তরের পঞ্চায়েত স্তরটি হল - গ্রাম পঞ্চায়েত / পঞ্চায়েত সমিতি / জেলা পরিষদ / জেলা। 
উত্তর : জেলা পরিষদ। 

৩৯. পৌরসভার সদস্যগণ নির্বাচিত হন - ৫বছর / ৬বছর  / ১০বছর / ১৫ বছর - এর জন্য। 
উত্তর : ৫বছরের জন্য। 

৪০. পঞ্চায়েতের সদস্যগণ নির্বাচিত হন - ৫বছর / ৬বছর  / ১০বছর / ১৫ বছর - এর জন্য। 
উত্তর : ৫বছরের জন্য।   

৪১. গণতন্ত্রের প্রথম প্রকাশ ঘটে কোন দেশে ? ভারত / ইংল্যান্ড / গ্রিস / মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। 
উত্তর : গ্রিস।    

এই ওয়েবসাইটের সমস্ত প্রশ্নোত্তরের তালিকা পেতে এখানে CLICK করো।

Share
Tweet
Pin
Share
No comments

Class VII History 8th Chapter MCQ & SAQ

সপ্তম শ্রেণি ইতিহাস অষ্টম অধ্যায়। MCQ & SAQ

মুঘল সাম্রাজ্যের সংকট MCQ & SAQ



সপ্তম শ্রেণি ইতিহাস অষ্টম অধ্যায়। MCQ & SAQ


সপ্তম শ্রেণি ইতিহাস অষ্টম অধ্যায়ের সমস্ত সংক্ষিপ্ত ও অতিসংক্ষিপ্ত ( MCQ & SAQ ) প্রশ্নোত্তর আলোচনা করা হয়েছে। প্রতিটি পৃষ্ঠা ধরে ধরে প্রশ্নগুলি সংযোজিত হয়েছে। সপ্তম শ্রেণির ছাত্রছাত্রীরা এবং বিভিন্ন প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার পরীক্ষার্থীরা এই প্রশ্নোত্তরগুলি থেকে উপকৃত হবে।        

PAGE : 159 

১. ঔরঙ্গজেবের রাজত্বকালে মুঘল সাম্রাজ্যের আয়তন ছিল - বিরাট আকৃতি / ক্ষুদ্র আকৃতির / মাঝারি আকৃতির। 
উত্তর : বিরাট আকৃতির। 

২. ঔরঙ্গজেবের আমলে যেসকল আঞ্চলিক শক্তিগুলির উত্থান ঘটেছিল তাদের মধ্যে প্রধান ছিল - বাংলার নবাবি সাম্রাজ্য / মারাঠা সাম্রাজ্য / মহীশূর সাম্রাজ্য / হায়দ্রাবাদ। 
উত্তর : মারাঠা সাম্রাজ্য। 

৩. মুঘল আমলের শেষের দিকে সংগঠিত দুটি কৃষক বিদ্রোহ হল ___________ ও _________ বিদ্রোহ। 
উত্তর : জাঠ ও সৎনামি বিদ্রোহ। 

৪. কার নেতৃত্বে মারাঠা সাম্রাজ্যের উত্থান ঘটে ? 
উত্তর : ছত্রপতি শিবাজি। 

৫. মারাঠাদের বাস ছিল - কোঙ্কন / মালাবার / কাথিয়াবার / গুজরাট - উপকূলে। 
উত্তর : কোঙ্কন উপকূল অঞ্চলে। 

৬. শিবাজির পিতার নাম কী ? তিনি কে ছিলেন ? 
উত্তর : শাহজি ভোঁসলে ; তিনি বিজাপুরের সুলতানের জায়গিরদার ছিলেন। 

৭. শিবাজি কাদের দ্বারা গভীরভাবে প্রভাবিত হয়েছিলেন ? 
উত্তর : মাতা জিজাবাঈ এবং শিক্ষক দাদাজি কোন্ডদেবের দ্বারা। 

৮. শিবাজি বাঘনখ দ্বারা কাকে হত্যা করেছিলেন ? 
উত্তর : আফজল খান। 

PAGE : 160 

৯. মুঘল আমলে শিবাজি কোন বন্দর নগরী আক্রমণ করেছিলেন ? 
সুরাট / ব্রোচ / তাম্রলিপ্ত / কোচি। 
উত্তর : সুরাট। 

১০. শিবাজি কোন মোগল সম্রাটের সমসাময়িক ছিলেন ? বাবর / আকবর / জাহাঙ্গীর / ঔরঙ্গজেব। 
উত্তর : ঔরঙ্গজেব। 

এই ওয়েবসাইটের সমস্ত প্রশ্নোত্তরের তালিকা পেতে এখানে CLICK করো।

১১. শিবাজিকে দমন করতে ঔরঙ্গজেব কাদের প্রেরণ করেছিলেন ? 
উত্তর : শায়েস্তা খাঁন , মুয়াজ্জম ও মির্জা , রাজা জয়সিংহ। 

১২. কবে পুরন্দরের সন্ধি স্বাক্ষরিত হয় ? ১৬৭৭ খ্রিস্টাব্দে / ১৬৮৮ খ্রিস্টাব্দে / ১৬৭২ খ্রিস্টাব্দে / ১৬৬৫ খ্রিস্টাব্দে। 
উত্তর : ১৬৬৫ খ্রিস্টাব্দে। 

১৩. কবে , কাদের মধ্যে পুরন্দরের সন্ধি স্বাক্ষরিত হয় ? 
উত্তর : ১৬৬৫ খ্রিস্টাব্দে শিবাজি ও জয়সিংহের মধ্যে। 

১৪. পুরন্দরের সন্ধির শর্তগুলি কী ছিল ? অথবা , পুরন্দরের সন্ধির ফল কী হয়েছিল ? 
উত্তর : (ক ) শিবাজি মুঘলদের ২৩ টি দুর্গ ছেড়ে দিতে বাধ্য হন। 
(খ ) শিবাজিকে আগ্রায় নিয়ে আসা হয়। 

১৫. শিবাজিকে কোথায় বন্দী করা হয় ? 
উত্তর : আগ্রা দুর্গে। 

১৬. আগ্রা দুর্গ থেকে শিবাজি কীভাবে পলায়ন করেন ? 
উত্তর : ফলের ঝুড়িতে লুকিয়ে শিবাজি আগ্রা দুর্গ থেকে পলায়ন করেন। 

১৭. কবে , কোথায় শিবাজির অভিষেক হয় ? 
উত্তর : ১৬৭৪ খ্রিস্টাব্দে রায়গড়ে। 

১৮. শিবাজির মন্ত্রিসভায় কতজন মন্ত্রী ছিলেন ? ৫ জন / ৬ জন / ৭ জন / ৮ জন। 
উত্তর : ৮ জন। 

১৯. অষ্টপ্রধান কাদের বলা হত ? 
উত্তর : শিবাজির মন্ত্রিসভার আটজন মন্ত্রীকে বলা হত অষ্টপ্রধান। 

২০. মারাঠা রাজ্যের প্রধান কে ছিলেন ? রাজা / সম্রাট / নবাব / পেশোয়া। 
উত্তর : পেশোয়া। 

২১. মারাঠারা নিজেদের রাজ্যকে বলত - মাবলে / পেশোয়া / স্বরাজ্য / স্বরাজ। 
উত্তর : স্বরাজ্য। 

২২. বর্গি কাদের বলা হত ? 
উত্তর : যেসকল মারাঠা সৈনিক মারাঠা রাজ্যে স্থায়ীভাবে চাকরি করত - তাদের বলা হত বর্গি। 

২৩. কার নেতৃত্বে মারাঠাদের জাতীয় চেতনা জেগে ওঠে ? 
শিবাজি / বালাজি বাজিরাও / বালাজি বিশ্বনাথ / রণজিৎ সিং। 
উত্তর : শিবাজি। 

২৪. মাবলে বা মাওয়ালি কাদের বলা হত ? 
উত্তর : শিবাজি মাওয়াল অঞ্চল থেকে একদল পদাতিক সেনা সংগ্রহ করে সেনাবাহিনীতে নিয়োগ করেন। এদের বলা হত মাবলে বা মাওয়ালি। 

২৫. হিন্দুপাদপাদশাহি কাকে বলে ? 
উত্তর : শিবাজির মৃত্যুর পঞ্চাশ বছর পর পেশোয়া প্রথম বাজিরাও হিন্দু রাজাদের সঙ্গে যুক্ত হয়ে একটি হিন্দু সাম্রাজ্য গড়ে তোলার পরিকল্পনা করেন। তাঁর এই হিন্দু রাজ্যের আদর্শকে বলা হয় হিন্দুপাদপাদশাহি।   

PAGE : 161 

২৬. কার আমল থেকে শিখদের মধ্যে বংশানুক্রমিক গুরু নির্বাচনের নীতি প্রবর্তিত হয় ? 
উত্তর : রামদাসের ছেলে অর্জুনদেবের সময় থেকে। 

২৭. গুরু অর্জুনদেবের ছেলে হরগোবিন্দ একসঙ্গে দুটি তলোয়ার কেন ধারণ করতেন ? 
উত্তর : গুরু হরগোবিন্দ একসঙ্গে দুটি তলোয়ার ধারণের মাধ্যমে বোঝাতে চাইতেন যে শুধু ধর্মের ক্ষেত্রেই নয় , রাজনৈতিক ক্ষমতাও তাঁর আছে। 

PAGE : 162 

২৮. নবম শিখগুরু কে ছিলেন ? গুরু অর্জুন / গুরু হরগোবিন্দ / গুরু রামদাস / গুরু তেগবাহাদুর। 
উত্তর : গুরু তেগবাহাদুর। 

২৯. কোন শিখগুরু ঔরঙ্গজেবের ধর্মীয় নীতির বিরোধিতা করেন ?  গুরু অর্জুন / গুরু হরগোবিন্দ / গুরু রামদাস / গুরু তেগবাহাদুর। 
উত্তর : গুরু তেগবাহাদুর। 

৩০. কোন শিখগুরুকে মুঘলরা বন্দী করে হত্যা করেছিল ?  গুরু অর্জুন / গুরু হরগোবিন্দ / গুরু গোবিন্দ সিংহ  / গুরু তেগবাহাদুর। 
উত্তর : গুরু তেগবাহাদুর। 

এই ওয়েবসাইটের সমস্ত প্রশ্নোত্তরের তালিকা পেতে এখানে CLICK করো।

৩১. শিখগুরু তেগবাহাদুরের মৃত্যুর পর শিখরা কার নেতৃত্বে সংঘবদ্ধ হয় ? গুরু অর্জুন / গুরু গোবিন্দ সিংহ / গুরু রামদাস / গুরু হরগোবিন্দ। 
উত্তর : গুরু গোবিন্দ সিংহ। 

৩২. কে , কবে খালসা তৈরী করেন ? 
উত্তর : ১৬৯৯ খ্রিস্টাব্দে গুরু গোবিন্দ সিংহ। 

৩৩. খালসা কী ? 
উত্তর : ১৬৯৯ খ্রিস্টাব্দে গুরু গোবিন্দ সিংহ খালসা নামে একটি সংগঠন তৈরী করেন। খালসার কাজ ছিল শিখদের নিরাপদে রাখা। 

৩৪. কোন শিখগুরু শিখদের পন্থ বা পথ ঠিক করে দেন ? 
উত্তর : গুরু গোবিন্দ সিংহ। 

৩৫. গুরু গোবিন্দ সিংহ শিখদের পাঁচটি জিনিস সবসময় কাছে রাখতে বলতেন। সেগুলি কী ? 
উত্তর  : কেশ , কঙ্গা বা চিরুনি , কচ্ছা , কৃপাণ এবং কড়া। 

৩৬. খালসাপন্থী শিখরা কোন পদবি ব্যবহার করতে শুরু করে ? 
উত্তর : সিংহ। 

৩৭. গুরু গোবিন্দ সিংহের মৃত্যুর পর শিখরা কার নেতৃত্বে মোগল বিরোধিতা শুরু করে ? 
উত্তর : গুরু গোবিন্দ সিংহের শিষ্য বান্দা বাহাদুর। 

৩৮. দিল্লি - আগ্রা অঞ্চলের জাঠরা ছিল প্রধানত - সেনা / শিল্পী / কৃষক / পশুপালক যাযাবর। 
উত্তর : কৃষক। 

৩৯. দিল্লি - আগ্রা অঞ্চলের জাঠরা কোন মোগল সম্রাটের আমলে মোগল সাম্রাজ্যের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করে ? আকবর / বাবর / জাহাঙ্গীর / ঔরঙ্গজেব। 
উত্তর : ঔরঙ্গজেব। 

PAGE : 163 

৪০. মুঘল আমলে সৎনামি নামে কারা পরিচিত ছিল ? 
উত্তর : মথুরার কাছে একদল কৃষক মুঘল সাম্রাজ্যের বিরুদ্ধে অস্ত্র ধারণ করে। এরা ছিল সৎনামি ধর্মীয় গোষ্ঠীর মানুষ। 

এই ওয়েবসাইটের সমস্ত প্রশ্নোত্তরের তালিকা পেতে এখানে CLICK করো।

৪১. উত্তর - পশ্চিম সীমান্তে কারা মুঘলদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করেছিল ? 
উত্তর : পাঠানরা। 

৪২. কোন মুঘল সম্রাটের আমলে কৃষি সংকট তীব্র আকার ধারণ করে ? আকবর / শাহজাহান / জাহাঙ্গীর / ঔরঙ্গজেব। 
উত্তর : ঔরঙ্গজেব। 

৪৩. কার আমল থেকে মনসবদারি ও জায়গিরদারি ব্যবস্থার সমস্যার সূত্রপাত হয় ?  আকবর / শাহজাহান / জাহাঙ্গীর / ঔরঙ্গজেব। 
উত্তর : শাহজাহান। 

৪৪. কার আমলে মনসবদারি ও জায়গিরদারি ব্যবস্থার সমস্যা তীব্র আকার ধারণ করে ?  আকবর / শাহজাহান / জাহাঙ্গীর / ঔরঙ্গজেব।      
উত্তর : ঔরঙ্গজেব। 

৪৫. মোগল আমলের শেষের দিকে মোগল সাম্রাজ্যের প্রধান তিনটি সমস্যা কী ছিল ? 
উত্তর : (ক ) মনসবদারি সমস্যা , (খ ) জায়গিরদারি সমস্যা ও (গ ) কৃষি সংকট। 

৪৬. কোন মোগল সম্রাট দাক্ষিণাত্যের বিজাপুর ও গোলকোন্ডা জয় করেছিলেন ? আকবর / শাহজাহান / জাহাঙ্গীর / ঔরঙ্গজেব।      
উত্তর : ঔরঙ্গজেব। 

PAGE : 164 

৪৭. খালিশা জমি কাকে বলা হত ? 
উত্তর : মুঘল আমলে যেসকল জমি জায়গির হিসাবে দেওয়া হত না ; এইসকল জমির রাজস্ব সরাসরি রাজকোষে জমা হত। এই ধরণের জমিগুলিকে বলা হত খালিশা বা খাস জমি। 

৪৮. বিজাপুর ও গোলকোন্ডা জয়ের পর ঔরঙ্গজেব সেই অঞ্চলের জমিগুলির কী ব্যবস্থা করেছিলেন ? 
উত্তর : তিনি গোলকোন্ডা ও বিজাপুরের জমিগুলিকে খালিশা বা খাস জমিতে পরিণত করেন। 

এই ওয়েবসাইটের সমস্ত প্রশ্নোত্তরের তালিকা পেতে এখানে CLICK করো।

Share
Tweet
Pin
Share
No comments

CLASS VII HISTORY 7TH CHAPTER MCQ & SAQ 

সপ্তম শ্রেণী ইতিহাস সপ্তম অধ্যায় : জীবনযাত্রা ও সংস্কৃতি - সুলতানি ও মুঘল যুগ MCQ & SAQ 




সপ্তম শ্রেণীর ইতিহাস বিষয়ের সপ্তম অধ্যায়ের সমস্ত ছোট প্রশ্নগুলি আলোচনা করা হল। প্রতিটি পৃষ্ঠা ধরে ধরে প্রশ্নোত্তরগুলি আলোচনা করা হয়েছে। প্রশ্নগুলি সপ্তম শ্রেণীর যেকোনো পরীক্ষায় এবং যেকোনো প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় কাজে আসবে। 

এই ওয়েবসাইটের সমস্ত প্রশ্নোত্তরের তালিকা পেতে এখানে CLICK করো।

CLASS VII HISTORY 7TH CHAPTER MCQ & SAQ 


PAGE : 113 

১. সুলতানি যুগের প্রথম দিকে ভারতের কোথায় - কোথায় শিল্পাঞ্চল গড়ে উঠেছিল ?
উত্তর : বাংলা ও গুজরাটে। 

২. গাঙ্গেয় সমভূমিতে উৎপন্ন ফসলের মধ্যে সবচেয়ে বেশি চাহিদা কিসের ছিল ?
উত্তর : আম। 

৩. গ্রামে কারিগরী শিল্প চলতো কিসের ভিত্তিতে ?
উত্তর : কৃষিজাত পণ্যের ভিত্তিতে। 

PAGE : 114  

৪. সুলতানি আমলে জিনিসপত্রের সবচেয়ে কম দামের নজির কার আমলে পাওয়া যায় ?
উত্তর : ইব্রাহিম লোদির রাজত্বকালে। 

৫. সুলতানি আমলে পরিবার ছিল - একক পরিবার কেন্দ্রিক / যৌথ পরিবারভিত্তিক / কোনোটিই নয়। 
উত্তর : যৌথ পরিবারভিত্তিক। 

৬. ঘোমটা প্রথা প্রচলিত ছিল - হিন্দু / মুসলিম / উভয়ের - মধ্যে। 
উত্তর : হিন্দুদের মধ্যে। 

৭. পর্দা প্রথা প্রচলিত ছিল - হিন্দু / মুসলিম / উভয়ের - মধ্যে। 
উত্তর : মুসলিমদের মধ্যে। 

PAGE : 115 

৮. মধ্যযুগে কোন খেলা সবচেয়ে জনপ্রিয় ছিল ?
উত্তর : কুস্তি। 

৯. মধ্যযুগে '' বাঁটুল ছোঁড়া '' খেলাটি কোথায় প্রচলিত ছিল ?
উত্তর : বাংলায়। 

১০. মধ্যযুগে দিন রাতের সময় বোঝানোর জন্য সমস্ত দিন রাতকে ক'টি প্রহর এ ভাগ করা হত ?
উত্তর : আটটি প্রহরে। 

১১. প্রত্যেকটি প্রহর কত ঘন্টার ছিল ?
উত্তর : তিন ঘন্টা। 

১২. কার আমলে ঘন্টা দিয়ে সময় জানান দেওয়ার জন্য আলাদা দফতর ছিল ?
উত্তর : সুলতান ফিরোজ শাহ তুঘলক। 

১৩. দিন ও রাত মিলিয়ে কত পল ছিল ? 
উত্তর : তিন হাজার ছশো পল। 

PAGE : 116 
PAGE : 117

১৪. মধ্যযুগে ভারতে ধর্মের ক্ষেত্রে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য ঘটনা কী ছিল ?
উত্তর : ভক্তিবাদ ও সুফিবাদের প্রসার। 

১৫. ভক্তিবাদের মূলকথা কী ছিল ?
উত্তর : ভগবানের প্রতি ভক্তের ভালোবাসা বা ভক্তি। 

১৬. ভক্তিবাদের প্রধান বৈশিষ্ট কী ছিল ?
উত্তর : ভক্তিবাদের দুটি প্রধান বৈশিষ্ট ছিল - 
(ক ) ভগবানের কাছে পুরোপুরি আত্মসমর্পণ করা। 
(খ ) ঈশ্বর লাভের জন্য জ্ঞান বা যোগ ছেড়ে দিয়ে ভক্তিকেই প্রাধান্য দেওয়া। 

১৭. অলভার এবং নায়নার সাধকেরা কোন ভাষায় ভক্তিবাদের প্রচার করেছিলেন ? 
তামিল / তেলেগু / সংস্কৃত / বাংলা। 
উত্তর : তামিল। 

১৮. অলভার এবং নায়নার সাধকেরা কোথায় ভক্তিবাদের প্রচার করেন ? 
উত্তর ভারত / দক্ষিণ ভারত / উত্তর - পূর্ব ভারত / উত্তর - পশ্চিম ভারত। 
উত্তর : দক্ষিণ ভারত। 

PAGE : 118

১৯. ভক্তিবাদের কয়েকজন প্রচারকের নাম কর। 
উত্তর : নামদেব , জ্ঞানেশ্বর , তুকারাম , রামানন্দ , কবির , নানক , শঙ্করদেব , চৈতন্যদেব , মীরাবাঈ - প্রমুখ। 

২০. কার আমলে লঙ্গরখানা চালু হয় ?
উত্তর : গুরু নানক। 

এই ওয়েবসাইটের সমস্ত প্রশ্নোত্তরের তালিকা পেতে এখানে CLICK করো।

২১. নানকের দর্শন ও বাণীর উপর ভিত্তি করে কোন ধর্ম গড়ে ওঠে ?
উত্তর : শিখ ধর্ম। 

২২. শিখ ধর্মে মোট কতজন গুরুর উল্লেখ পাওয়া যায় ?
উত্তর : ১০ জন। 

২৩. শিখদের প্রথম গুরু কে ছিলেন ?
উত্তর : গুরু নানক। 

২৪. শিখদের ধর্মগ্রন্থের নাম কী ?
উত্তর : গুরুগ্রন্থসাহিব। 

২৫. শিখদের পবিত্র ধর্মগ্রন্থ কোন লিপিতে লেখা ?
উত্তর : গুরুমুখি। 

২৬. শিখ ধর্মে যে দশজন গুরুর কথা বলা হয়েছে , তার মধ্যে প্রথম গুরু কে ছিলেন ? 
উত্তর : গুরু নানক। 

PAGE : 119 

২৭. মীরাবাঈ রচিত ভক্তিগীতির সংখ্যা কত ?
উত্তর : পাঁচশোরও বেশি। 

২৮. '' মেরে তো গিরিধর গোপাল '' ভক্তিগীতিটি কার লেখা ? 
উত্তর : মীরাবাঈ। 

২৯. কবীর ছিলেন একজন ভক্তিবাদী / সুফিবাদী। 
উত্তর : ভক্তিবাদী। 

৩০. কবীরের জন্ম কোথায় হয় ?
উত্তর : বারাণসীতে এক মুসলিম তাঁতি পরিবারে তিনি পালিত হন। 

৩১. কবীরের লেখা ভক্তিমূলক পঙক্তিগুলোকে কী বলে ?
উত্তর : দোহা। 

৩২. কবীর কার শিষ্য ছিলেন ? 
উত্তর : রামানন্দ। 

PAGE : 120

৩৩. কবীরের দোহাগুলি কোন গ্রন্থে স্থান পেয়েছে ?
উত্তর : শিখদের পবিত্র ধর্মগ্রন্থ গুরুগ্রন্থসাহিব - এ। 

৩৪. সুফিবাদ মূলতঃ কাদের মধ্যে প্রচলিত ছিল ?
উত্তর : সেইসকল মুসলিমদের মধ্যে যাঁরা ধর্মীয় আইন কানুনের বাইরে গিয়ে ঈশ্বরকে নিজের মত করে আরাধনার পথ খুঁজছিলেন। 

PAGE : 121

৩৫. সুফিবাদের আবির্ভাব হয় কোথায় ? 
উত্তর : মধ্য এশিয়ায়। 

৩৬. কোন সময়কালে সুফিবাদ ভারতে জনপ্রিয় হয়ে ওঠে ?
উত্তর : খ্রিস্টীয় ত্রয়োদশ শতকের মাঝামাঝি সময়ে। 

৩৭. সুফি - কথাটির অর্থ কী ?
উত্তর : অনেকের মতে সুফি কথাটি আসে '' সুফ '' থেকে। আরবিতে যার অর্থ পশমের তৈরী একটুকরো সাদা কাপড়। 

৩৮. হঠযোগের অভ্যাস করত - সুফি সাধকেরা / ভক্তি সাধকেরা। 
উত্তর : সুফি সাধকেরা।  

৩৯. হঠযোগের অভ্যাস সুফিসাধকরা কাদের কাছ থেকে পেয়েছিল ?
উত্তর : নাথপন্থীদের কাছ থেকে। 

৪০. ভারতে কোন দুটি সুফি সম্প্রদায় জনপ্রিয় ছিল ?
উত্তর : সুহরাবর্দি ও চিশতি। 

৪১. ভারতে চিশতি সম্প্রদায়ের প্রতিষ্ঠাতা কে ছিলেন ?
উত্তর : মইনুদ্দিন চিশতি।  

৪২. চিশতি সম্প্রদায়ের অন্যতম সাধক কে ছিলেন ? 
উত্তর : শেখ নিজামউদ্দিন আউলিয়া বা বখতিয়ার কাকি। 

৪৩. সুফি সাধকদের আশ্রমগুলি কী নামে পরিচিত ছিল ?
উত্তর : খানকা। 

PAGE : 122 

৪৪. দিল্লিতে চিশতি মতবাদকে জনপ্রিয় করে তুলেছিলেন কে ? 
উত্তর : কুতুবউদ্দিন বখতিয়ার কাকি। 

৪৫. সুহরাবর্দি সম্প্রদায়ের প্রতিষ্ঠাতা কে ?
উত্তর : বদরউদ্দিন জাকারিয়া। 

৪৬. বদরউদ্দিন জাকারিয়া কোন সুলতানের সমসাময়িক ছিলেন ?
উত্তর : ইলতুৎমিশ। 

৪৭. সুফিরা প্রধানতঃ কত প্রকারের ছিল ও কী কী  ?
উত্তর : দুই প্রকারের - '' বা - শরা '' ও '' বে - শরা ''।    

৪৮. '' বা - শরা '' কাদের বলা হত ?
উত্তর : যে সকল সূফীবাদীরা ইসলামীয় আইন অর্থাৎ '' শরা '' মেনে চলত তাদের '' বা - শরা '' বলা হত। চিশতি ও সুহরাবর্দিরা ছিল '' বা - শরা '' ।

৪৯. '' বে - শরা '' কাদের বলা হত ?
উত্তর : যে সকল সূফীবাদীরা ইসলামীয় আইন মেনে চলতো না , তাদের বলা হত '' বে - শরা '' । 

৫০. চিশতি ও সুহরাবর্দিরা ছিল - বা - শরা / বে - শরা। 
উত্তর : বা - শরা।  

৫১. কোন ধরণের নৃত্য শৈলীতে সুফিবাদের প্রভাব দেখতে পাওয়া যায় ?
উত্তর : মণিপুরী নৃত্য। 

PAGE : 123 

৫২. কবে , কার নেতৃত্বে বাংলায় ভক্তি আন্দোলনের প্রচার ও প্রসার জোরদার হয় ?
উত্তর : খ্রিস্টীয় ষোড়শ শতকে শ্রীচৈতন্যের নেতৃত্বে। 

৫৩. শ্রীচৈতন্যের নেতৃত্বে ভক্তিবাদী আন্দোলনের প্রাণকেন্দ্র কোনটি ছিল ?
উত্তর : নবদ্বীপ। 

৫৪. কার লেখা থেকে শ্রীচৈতন্যের আমলের নবদ্বীপ সম্পর্কে জানা যায় ?
উত্তর : বৃন্দাবন দাস। 

এই ওয়েবসাইটের সমস্ত প্রশ্নোত্তরের তালিকা পেতে এখানে CLICK করো।

৫৫. কারা বৈষ্ণব ধর্ম ও ভক্তিবাদের তীব্র বিরোধিতা করেছিলেন ?
উত্তর : ব্রাম্মণ ভট্টাচার্যরা। 

৫৬. চৈতন্যচরিতামৃত কার লেখা ?
উত্তর : কৃষ্ণদাস কবিরাজ। 

৫৭. শ্রীচৈতন্য কোন ভাষাতে তাঁর ধর্ম প্রচার করতেন ?
উত্তর : সাধারণ বাংলায়। 

৫৮. শ্রীচৈতন্যদেবের ভক্তিবাদের মূলকথা কী ছিল ? 
উত্তর : ভক্তি স্বতঃস্ফূর্ত , তার জন্য কোনো উদ্যোগ আয়োজন লাগে না। সাধারণ জীবন যাপন এবং সহজসরল আচরণের উপরেই গুরুত্ব দিয়েছিলেন শ্রীচৈতন্য। 

PAGE : 124 
 
৫৯. শ্রীচৈতন্য কাদের অত্যাচারের বিরোধিতা করেছিলেন ?
উত্তর : নবদ্বীপের প্রভাবশালী জগাই - মাধাই এর। 

৬০. নবদ্বীপে শ্রীচৈতন্যদেবের প্রধান অনুগামী কে ছিলেন ? 
উত্তর : নিত্যানন্দ। 

PAGE : 125

৬১. কোন সময়কাল থেকে বাংলায় ভক্তি আন্দোলনের প্রভাব কমতে থাকে ?
উত্তর : খ্রিস্টীয় সপ্তদশ শতকের গোড়ার দিক থেকে। 

৬২. শ্রীচৈতন্যদেবের ভক্তি আন্দোলনের প্রভাব সবচেয়ে বেশি পড়েছিল বাংলার -
অর্থনীতিতে / রাজনীতিতে / সংস্কৃতিতে / সাহিত্যে। 
উত্তর : সংস্কৃতিতে। 

৬৩. জনসংযোগের মাধ্যম হিসাবে শ্রীচৈতন্য কী বেছে নিয়েছিলেন ?
উত্তর : কীর্তন গান কে। 

৬৪. শ্রীচৈতন্য কত রকমের কীর্তন সংগঠিত করেন ও কী কী ? 
উত্তর : দুই রকমের - নামকীর্তন ও নগরকীর্তন। 

PAGE : 126

৬৫. বাংলা ছাড়া ভারতের আর কোথায় ভক্তি আন্দোলনের ধারা বিকশিত হয়েছিল ?
উত্তর - পূর্ব ভারতের অসমে। 

৬৬. অসমে ভক্তি আন্দোলনের নেতৃত্বদান করেছিলেন কে ?
উত্তর : শ্রীমন্ত শঙ্করদেব। 

৬৭. শঙ্করদেবের শিষ্যদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য কারা ছিলেন ?
উত্তর : মাধবদেব ও দামোদরদেব।   

PAGE : 127

৬৮. আকবর কোথায় ধর্ম বিষয়ে উলেমাদের সঙ্গে আলোচনা করতেন ? 
উত্তর : ফতেপুর সিক্রিতে। 

৬৯. কে দীন - ই - ইলাহি নামে এক নতুন মতাদর্শ চালু করেন ? 
উত্তর : আকবর। 

৭০. দীন - ই - ইলাহি প্রবর্তনের পর আকবর নিজ ধর্ম পরিত্যাগ করেছিলেন। ঠিক / ভুল। 
উত্তর : ভুল। 

৭১. আকবরের রাজত্বকালে কোন ইংরেজ দূত তাঁর রাজসভায় এসেছিলেন ? 
উত্তর : স্যার টমাস রো। 

PAGE : 128 

৭২. সিজদা কী ? 
উত্তর : মাটিতে মাথা ঠেকিয়ে বাদশাহকে সন্মান জানানোর পারসিক পদ্ধতি। 

৭৩. দীন - ই - ইলাহির প্রথাগুলি গোঁড়া মুসলিমরা সমর্থন করেছিল / করেনি। 
উত্তর : সমর্থন করেনি। 

PAGE : 129 

৭৪. সুলতানি স্থাপত্যের দুটি মূল বৈশিষ্ট ছিল __________ ও __________ । 
উত্তর : খিলান ও গম্বুজ। 

৭৫. তরাইনের দ্বিতীয় স্মারক হিসাবে কোন স্থাপত্য নির্মাণ করা হয় ? 
উত্তর : কুয়াত - উল - ইসলাম। 

৭৬. কে কুয়াত - উল - ইসলাম মসজিদের নির্মাণকার্য শুরু করেন ? 
উত্তর : কুতুবউদ্দিন আইবক। 

৭৭. কুয়াত - উল - ইসলাম মসজিদের মিনারটি কী নামে পরিচিত ? 
উত্তর : কুতুব মিনার। 

৭৮. কুতুব মিনারের নির্মাণকার্য শেষ করেন কে ? 
উত্তর : ইলতুৎমিশ। 

৭৯. আলাই দরওয়াজা কে নির্মাণ করেন ? 
উত্তর : আলাউদ্দিন খলজি। 

৮০. আলাই দরওয়াজা নির্মিত ছিল - মার্বেল / গ্রানাইট / বেলেপাথর / শ্বেতপাথর - দিয়ে। 
উত্তর : বেলেপাথর দিয়ে। 

PAGE : 130 

৮১. মহম্মদ - বিন - তুঘলকের আমলে দুর্গ শহর কোনটি ছিল ? 
উত্তর : দৌলতাবাদ। 

৮২. ফিরোজাবাদ শহরটি কে নির্মাণ করেন ? 
উত্তর : ফিরোজ শাহ তুঘলক। 

PAGE : 131 

৮৩. মোগল সম্রাটদের মধ্যে বাগানের শখ কার ছিল ? বাবর / আকবর / জাহাঙ্গীর / শাহজাহান। 
উত্তর : বাবর। 

৮৪. দীন পনাহ শহরটির নির্মাণকার্য কার আমলে শুরু হয় ? 
উত্তর : হুমায়ুন। 

৮৫. শের শাহের সমাধিসৌধটি কোথায় নির্মিত হয়েছিল ? 
উত্তর : সাসারাম। 

এই ওয়েবসাইটের সমস্ত প্রশ্নোত্তরের তালিকা পেতে এখানে CLICK করো।

৮৬. কোন স্থাপত্যকে তাজমহলের পূর্বসূরি বলা হয় ? 
উত্তর : সাসারামে নির্মিত শের শাহের সমাধিসৌধ। 

PAGE : 132 

৮৭. মুঘল স্থাপত্য শিল্পের প্রসার শুরু হয় - বাবর / আকবর / জাহাঙ্গীর / শাহজাহানের আমলে। 
উত্তর : আকবর। 

৮৮. আগ্রা দুর্গ কে নির্মাণ করেন ? 
উত্তর : আকবর। 

৮৯. গুজরাট জয়ের স্মৃতিতে আকবর কোন স্থাপত্য নির্মাণ করেন ? 
উত্তর : বুলন্দ দরওয়াজা। 

৯০. ফতেহপুর সিক্রি কে নির্মাণ করেন ? 
উত্তর : আকবর। 

৯১. বাবরের পর কোন মোগল সম্রাটের আমলে পুনরায় বাগান নির্মাণের কাজ শুরু হয় ? 
আকবর / জাহাঙ্গীর / শাহজাহান / ঔরঙ্গজেব। 
উত্তর : জাহাঙ্গীর। 

৯২. জাহাঙ্গীরের আত্মজীবনীর নাম কী ? 
উত্তর : তুজুক - ই - জাহাঙ্গিরি। 

৯৩. জাহাঙ্গীরের আত্মজীবনী কার লেখা ? 
উত্তর : জাহাঙ্গীর। 

৯৪. পিয়েত্রা - দুরা কাকে বলে ? 
উত্তর : জাহাঙ্গীরের আমলে শ্বেতপাথরে রত্ন বসিয়ে একরকমের কারুকার্যের কলাকৌশলকে পিয়েত্রা দুরা বলে। 

৯৫. জাহাঙ্গীরের নির্মিত কোন স্থাপত্যে পিয়েত্রা দুরা - র কারুকার্য দেখা যায় ? 
উত্তর : ইতিমাদ - উদ - দৌলার সমাধি। 

PAGE : 133 

৯৬. ইতিমাদ - উদ - দৌলার সমাধিটি কোথায় নির্মিত ? 
উত্তর : আগ্রায়। 

PAGE : 134 

৯৭. মুঘল আমলের শ্রেষ্ঠ স্থাপত্য শিল্পের উদাহরণ কোনটি ? 
উত্তর : তাজমহল। 

৯৮. কোন মুঘল সম্রাট তাজমহল নির্মাণ করেন ? 
উত্তর : শাহজাহান। 

৯৯. শাহজাহানের আমলের শ্রেষ্ঠ স্থাপত্যকীর্তিগুলির নাম লেখ। 
উত্তর : তাজমহল , লালকেল্লা , জামি মসজিদ , মোতি মসজিদ - ইত্যাদি। 

১০০. কে বিবি - কা - মকবরা - নামক স্থাপত্যকীর্তিটি নির্মাণ করেন ? 
উত্তর : ঔরঙ্গজেব।    

PAGE : 135 

১০১. সুলতানি আমলে আঞ্চলিক স্থাপত্যের কয়েকটি উদাহরণ দাও। 
উত্তর : আহমেদাবাদের জামি মসজিদ , দক্ষিণ ভারতের গুলবর্গা দুর্গ , বিজাপুরে গোল গম্বুজ , হায়দ্রাবাদের চারমিনার - ইত্যাদি। 

১০২. সুলতানি আমলে দক্ষিণ ভারতের স্থাপত্য শিল্পের প্রধান বৈশিষ্ট কী ? 
উত্তর : একাধিক দুর্গ ও দুর্গ শহর। 

১০৩. গোল গম্বুজ - কে স্থাপন করেছিলেন ? 
উত্তর : মহম্মদ আদিল শাহ। 

১০৪. ভারতের সবচেয়ে বড় গম্বুজ কোনটি ? 
উত্তর : গোল গম্বুজ। 

১০৫. হায়দ্রাবাদের চারমিনার কবে নির্মিত হয় ? 
উত্তর : ১৫৯১ খ্রিস্টাব্দে। 

PAGE : 136
PAGE : 137
PAGE : 138

১০৬. বিজয়নগরের রাজধানী কোনটি ছিল ? 
উত্তর : হাম্পি। 

১০৭. সুলতানি আমলে বাংলার স্থাপত্যরীতির দুটি প্রধান বৈশিষ্ট উল্লেখ কর। 
উত্তর : (ক ) স্থাপত্য ইমারতগুলিতে ইঁটের বহুল ব্যবহার প্রচলিত ছিল। 
(খ ) বাড়িঘর এবং মন্দির ঢালু ধাঁচে নির্মিত হত। 

১০৮. সুলতানি আমলে বাংলার স্থাপত্যরীতির নাম কী ছিল ? 
উত্তর : বাংলা। 

১০৯. জোড় বাংলা রীতি কী ? 
উত্তর : দুটি স্থাপত্য কাঠামো পাশাপাশি জুড়ে দিলে তাকে বলা হত জোড় বাংলা। 

PAGE : 139 

১১০. মন্দিরের একচালা , দো-চালা - ইত্যাদি নামকরণ কীভাবে করা হত ? 
উত্তর : মন্দিরের মাথায় ক'টি চালা আছে - সেই হিসাবেই কোনো মন্দির একচালা , দো-চালা এবং আট - চালা পর্যন্ত নামকরণের প্রচলন ছিল। 

১১১. বাংলার স্থাপত্যরীতিতে 'রত্ন ' বলতে কী বোঝানো হত ? 
উত্তর : মন্দিরের আয়তাকার কাঠামোর উপর এক বা একাধিক চূড়া নির্মিত হত। এগুলিকে বলা হত রত্ন। একটি চূড়া থাকলে সেটি একরত্ন মন্দির , পাঁচটি চূড়া থাকলে সেটি পাঁচরত্ন মন্দির - ইত্যাদি। 

১১২. বাংলার কোথায় পঞ্চরত্ন মন্দির রয়েছে ? 
উত্তর : বাঁকুড়া জেলার বিষ্ণুপুরে। 

১১৩. মন্দিরে টেরাকোটার কাজের একটি উৎকৃষ্ট নিদর্শনের উদাহরণ দাও। 
উত্তর : বাঁকুড়া জেলার বিষ্ণুপুরে অবস্থিত পঞ্চরত্ন মন্দির। 

১১৪. বাংলার প্রথম পর্যায়ের ইতিহাসে বাংলার রাজধানী কোথায় ছিল ? 
উত্তর : গৌড়। 

এই ওয়েবসাইটের সমস্ত প্রশ্নোত্তরের তালিকা পেতে এখানে CLICK করো।

১১৫. আদিনা মসজিদ কে নির্মাণ করেন ? 
উত্তর : সিকান্দর শাহ। 

১১৬. আদিনা মসজিদ কোথায় অবস্থিত ? 
উত্তর : মালদহ জেলার পান্ডুয়ায়। 

১১৭. বাংলায় ইন্দো - ইসলামি রীতির স্থাপত্য নির্মাণের উৎকৃষ্ট উদাহরণ কোনটি ? 
উত্তর : পান্ডুয়ায় সুলতান জালালউদ্দিন মহম্মদ শাহর ( যদু ) সমাধি বা একলাখি সমাধি। 

১১৮. গৌড়ের দাখিল দরওয়াজা কে নির্মাণ করেন ? 
উত্তর : বরবক শাহ। 

১১৯. ফিরোজ মিনার কোথায় অবস্থিত ? 
উত্তর : গৌড়। 

১২০. ফিরোজ মিনারের উচ্চতা কত ? 
উত্তর : ২৬ মিটার। 

১২১. ফিরোজ মিনার কবে নির্মিত হয় ? 
উত্তর : ১৪৮৮ খ্রিস্টাব্দে। 

১২২. গৌড়ের সবচেয়ে বড় স্থাপত্য বা মসজিদ কোনটি ? 
উত্তর : বড় সোনা মসজিদ। 

১২৩. বড় সোনা মসজিদ কবে নির্মিত হয় ? 
উত্তর : ১৫২৬ খ্রিস্টাব্দে। 

PAGE : 140 

১২৪. ক্যালিগ্রাফি বা Calligraphy কাকে বলা হত ? 
উত্তর : সুলতানি ও মোগল আমলে সুন্দর হাতের লেখার শিল্পের চর্চা হত। একেই বলা হত ক্যালিগ্রাফি। 

১২৫. হুমায়ুনের আমলের দুজন বিখ্যাত চিত্রশিল্পীর নাম কর। 
উত্তর : আবদুস সমাদ ও মির সঈদ। 

১২৬. কার আমলে হজমনামা গ্রন্থের অলংকরণের কাজ শুরু হয় ? 
উত্তর : হুমায়ুন। 

১২৭. হজমনামা গ্রন্থের অলংকরণের কাজ কার আমলে শেষ হয় ? 
উত্তর : আকবর। 

PAGE : 141

১২৮. মহাভারতের ফারসি অনুবাদ গ্রন্থ কোনটি ? 
উত্তর : রজমনামা। 

১২৯. মিনিয়েচার Miniature কাকে বলা হত ? 
উত্তর : সম্রাট আকবরের আমলে বিভিন্ন গ্রন্থের প্রতিটি পৃষ্ঠা সাজানো হত সূক্ষ্ম হস্তলিপি এবং ছবি দিয়ে। আকার এবং আয়তনে ছোট এই ছবিগুলিকে বলা হত মিনিয়েচার বা অণুচিত্র। 

PAGE : 142 

১৩০. কার আমলে চিত্রশিল্পীরা প্রথম ছবিতে সাক্ষর করতে শুরু করেন ? 
উত্তর : জাহাঙ্গীর। 

১৩১. মুঘল আমলে কয়েকজন নারীর নাম কর যাঁরা চিত্রশিল্পের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন ? 
উত্তর : নাদিরা বানু , সাহিফা বানু - প্রমুখ। 

১৩২. কার আমলে ছবির মধ্যে কাছে - দূরে বোঝানোর পদ্ধতির ব্যবহার শুরু হয় ? 
উত্তর : শাহজাহান। 

১৩৩. কার আমলে পাদশাহনামা গ্রন্থের অলংকরণের কাজ হয় ? 
উত্তর : শাহজাহান। 

PAGE : 143

১৩৪. মুঘল আমলে কোন দুটি রংকে সকল রঙের উৎস বলে মনে করা হত ? 
উত্তর : সাদা এবং কালো। 

১৩৫. মোগল আমলে '' তসভির '' কাকে বলা হত ? 
উত্তর : কোনো কিছুর সঙ্গে সাদৃশ্য মিলিয়ে ছবি আঁকাকে বলা হত তসভির। 

১৩৬. মোগল আমলের বিখ্যাত কয়েকজন চিত্রশিল্পীর নাম কর। 
উত্তর : মির সঈদ আলি , আবদুস সামাদ , দসবন্ত , বসওয়ান - প্রমুখ। 

PAGE : 144

১৩৭. দাক্ষিণাত্যের কোন সুলতান চিত্রশিল্পের সমঝদার ছিলেন ? 
উত্তর : বিজাপুরের সুলতান দ্বিতীয় ইব্রাহিম আদিল শাহ। 

১৩৮. বিজাপুরের সুলতান দ্বিতীয় ইব্রাহিম আদিল শাহের সময়কালের সেরা চিত্রশিল্পী কে ছিলেন ? 
উত্তর : ফারুক হোসেন। 

১৩৯. কে , কাকে '' নাদির - আল - অসর '' বা জগতের বিস্ময় উপাধি প্রদান করেন ? 
উত্তর : জাহাঙ্গীর চিত্রশিল্পী ফারুক হোসেনকে এই উপাধি প্রদান করেন। 

PAGE : 145 

১৪০. ভারতে ভক্তিধর্মের হাত ধরে যে আঞ্চলিক সংগীতচর্চা গড়ে ওঠে - তার প্রবর্তক কারা ছিলেন ? 
উত্তর : কবীর , নানক , মীরাবাঈ - প্রমুখ। 

১৪১. কীর্তন গানের প্রবর্তন কে করেন ? 
উত্তর : শ্রীচৈতন্য। 

১৪২. হোসেনি বা জৌনপুরি রাগ কাকে বলে ? 
উত্তর : হোসেন শাহ শরকি নিজে সংগীত রাগ তৈরী করেছিলেন। একেই বলা হত হোসেনি বা জৌনপুরি রাগ। 

১৪৩. গোয়ালিয়রের কোন রাজা সংগীতের সমঝদার ছিলেন ? 
উত্তর : মান সিং তোমর। 

১৪৪. গোয়ালিয়রের রাজা মান সিং তোমরের আমলের বিখ্যাত সংগীত গবেষণা গ্রন্থটির নাম কী ? 
উত্তর : মান - কৌতূহল। 

১৪৫. গোয়ালিয়রের রাজা মান সিং তোমরের আমলের বিখ্যাত সংগীত শিল্পী কে ছিলেন ? 
উত্তর : বৈজু বাওরা। 

১৪৬. মুঘল সম্রাটদের মধ্যে সেরা সংগীতপ্রেমী কে ছিলেন ? 
উত্তর : আকবর। 

১৪৭. আবুল ফজলের লেখায় আকবরের দরবারের কতজন সংগীতজ্ঞের নাম পাওয়া যায় ? 
উত্তর : ছত্রিশজন। 

১৪৮. আকবরের দরবারের সংগীতজ্ঞদের মধ্যে সবচেয়ে বিখ্যাত কে ছিলেন ? 
উত্তর : তানসেন। 

১৪৯. তানসেনের সৃষ্ট রাগ কোনগুলি ? 
উত্তর : দীপক , মেঘমল্লার। 

১৫০. সুলতানি আমলে হিন্দুস্থানি ও ইরানি সংগীতের মিলন ঘটান কে ? 
উত্তর : আমির খসরু। 

এই ওয়েবসাইটের সমস্ত প্রশ্নোত্তরের তালিকা পেতে এখানে CLICK করো।

১৫১. কোন কোন সংগীতরীতি আমির খসরুর সৃষ্টি ? 
উত্তর : খেয়াল , তরানা , কাওয়ালি - ইত্যাদি। 

১৫২. কোন কোন বাদ্যযন্ত্র আমির খসরুর সৃষ্টি বলে মনে করা হয় ? 
উত্তর : সেতার , তবলা , পাখোয়াজ - ইত্যাদি।     

PAGE : 146 

১৫৩. ভারতের ধ্রুপদী নাচ মূলতঃ - ৪ টি / ৫ টি / ৬ টি / ৮ টি। 
উত্তর : ৬ টি। 

১৫৪. ভারতের ধ্রুপদী নাচগুলির নাম কর। 
উত্তর : ভারতনাট্যম , কথাকলি , ওড়িশি , কুচিপুরি , কথক ও মণিপুরী। 

১৫৫. ভারতের ধ্রুপদী নাচগুলির মধ্যে নবীনতম নৃত্যশৈলী কোনটি ? 
ভারতনাট্যম / কথাকলি /  কথক / মণিপুরী।   
উত্তর : মণিপুরী। 

১৫৬. মণিপুরী নৃত্যশৈলীর মূলভাব হল - ভক্তিরস / বীররস / কৌতুক / পৌরাণিক উপকথা। 
উত্তর : ভক্তিরস। 

১৫৭. রাসলীলাগুলি তৈরী হয়েছিল - বৈষ্ণব পদাবলী / শাক্ত পদাবলী / পৌরাণিক কাহিনী / উপনিষদ - এর ভিত্তিতে। 
উত্তর : বৈষ্ণব পদাবলী। 

১৫৮. কার হাতে মণিপুরী রাসলীলার ধারাগুলি বিকশিত হয় ? 
উত্তর : মহারাজা ভাগ্যচন্দ্র। 

১৫৯. মণিপুরী নাচের জন্য কুমিল পোশাক কে তৈরী করেন ? 
উত্তর : মণিপুরের মহারাজা ভাগ্যচন্দ্র। 

১৬০. ইসলামের জন্ম - আরব দেশে / ইউরোপ / আফগানিস্তানে / উত্তর ভারতে। 
উত্তর : আরব দেশে। 

১৬১. ইসলামের প্রচলন - আরবি / ফারসি / হিন্দি / উর্দু - ভাষাতে। 
উত্তর : আরবি ভাষাতে। 

১৬২. ফতাওয়া - ই - আলমগিরি কার আমলে রচিত হয় ? 
উত্তর : মুঘল সম্রাট ঔরঙ্গজেবের আমলে। 

১৬৩. আরবি / ফারসি / হিন্দি / উর্দু - ভাষা সাহিত্য ক্ষেত্রে বিপুল জনপ্রিয়তা লাভ করেছিল। 
উত্তর : ফারসি। 

PAGE : 147

১৬৪. ভারতে কবে ফারসির প্রচলন ঘটে ? 
উত্তর : দশম শতকে ভারতে আসা তুর্কিদের হাত ধরে। 

১৬৫. কুতুবউদ্দিন আইবক ও ইলতুৎমিশ - হিন্দি / উর্দু / ফারসি / আরবি - ভাষার পৃষ্ঠপোষক ছিলেন। 
উত্তর : ফারসি। 

১৬৬. লাহোর / ইসলামাবাদ / বাগদাদ / দিল্লি - হয়ে উঠেছিল ফারসি ভাষাচর্চার প্রধান কেন্দ্র। 
উত্তর : লাহোর। 

১৬৭. ফারসি সাহিত্যিক ও দার্শনিকদের মধ্যে সর্বাধিক বিখ্যাত ও জনপ্রিয় কে ছিলেন ? 
উত্তর : আমির খসরু। 

১৬৮. কবে , কোথায় আমির খসরু জন্ম গ্রহণ করেন ? 
উত্তর : ১২৫২ খ্রিস্টাব্দে উত্তর প্রদেশের বদাউনের কাছে পাটিয়ালিতে। 

১৬৯. আমির খসরু ফারসি সাহিত্যের যে নতুন রচনাশৈলী আবিষ্কার করেন - তার নাম কী ? 
উত্তর : সবক - ই - হিন্দ। 

১৭০. ফারসি ভাষার বিখ্যাত ঐতিহাসিকদের নাম কর। 
উত্তর : মিনহাজ - ই - সিরাজ , ইসামি , জিয়াউদ্দিন বারনি। 

১৭১. তুতিনামা কী ? 
উত্তর : মধ্যযুগে বহু রচনা সংস্কৃত থেকে ফারসিতে অনুবাদ করা হয়। জিয়া নকশাবি সংস্কৃত ভাষায় লেখা গল্পমালা ফারসিতে অনুবাদ করেন। তিনি এর নাম দেন তুতিনামা। 

১৭২. কুতুবউদ্দিন আইবকের আমলের একজন ঐতিহাসিকের নাম কর। 
উত্তর : হাসান নিজামি। 

১৭৩. হাসান নিজামির লেখা ইতিহাস গ্রন্থটির নাম কী ? 
উত্তর : তাজ - উল - মাসির। 

PAGE : 148 

১৭৪. ফারসির কার্যকরিতা এবং জনপ্রিয়তা আরো বৃদ্ধি পেয়েছিল - সুলতানি আমলে / মুঘল আমলে / ইংরেজ আমলে / স্বাধীন ভারতে। 
উত্তর : মুঘল আমলে। 

১৭৫. বাবরের আত্মজীবনীর নাম কী ? 
উত্তর : তুজুক - ই - বাবরি। 

১৭৬. বাবরের আত্মজীবনী তুজুক - ই - বাবরি - কার লেখা ? 
উত্তর : বাবর। 

১৭৭. তুজুক ই বাবরি বা বাবরনামা কোন ভাষায় লেখা ? 
তুর্কি / ফার্সি / হিন্দি / উর্দু। 
উত্তর : তুর্কি। 

১৭৮. হুমায়ুননামা কার লেখা ? 
উত্তর : গুলবদন বেগম। 

১৭৯. হুমায়ুননামা কোন ভাষায় লেখা ? 
তুর্কি / ফারসি / উর্দু / হিন্দি। 
উত্তর : ফারসি। 

১৮০. পারস্য এবং ভারতের আদান - প্রদান ঘটেছিল - হিন্দি / উর্দু / তুর্কি / ফারসি - ভাষার মধ্যে দিয়ে। 
উত্তর : ফারসি। 

এই ওয়েবসাইটের সমস্ত প্রশ্নোত্তরের তালিকা পেতে এখানে CLICK করো।

১৮১. আকবরনামা কার লেখা ? 
উত্তর : আবুল ফজল। 

১৮২. আইন - ই - আকবরি কার লেখা ? 
উত্তর : আবুল ফজল। 

১৮৩. মুন্তাখাব - উৎ - তওয়ারিখ কার লেখা ? 
উত্তর : বদাউনি। 

১৮৪. জাহাঙ্গীরের আমলের বিখ্যাত ফারসি কবি কে ছিলেন ? 
উত্তর : তালিব আমুলি। 

১৮৫. শাহজাহানের আমলের একজন বিখ্যাত ঐতিহাসিকের নাম লেখ। 
উত্তর : হামিদ লাহোরি। 

১৮৬. জৈবউননিসা - কে ছিলেন ? 
উত্তর : ঔরঙ্গজেবের কন্যা। 

১৮৭. ফারসি ভাষায় পন্ডিত কয়েকজন হিন্দুর নাম লেখ। 
উত্তর : ঈশ্বরদাস নাগর , চন্দ্রভান ব্রাহ্মণ , ভীমসেন বুরহানপুরি - প্রমুখ। 

১৮৮. মহাভারতের ফারসি অনুবাদ কী নামে পরিচিত ? 
উত্তর : রজমনামা। 

১৮৯. কার আমলে রজমনামা রচিত হয় ? 
উত্তর : আকবর। 

১৯০. কে রামায়ণের ফারসি অনুবাদ করেন ? 
উত্তর : বদাউনি। 

১৯১. কে ফারসি ভাষায় বেদের অনুবাদ করেন ? 
উত্তর : হাজি ইব্রাহিম সিন্ধি। 

১৯২. কে ফারসি ভাষায় ভাগবৎপুরাণ অনুবাদ করেন ? 
উত্তর : রাজা টোডরমল। 

PAGE : 149

১৯৩. শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কার লেখা ? 
উত্তর : বড়ু চন্ডীদাস। 

১৯৪. কোন গ্রন্থের ভাষা থেকে সুলতানি আমলের বাংলা ভাষা সম্পর্কে অনুমান করা যায় ? 
উত্তর : বড়ু চন্ডীদাসের শ্রীকৃষ্ণকীর্তন। 

১৯৫. বাংলায় ইলিয়াসশাহি শাসন শুরু হয় - ত্রয়োদশ / চতুর্দশ / পঞ্চদশ / ষোড়শ - শতকে। 
উত্তর : পঞ্চদশ শতকে। 

১৯৬. পাঁচালি কাকে বলা হয় ? 
উত্তর : মধ্যযুগে সুলতানি আমলে বাংলা ভাষায় যা লেখা হত তার বেশিরভাগই সুর করে গাওয়া হত। এই ধরণের লেখালিখিগুলিকে পাঁচালি বলা হয়। 

১৯৭. পদাবলি সাহিত্য কাকে বলে ? 
উত্তর : মধ্যযুগে সুলতানি আমলে বাংলা ভাষায় রাধা - কৃষ্ণকে নিয়ে পদ - কবিতা লেখার ধারা প্রচলিত ছিল। তাকেই বলে পদাবলি সাহিত্য।    

১৯৮. রামায়ণের বাংলা অনুবাদ কে করেন ? 
উত্তর : কৃত্তিবাস ওঝা। 

১৯৯. মহাভারতের বাংলা অনুবাদ কে করেন ? 
উত্তর : কাশীরাম দাস। 

২০০. শ্রীকৃষ্ণবিজয় - গ্রন্থটি কার লেখা ? 
উত্তর : মালাধর বসু। 

২০১. মঙ্গলকাব্য কাকে বলে ? 
উত্তর : দেবী চন্ডি , দেবী মনসা - ইত্যাদি বিভিন্ন পুজোর সময় দেব - দেবীর মহিমা শোনানো হত গান গেয়ে। সেই গানগুলোর ভিতরে একটা গল্প থাকত। এই গল্পগুলিকে কেন্দ্র করে সাহিত্য রচনা করা হয়। এগুলিকেই মঙ্গলকাব্য বলে। 

২০২. কয়েকটি মঙ্গলকাব্যের উদাহরণ দাও। 
উত্তর : চন্ডীমঙ্গল , মনসামঙ্গল - ইত্যাদি। 

২০৩. বাল্মীকির লেখা রামের চরিত্র আর কৃত্তিবাসের রামের চরিত্র - একই / আলাদা। 
উত্তর : আলাদা। 

PAGE : 150 

২০৪. মনসা দেবীকে নিয়ে লেখা হয় - চন্ডীমঙ্গল / মনসামঙ্গল / ধর্মমঙ্গল। 
উত্তর : মনসামঙ্গল। 

২০৫. দেবী চন্ডী কে নিয়ে লেখা হয় - চন্ডীমঙ্গল / মনসামঙ্গল / ধর্মমঙ্গল। 
উত্তর : চন্ডীমঙ্গল।

২০৬. ধর্মঠাকুরকে নিয়ে লেখা হয় - চন্ডীমঙ্গল / মনসামঙ্গল / ধর্মমঙ্গল। 
উত্তর : ধর্মমঙ্গল। 

২০৭. শিবায়ন কাকে বলে ? 
উত্তর : মধ্যযুগে বাংলা সাহিত্যে ভগবান শিবকে নিয়ে সাহিত্য লেখা হয়। এগুলিকেই শিবায়ন বলে। 

২০৮. নাথ - সাহিত্য কাকে বলা হয় ? 
উত্তর : নাথ - যোগী নামের এক ধর্ম সম্প্রদায় মধ্যযুগে বাংলায় প্রচলিত ছিল। তাদের দেবতা ছিলেন শিব। এই নাথ - যোগীদের ধর্ম - কর্ম , আচার - আচরণ নিয়েও এই সময়ে সাহিত্য লেখা হয়। তাকেই বলে নাথ সাহিত্য। 

২০৯. চৈতন্যজীবনীকাব্য কাকে বলে ? 
উত্তর : মধ্যযুগে শ্রীচৈতন্যের জীবন এবং কাজ নিয়ে লেখালিখির ধারা প্রচলিত হয়। চৈতন্যের জীবনী নিয়ে কাব্য লেখেন বৈষ্ণব কবিরা। এগুলিকে চৈতন্যজীবনীকাব্য বলা হয়। 

২১০. আরবি - ফারসির সঙ্গে বাংলা ভাষার মেলবন্ধন ঘটিয়ে যে লেখালিখির ধারা প্রচলিত হয় - সেই ধারার প্রধান কবি কে ছিলেন ? 
উত্তর : সৈয়দ আলাওল। 

এই ওয়েবসাইটের সমস্ত প্রশ্নোত্তরের তালিকা পেতে এখানে CLICK করো।

২১১. সৈয়দ আলাওলের লেখা বিখ্যাত কাব্যের নাম কী ? 
উত্তর : পদ্মাবতী। 

২১২. পদ্মাবতী কাব্যে কোন ইতিহাস জানা যায় ? 
উত্তর : সুলতান আলাউদ্দিন খলজির চিতোর রাজ্য অভিযানের ইতিহাস। 

২১৩. ময়নামতির কথা ও গোপীচন্দ্রের গান - কোন সাহিত্যে দেখা যায় ? 
মঙ্গলকাব্য / নাথ - সাহিত্য / শিবায়ন / পদাবলি - সাহিত্য। 
উত্তর : নাথ - সাহিত্য। 

PAGE : 151 

২১৪. কোন সময়কালকে বিজ্ঞানচর্চা ও সাহিত্যের অন্ধকারময় যুগ বলে মনে করা হত ? 
প্রাচীন যুগ / মধ্যযুগ / আধুনিক যুগ। 
উত্তর : মধ্যযুগ। 

২১৫. কিতাব - অল - হিন্দ গ্রন্থটি কার লেখা ? 
উত্তর : অল বিরুনি। 

২১৬. কিতাব - অল - হিন্দ গ্রন্থটি কবে লেখা হয় ? 
উত্তর : ১০৩৫ খ্রিস্টাব্দে। 

২১৭. কোন গ্রন্থের মাধ্যমে মধ্যযুগের ভারতের বিজ্ঞানচিন্তা সম্পর্কে জানা যায় ? 
উত্তর : অল - বিরুনির লেখা কিতাব - অল - হিন্দ গ্রন্থ থেকে। 

২১৮. মানমন্দির কে নির্মাণ করেন ? 
উত্তর : ফিরোজ শাহ তুঘলক। [ মানমন্দিরের উপর বসানো হয় সূর্যঘড়ি। ]

২১৯. আবুল ফজল কার আমলের ঐতিহাসিক ছিলেন ? 
উত্তর : আকবর। 

২২০. মধ্যযুগে জ্যোতির্বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে বিশেষ অবদান কারা রেখেছিলেন ? 
উত্তর : জয়পুরের রাজা সওয়াই জয় সিংহ।  

২২১. কোন ইউরোপীয় পর্যটকের হাত ধরে ইউরোপীয় চিকিৎসা পদ্ধতি ভারতে আসে ? 
উত্তর : ফ্রাঁসোয়া বার্নিয়ের মত কয়েকজন ইউরোপীয় পর্যটকের হাত ধরে। 

PAGE : 152 

২২২. ভারতে রকেটের প্রযুক্তির প্রচলন হয় কাদের হাত ধরে ? 
উত্তর : চিন ও মামেলুক শাসিত মিশর থেকে। 

২২৩. কবে , কোথায় প্রথম কাগজ আবিষ্কৃত হয় ? 
উত্তর : খ্রিস্টীয় প্রথম শতকে চিনে। 

২২৪. কাগজ আবিষ্কৃত হওয়ার পূর্বে ভারতীয়রা কীসের উপর লিখত ? 
উত্তর : তালপাতা ও গাছের ছাল। 

২২৫. ভারতে প্রথম ছাপাখানা কারা প্রতিষ্ঠা করেন ? 
উত্তর : ইউরোপীয় মিশনারিরা। 

২২৬. চরখি কী ? 
উত্তর : তুলো বুনবার যন্ত্র। 

PAGE : 153 

২২৭. কবে ভারতে চরকার প্রচলন শুরু হয় ? 
উত্তর : খ্রিস্টীয় ত্রয়োদশ - চতুর্দশ শতকে। 

২২৮. কোন গ্রন্থে প্রথম চরকার উল্লেখ পাওয়া যায় ? 
উত্তর : ফুতুহ - উস - সালাতিন। 

২২৯. ফুতুহ - উস - সালাতিন গ্রন্থটি কার লেখা ? 
উত্তর : ইসামি। 

২৩০. চরকা দিয়ে কী করা হত ? 
উত্তর : তুলো দিয়ে সুতো তৈরির কাজ হত। 

২৩১. কবে ভারতে ব্লক ছাপাইয়ের আরম্ভ হয় ? 
উত্তর : খ্রিস্টীয় চতুর্দশ শতকে। 

২৩২. রেশম তৈরি হয় কী থেকে ? 
উত্তর : তুঁত গাছের গুটিপোকা থেকে। 

২৩৩. তুঁত গাছের গুটিপোকা থেকে রেশম তৈরির প্রযুক্তি আসে কোথা থেকে ? 
উত্তর : চিন থেকে। 

২৩৪. গুটিপোকা চাষের প্রধান কেন্দ্রগুলির নাম উল্লেখ কর। 
উত্তর : মালদা , মুর্শিদাবাদ ও কাশিমবাজার অঞ্চল। 

PAGE : 154

২৩৫. পারসিক চক্র বা Persian Wheel কবে , কোথা থেকে ভারতে আসে ? 
উত্তর : খ্রিস্টীয় ত্রয়োদশ শতক নাগাদ , পারস্যদেশ থেকে। 

২৩৬. পারসিক চক্র যন্ত্রটি কোন কাজে ব্যবহার করা হত ? 
শিল্পকার্যে / কৃষিকার্যে / কল - কারখানায় / মুদ্রণের কাজে। 
উত্তর : কৃষিকার্যে। 

২৩৭. পারসিক চক্র কীভাবে ব্যবহার করা হত ? 
উত্তর : পারসিক চক্রের সাহায্যে পশুশক্তির ব্যবহার করে কুয়ো বা জলাশয় থেকে জল তুলে জমিতে জলসেচের ব্যবস্থা করা হত। 

২৩৮. সুলতানি শাসকদের মধ্যে কে সেচ ব্যবস্থার অভাবনীয় উন্নতি ঘটিয়েছিলেন ? 
উত্তর : ফিরোজ শাহ তুঘলক। 

PAGE : 155

২৩৯. সুলতানি আমলের স্থাপত্যকীর্তিগুলির কয়েকটি বৈশিষ্ট লেখ। 
উত্তর : বাঁকানো খিলান , গম্বুজ , চুনের ব্যবহার - ইত্যাদি। 

২৪০. ইন্দো - মুসলিম শিল্পরীতি কাকে বলে ? বা , ইন্দো - ইসলামীয় নির্মাণরীতি কাকে বলে ? 
উত্তর : ভারতীয় কারিগর এবং তুর্কি স্থপতিরা দুই ধরণের শিল্পরীতির সংমিশ্রনে যে মিশ্র স্থাপত্যরীতির জন্ম দিয়েছিলেন - তাকেই বলা হয় ইন্দো - মুসলিম শিল্পরীতি।    

এই ওয়েবসাইটের সমস্ত প্রশ্নোত্তরের তালিকা পেতে এখানে CLICK করো।          
      
Share
Tweet
Pin
Share
No comments
Older Posts

Contact Form

Name

Email *

Message *

Pages

  • Home
  • About Me
  • Contact Me .
  • PRIVACY POLICY
  • Disclaimer

About Me

Myself Nandan Dutta from Malda and I made this website for the students of class X ( Class 10 ) . Nowadays lots of websites provide MCQ & SAQ for the preparation of the final examination . But those websites are not working in recent strategies , recent model questions etc . But in this website , all the MCQs & SAQs are provided for the students based on current researches . We heavily focused on History and Geography for the school final examination . এই Website টির বিশেষত্ব :- ১. মাধ্যমিক ইতিহাস ও ভূগোলের প্রতিটি অধ্যায় ভিত্তিক MCQ ও SAQ আলোচনা। ২. প্রতিটি অধ্যায় থেকে যত রকমের প্রশ্ন হওয়া সম্ভব , সেই সকল প্রশ্ন সংযোজিত হয়েছে। ৩. বিভিন্ন টেস্ট পেপারস থেকে মডেল প্রশ্নগুলি প্রতিটি অধ্যায়ে সংযোজিত হয়েছে। ৪. দায়সারা ভাবে মাত্র ৫০ বা ১০০ টি প্রশ্ন দিয়ে অধ্যায়ের আলোচনা শেষ করা হয়নি। যত প্রশ্ন হওয়া সম্ভব , সবগুলি আলোচনা করা হয়েছে। ৫. ছাত্র - ছাত্রীদের ফিডব্যাকের প্রতি বিশেষ নজর দেওয়া হয়। এমনকি কারো নির্দিষ্ট কোনো ক্ষেত্রে সমস্যা থাকলে , সেসব যথাসাধ্য সমাধানের চেষ্টা করা হয়। Thank You Nandan Dutta .

recent posts

Pageviews

  • Home
  • CLASS X HISTORY MCQ SET 1 ; NAME :

Created with by ThemeXpose | Distributed by Blogger Templates