MADHYAMIK GEOGRAPHY MCQ SAQ 1ST CHAPTER

by - January 06, 2021


মাধ্যমিক ভূগোল ; প্রথম অধ্যায় : নদী , হিমবাহ ও বায়ুর কাজের দ্বারা সৃষ্ট ভূমিরূপ : 
SAQ 


MCQ Section :- 
১. নদীর গতিবেগ ৩ গুণ বৃদ্ধি পেলে বহন ক্ষমতা বাড়ে - ৬৪ / ৮১ / ২৪৩ / ৭২৯ গুণ। 
উত্তর : ৭২৯ গুণ। 

২. সিন্ধু নদের মোহনায় থাকা বদ্বীপ হল - ধনুকাকৃতি বদ্বীপ / তীক্ষ্ণাগ্র বদ্বীপ / খাঁড়িয় বদ্বীপ / পক্ষীপদ বদ্বীপ। 
উত্তর : ধনুকাকৃতি বদ্বীপ। 

৩. '' ব্লো আউট '' গড়ে ওঠে যে প্রক্রিয়ায় তা হল - অবঘর্ষ / ঘর্ষণ / অপবাহন / আরোহণ। 
উত্তর : অপবাহন। 

৪. পৃথিবীর বৃহত্তম বালুকাময় মরুভুমি হল - আটাকামা / সাহারা / কালাহারি / রাব - অল - খালি। 
উত্তর : সাহারা। 

৫. হিমবাহের সঞ্চয়কার্যের ফলে গঠিত নয় - গ্রাবরেখা / ড্রামলিন / বাজাদা / কেম। 
উত্তর : বাজাদা। 

৬. আবহবিকার , পুঞ্জিতস্খলন ও ক্ষয়ীভবন প্রক্রিয়াকে সম্মিলিতভাবে বলে - ক্ষুদ্রকণা বিশরণ / নগ্নীভবন / আর্দ্রবিশ্লেষণ / শল্কমোচন। 
উত্তর : নগ্নীভবন। 

৭. নদী বাঁকের উত্তল অংশের সঞ্চয়কে বলে - পুল / বিন্দুবার / প্লাঞ্জপুল / মিয়েন্ডার। 
উত্তর : বিন্দুবার। 

৮. পৃথিবীর বৃহত্তম পাদদেশীয় হিমবাহটি হল - সিয়াচেন / হুবার্ড / ম্যালাসপিনা / ল্যামবার্ট। 
উত্তর : ম্যালাসপিনা। 

৯. হিমসিড়িঁতে সৃষ্ট হ্রদকে বলে - করিহ্রদ / ফিয়র্ড হ্রদ / প্যাটার্নস্টার হ্রদ / টার্ন হ্রদ। 
উত্তর : প্যাটার্নস্টার হ্রদ। 

১০. মরু অঞ্চলের শুষ্ক অগভীর নদীখাতকে বলে - প্লায়া / ওয়াদি / বাজাদা / ধান্দ। 
উত্তর : ওয়াদি।   

১১. আরোহণ , অবরোহণ প্রক্রিয়ার সম্মিলিত ফল হল - পর্যায়ন / পুঞ্জিতক্ষয় / ক্ষয়ীভবন / নগ্নীভবন। 
উত্তর : পর্যায়ন। 

১২. ভারতের বৃহত্তম হিমবাহ - হুবার্ড / ল্যাম্বার্ট / সিয়াচেন / ম্যালাসপিনা। 
উত্তর : সিয়াচেন। 

১৩. '' গ্রেড '' শব্দটি প্রথম ব্যবহার করেন - গিলবার্ট / থর্নবেরি / ডেভিস / হোমস। 
উত্তর : গিলবার্ট। 

১৪. কাসপেট বদ্বীপ গঠিত হয় যে নদীর মোহনায় - নীল নদ / সিন্ধু নদ / মিসিসিপি - মিসৌরি / এব্রো। 
উত্তর : এব্রো। 

১৫. মরু ও মরুপ্রায় অঞ্চলের শুষ্ক নদীখাতকে বলে - প্লায়া / বোলসন / ওয়াদি / স্যালিনা। 
উত্তর : ওয়াদি। 

১৬. বহির্জাত শক্তির মূল উৎস হল - সূর্য / মহীভাবক আলোড়ন / ভূমিকম্প / নদী। 
উত্তর : সূর্য। 

১৭. পললশঙ্কু গঠিত হয় নদীর - পার্বত্য গতিতে / মধ্যগতিতে / মধ্য ও নিম্নগতিতে / উচ্চ ও মধ্য গতির সংযোগস্থলে। 
উত্তর : উচ্চ ও মধ্য গতির সংযোগস্থলে। 

১৮. শুষ্ক অঞ্চলের গিরিখাতকে বলা হয় - ক্যানিয়ন / V-আকৃতির উপত্যকা / মন্থকূপ / ধান্দ। উত্তর : ক্যানিয়ন। 

১৯. হিমবাহের ক্ষয়কার্যের ফলে গঠিত ভূমিরূপ হল - কেটেল / রসেমতানে / এসকার / লোয়েস। 
উত্তর : রসেমতানে। 

২০. মোরগের ঝুঁটির মত দেখতে ভূমিরূপটি হল - গৌর  / জিউগেন / ইয়ারদাং / ইনসেলবার্জ। 
উত্তর : ইয়ারদাং। 

২১. বহিঃধৌত সমভূমির পৃষ্ঠদেশের গর্তকে বলে - প্লাঞ্জপুল / পটহোল / কেটল / নব। 
উত্তর : কেটল। 

২২. সর্বাধিক প্রভাব বিস্তারকারী বহির্জাত শক্তি হল - হিমবাহ / বায়ু / সমুদ্রতরঙ্গ / নদী। 
উত্তর : নদী। 

২৩. সুন্দরবনের দ্বীপগুলির ধীরে ধীরে ডুবে যাওয়ার মূল কারণ - অত্যধিক বৃষ্টিপাত / সমুদ্র জলতলের উত্থান / ভূমিকম্প / ঘূর্ণিঝড়। 
উত্তর : সমুদ্র জলতলের উত্থান। 

২৪. হিমালয় পর্বতের নীলকণ্ঠ একটি - পিরামিড চূড়া / ড্রামলিন / প্লায়া / অ্যারিটি। 
উত্তর : পিরামিড চূড়া। 

২৫. পৃথিবীর বৃহত্তম নদী অববাহিকাটি হল - আমাজন / গঙ্গা / নীলনদ / হোয়াং হো। 
উত্তর : আমাজন। 

২৬. ভারতের একটি '' ভ্যানিশিং আইল্যান্ড '' হল - লোহাচড়া / মাজুলি / কাকদ্বীপ / সাগরদ্বীপ। 
উত্তর : লোহাচড়া। 

২৭. কাতারা - হল একটি - বারখান / সিফ / লোয়েস সমভূমি / অপবাহন গর্ত। 
উত্তর : অপবাহন গর্ত। 

২৮. সাহারায় প্রস্তরময় ( শিলাময় )  মরুভূমিকে বলা হয় - হামাদা / সেরির / কুম / আর্গ। 
উত্তর : হামাদা। 

২৯. অন্তর্জাত প্রক্রিয়ার একটি উদাহরণ হল - সমুদ্র তরঙ্গের দ্বারা ক্ষয় / নদীর দ্বারা ক্ষয়কার্য / ক্ষয়ীভবন / ভূমিকম্প। 
উত্তর : ভূমিকম্প। 

৩০. পলল ব্যজনি গঠিত হয় - পর্বতের উচ্চভাগে / বদ্বীপ অঞ্চলে / অশ্বক্ষুরাকৃতি হ্রদে / পর্বতের পাদদেশীয় অঞ্চলে। 
উত্তর : পর্বতের পাদদেশীয় অঞ্চলে। 

৩১. হিমবাহের সঞ্চয়কার্যের ফলে গঠিত ভূমিরূপটি হল - করি / ড্রামলিন / রসেমোতানে / হিমদ্রোণী। 
উত্তর : ড্রামলিন। 

৩২. যে প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ভূমিরূপের উচ্চতা বৃদ্ধি ও হ্রাসের মধ্যে সামঞ্জস্য ঘটে তাকে বলে - আরোহণ / আবহবিকার / পর্যায়ণ / অবরোহণ। 
উত্তর : পর্যায়ণ। 

৩৩. যে উচ্চভূমি দুই বা ততোধিক যদিগোষ্ঠীকে পৃথক করে , তাকে বলে - জলবিভাজিকা / দোয়াব / অববাহিকা / উপত্যকা। 
উত্তর : জলবিভাজিকা। 

৩৪. আল্পস পর্বতের ম্যাটারহর্ন হল একটি - সার্ক / এরিটি / পিরামিড চূড়া / ড্রামলিন। 
উত্তর : পিরামিড চূড়া। 

৩৫. হিমবাহ যখন উচ্চ পার্বত্য অঞ্চল থেকে উপত্যকার পাদদেশের দিকে প্রবাহিত হয় তখন শিলাস্তরের সঙ্গে ঘর্ষণের ফলে হিমবাহ পৃষ্ঠে বড় বড় ফাটলের সৃষ্টি হয় , একে বলে - বার্গশ্রুন্ড / সার্ক / ক্রেভাস / নুনাটক। 
উত্তর : বার্গশ্রুন্ড।    

৩৬. যে প্রক্রিয়া ক্ষয় ও বহন কার্যের মধ্যে সামঞ্জস্য বিধান করে তাকে বলে - অবরোহন / পর্যায়ন / আরোহন / ক্ষয়ীভবন। 
উত্তর : পর্যায়ন। 

৩৭. Basket of eggs topography বা ডিমের ঝুড়ি নামে পরিচিত কোন ভূমিরূপ ? এসকার / গ্র্যাবরেখা / ড্রামলিন / বহিঃবিধৌত সমভূমি। 
উত্তর : ড্রামলিন। 

৩৮. পাখির পায়ের মত আকৃতির বদ্বীপ দেখা যায় - নীলনদের মোহনায় /সিন্ধুনদের মোহনায় / হোয়াং হো নদীর মোহনায় / মিসিসিপি মিসৌরি নদীর মোহনায়। 
উত্তর : মিসিসিপি মিসৌরি নদীর মোহনায়। 

৩৯. ইনসেলবার্জ অধিক ক্ষয় হয়ে গোলাকার মস্তক ঢিবিতে পরিণত হলে তাকে বলে - জিউগেন / ইয়ারদাং / গৌর / বর্নহার্ড। 
উত্তর : বর্নহার্ড। 

৪০. যে প্রক্রিয়ায় ভূমিভাগের উচ্চতার হ্রাস ঘটে তাকে বলে - অবরোহন / আরোহন / পর্যায়ন / ক্ষয়ীভবন। 
উত্তর : অবরোহন। 

৪১. যে প্রক্রিয়ায় ভূমিভাগের উচ্চতার বৃদ্ধি ঘটে তাকে বলে - অবরোহন / আরোহন / পর্যায়ন / ক্ষয়ীভবন। 
উত্তর : আরোহন। 

৪২. কিউসেক ও কেউমেক - এর সাহায্যে পরিমাপ করা হয় - নদীর জলপ্রবাহ / বায়ুপ্রবাহ / হিমবাহের গলন / পাহাড়ের ধ্বস। 
উত্তর : নদীর জলপ্রবাহ। 

৪৩. পর্বতগাত্র ও হিমবাহের মধ্যে যে ফাঁক দেখা যায় - তাকে বলে - ক্রেভাস / হিমসোপান / হিমদ্রোণী / বার্গশ্রুন্ড। 
উত্তর : বার্গশ্রুন্ড। 

৪৪. মাশরুম রক নামে পরিচিত ভূমিরূপটি হল - গৌর / ইনসেলবার্জ / এসকার / মোনাডনক। 
উত্তর : গৌর। 

৪৫. ভারতের দীর্ঘতম হিমবাহ হল - সিয়াচেন / গঙ্গোত্রী / জেমু / বলটারো। 
উত্তর : সিয়াচেন। 

৪৬. চলমান বালিয়াড়িকে বলে - শটস / ওয়াদি / ধ্রিয়ান / প্লায়া। 
উত্তর : ধ্রিয়ান। 

৪৭. বায়ু ও জলধারার সম্মিলিত কার্যের ফলে গঠিত ভূমিরূপ হল - লোয়েস / বার্খান / পেডিমেন্ট / ইয়ারদাং। 
উত্তর : পেডিমেন্ট। 

৪৮. লবণযুক্ত শিলাস্তরের উপর নদীর প্রধান ক্ষয় প্রক্রিয়াটি হল - অবঘর্ষ ক্ষয় / দ্রবণ ক্ষয় / ঘর্ষণ ক্ষয় / জলপ্রবাহ ক্ষয়। 
উত্তর : দ্রবণ ক্ষয়। 

৪৯. সার্ক বা করি - কে জার্মানিতে বলে - কার / কুম / কিডেল / বটন। 
উত্তর : কার। 

৫০. মধ্য অক্ষা ংশের একটি মরুভূমি হল - আরবের মরুভূমি / ভারতের থর / উত্তর আমেরিকার কলোরাডো / আটাকামা। 
উত্তর : আটাকামা।       

৫১. সমুদ্রের জলে ভাসমান বরফের স্তূপগুলিকে কী বলে ? হিমরেখা / হিমবাহ / হিমশৈল / সবগুলি। 
উত্তর : হিমশৈল। 

৫২. দুটি নদী অববাহিকার মধ্যবর্তী উঁচুভূমিকে কী বলে ? দোয়াব / উপত্যকা / নদী - সমভূমি / জলবিভাজিকা। 
উত্তর : জলবিভাজিকা। 

৫৩. উলটানো নৌকার মত ভূমিরূপ কোনটি ? ড্রামলিন / লোয়েস / কেম / গৌড়। 
উত্তর : ড্রামলিন। 

৫৪. বড় আকৃতির ইনসেলবার্জগুলিকে কী বলে ? কোপিস / শটস / ফিয়র্ড / ইনসেলবার্জ। 
উত্তর : কোপিস। 

৫৫. প্যাটাগোনিয়া মরুভূমি কোথায় অবস্থিত ? উত্তর আমেরিকা / দক্ষিণ আমেরিকা / আফ্রিকা / ইউরোপ। 
উত্তর : দক্ষিণ আমেরিকা। 

৫৬. নদীর গতিবেগ দ্বিগুন হলে বহন ক্ষমতা বাড়ে - ৩২ গুণ / ৬৪ গুণ / ৭৩৯ গুণ / ৭২৯ গুণ। 
উত্তর : ৬৪ গুণ। 

৫৭. হিমবাহ উপত্যকার আকৃতি কীরূপ হয় ? A আকৃতির / I আকৃতির / M আকৃতির / U আকৃতির।  
উত্তর : U আকৃতির। 

৫৮. জলপ্রপাতের নীচে বিশাল আকার গর্তকে বলে - মন্থকূপ / প্রপাতকূপ / ইনসেলবার্জ / ক্রেভাস। 
উত্তর : প্রপাতকূপ। 

৫৯. পৃথিবীর দীর্ঘতম পার্বত্য হিমবাহ কোনটি ? হুবার্ড / ম্যালাসপিনা / সিয়াচেন / কোয়ারেয়াক। 
উত্তর : আলাস্কার হুবার্ড। 

৬০. ক্ষয়সীমা ধারণার প্রবক্তাকে ? গিলবার্ট / পাওয়েল / জিমারম্যান / কিংসলে ডেভিস। 
উত্তর : পাওয়েল।       

৬১. পেডিমেন্ট অঞ্চলে অনুচ্চ টিলাগুলিকে কী বলে ? ইনসেলবার্জ / পিরামিড চূড়া / পর্বত শৃঙ্গ / ড্রামলিন। 
উত্তর : ইনসেলবার্জ। 

৬২. সমুদ্র উপকূলে হিমদ্রোণী জলপূর্ণ হলে তাকে বলে -  ইনসেলবার্জ / পিরামিড চূড়া / ফিয়র্ড  / ড্রামলিন।
উত্তর : ফিয়র্ড। 

৬৩. নদীর নিক পয়েন্টের মধ্যে সৃষ্টি হয় কোন ভূমিরূপ ? ইনসেলবার্জ / ফিয়র্ড / জলপ্রপাত  / হিমদ্রোণী। 
উত্তর : জলপ্রপাত। 

৬৪. পৃথিবীর দ্রুততম হিমবাহ কোনটি ? ল্যামবার্ট / সিয়াচেন / হুবার্ড / জ্যাকোবশাভন। 
উত্তর : গ্রিনল্যান্ডের জ্যাকোবশাভন। [ দিনে ৪৫ মিটার। ] 

৬৫. মন্থকূপ সৃষ্টি হয় - নদী / বায়ু / হিমবাহের - ক্ষয়কার্যের ফলে। 
উত্তর : নদী। 

৬৬. হিমসিঁড়ির খাঁজে বরফ গলা জল জমে সৃষ্টি হয় - প্লায়া হ্রদ / করি হ্রদ / প্যাটার্নস্টার হ্রদ।উত্তর : প্যাটার্নস্টার হ্রদ। 

৬৭. পৃথিবীর বৃহত্তম নদী অববাহিকা কোনটি ? গঙ্গা - ব্রহ্মপুত্র অববাহিকা / আমাজন অববাহিকা / নীল অববাহিকা / ইয়াং সিকিয়াং অববাহিকা। 
উত্তর : আমাজন অববাহিকা। 

৬৮. পৃথিবীর গভীরতম গিরিখাত কোনটি ? এল ক্যানন দ্য কলকা / গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন / নায়াগ্রা / কোনোটিই নয়। 
উত্তর : পেরুর এল ক্যানন দ্য কলকা। 

৬৯. পৃথিবীর দীর্ঘতম ক্যানিয়ন কোনটি ?  এল ক্যানন দ্য কলকা / গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন / নায়াগ্রা / কোনোটিই নয়। 
উত্তর : আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের কলোরাডো নদীর গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন। 

৭০. পৃথিবীর উচ্চতম জলপ্রপাত কোনটি ? যোগ বা গেরসোপ্পা / অ্যাঞ্জেল / নায়াগ্রা / ভিক্টোরিয়া - জলপ্রপাত। 
উত্তর : ভেনেজুয়েলার রিও - করোনী নদীর সাল্টো অ্যাঞ্জেল।                                
                 

to be continued ...............
               
TOPIC A . নদী।  

1. পৃথিবীর বৃহত্তম গিরিখাত বা ক্যানিয়ন কোনটি ?
উঃ আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের কলোরাডো নদীর গ্রান্ড ক্যানিয়ন ।
 
2. পৃথিবীর উচ্চতম জলপ্রপাতের নাম কী ?
উঃ ভেনিজুয়েলার কারাও নদীর শাখাপথে অবস্থিত অ্যাঞ্জেল জলপ্রপাত ।
 
3. ভারতের উচ্চতম জলপ্রপাত কোনটি ?
উঃ কর্ণাটক রাজ্যের অন্তর্গত সরাবতী নদীর গেরসোপ্পা বা যোগ জলপ্রপাত।
 
4. নদীর গতিপথে সৃষ্ট পৃথিবীর বৃহত্তম চর বা দ্বীপ কোনটি ?
উঃ অসম সমভূমিতে অবস্থিত ব্রহ্মপুত্র নদের বুকে মাজুলি দ্বীপ ।
 
5. পৃথিবীর দীর্ঘতম নদীটির নাম কী ?
উঃ নীলনদ ।
 
6. পৃথিবীর কোথায় লোয়েস সমভূমি দেখা যায় ?
উঃ হোয়াংহো নদীর অববাহিকায় ।
 
7. নদীর কোন প্রবাহে জলপ্রপাতের সৃষ্টি হয় ?
উঃ পার্বত্য প্রভাবে ।
 
8. নদীপ্রবাহ পরিমাপের একককে কী বলে ?
উঃ কিউসেক ।
 
9. পার্বত্য অঞ্চলে নদীর প্রধান কাজ কী ?
উঃ ক্ষয়কার্য ।
 
10. নদীখাত খুব সঙ্কীর্ণ ও গভীর হলে তাকে কী বলে ?
উঃ গিরিখাত ।
 
11. নদীর গতিপথ খুব আঁকাবাঁকা হলে তাকে কী বলে ?
উঃ আঁকা - বাঁকা গতিপথ বা মিয়েন্ডার ।
 
12. গঙ্গা নদীর পার্বত্য প্রবাহ কতদূর বিস্তৃত ?
উঃ গঙ্গোত্রী হিমবাহের গােমুখ তুষার গুহা থেকে হরিদ্বার পর্যন্ত বিস্তৃত ।
 
13. নদীর গতিপথের কোন অংশে সঞ্চয়কার্য বেশি হয় ?
উঃ তৃতীয় অংশ অর্থাৎ নিম্নগতিতে।
 
14. উপনদী কাকে বলে ?
উঃ প্রধান নদীর গতিপথে পার্শ্ববর্তী অঞ্চল থেকে অনেক ছােট ছােট নদী এসে প্রধান নদীতে মেশে , এদের উপনদী বলে । যেমন গঙ্গার উপনদী যমুনা ।
 
15. ভারতের একটি আদর্শ নদীর নাম লেখ ।
উঃ গঙ্গা ।
 
16. মন্থকূপ কী ?
উঃ পার্বত্য অঞ্চলে নদীর প্রবল স্রোতের সঙ্গে বাহিত বড় বড় পাথর ও নদীখাতের সংঘর্ষের ফলে নদীর বুকে মাঝে মাঝে গর্ত সৃষ্টি হয় , এগুলিকে বলে মন্থকূপ ।
 
17. কিউসেক কী ?
উঃ নদীর একটি নির্দিষ্ট অংশ দিয়ে প্রতি সেকেন্ডে যত ঘনফুট জল প্রবাহিত হয় তাকেই বলে কিউসেক । সুতরাং নদীপ্রবাহ পরিমাপের একককে বলে কিউসেক ।
 
18. পৃথিবীর বৃহত্তম ব-দ্বীপ (Delta) কোনটি ?
উ: পৃথিবীর বৃহত্তম ব-দ্বীপ হল গঙ্গা নদীর মোহনা ।
 
19. সঞ্চয় কাজ সর্বাধিক হয় নদীর কোন গতিতে ?
উত্তর:- সঞ্চয় কাজ সর্বাধিক হয় নদীর নিম্নগতিতে ।
 
20. নদীর কোন স্থলে পলিশঙ্কু গঠিত হয় ?
উত্তর:- নদীর উচ্চ ও মধ্যগতির সংযোগ স্থলে পলিশঙ্কু গঠিত হয় ।

21. পার্বত্য অঞ্চলে নদী উপত্যকার দু'পাশে থাকা ধাপযুক্ত ভুমিরূপকে কী বলা হয় ?
উত্তর:- পার্বত্য অঞ্চলে নদী উপত্যকার দু'পাশে থাকা ধাপযুক্ত ভুমিরূপকে নদীমঞ্চ বলা হয় ।

22. বৃষ্টিহীন শুষ্ক মরুপ্রায় অঞ্চলের নদী উপত্যকা যখন খুব গভীর হয় তখন তাকে কী বলে ?
উত্তর:- বৃষ্টিহীন শুষ্ক মরুপ্রায় অঞ্চলের নদী উপত্যকা যখন খুব গভীর হয় তখন তাকে ক্যানিয়ন (Canyon) বলে ।

23. উচ্চগতিতে নদীর প্রধান কাজ কী ?
উত্তর:- উচ্চগতিতে নদীর প্রধান কাজ হল ক্ষয় ।

24. ফিয়র্ড কী ?
উত্তর:- সমুদ্রোপকূল সংলগ্ন আংশিক জলপূর্ণ গিরিখাতকে ফিয়র্ড বলে ।

25. রাপিড কী ?
উত্তর:- কঠিন শিলাযুক্ত অঞ্চলে কম ঢালযুক্ত ছোটো ছোটো জলপ্রপাতকে রাপিড বলে ।

26. প্লায়া কাকে বলে ?
উত্তর:- মরুভূমি অঞ্চলে সৃষ্ট হ্রদকে প্লায়া বলে ।

27. মোহনা কালে বলে ?
উত্তর:- নদী যেখানে এসে সমুদ্রে মেশে তাকে নদীর মোহনা বলে ।

28. গঙ্গা নদীর পার্বত্য প্রবাহ কতদূর বিস্তৃত?
 উঃ গঙ্গোত্রী হিমবাহের গোমুখ তুষার গুহা থেকে হরিদ্বার পর্যন্ত বিস্তৃত।

 29. মন্থকূপ কী?
উঃ পার্বত্য অঞ্চলে নদীর প্রবল স্রোতের সঙ্গে বাহিত বড় বড় পাথর ও নদীখাতের সংঘর্ষের ফলে নদীর বুকে মাঝে মাঝে গর্ত সৃষ্টি হয়, এগুলিকে বলে মন্থকূপ।

 30. নদীর সঞ্চয়কার্যের ফলে সৃষ্ট কয়েকটি ভূমিরূপের নাম লেখ।
উঃ ব-দ্বীপ, চর, মিয়েন্ডার, অশ্বক্ষুরাকৃতি হ্রদ প্রভৃতি।

31. নদীর ক্ষয়কার্যের ফলে সৃষ্ট কয়েকটি ভূমিরূপের নাম লেখ।
উঃ ইংরেজি I আকৃতির উপত্যকা, ইংরেজি V আকৃতির উপত্যকা, গিরিখাত প্রভৃতি।

32. পৃথিবীর দীর্ঘতম নদীর নাম কী? এর দৈর্ঘ্য কত?
উঃ নীলনদ। দৈর্ঘ্য – ৬৬৩২ কিমি।

33. ভারতের দীর্ঘতম নদীর নাম কী? এর দৈর্ঘ্য কত?
উঃ গঙ্গা। দৈর্ঘ্য – ২৫১০ কিমি।

34. দক্ষিণ ভারতের দীর্ঘতম নদীর নাম কী? এর দৈর্ঘ্য কত?
উঃ গোদাবরী। দৈর্ঘ্য – ১৪৬৫ কিমি।

35. পৃথিবীর দীর্ঘতম খাড়িটি কোথায় আছে? এর দৈর্ঘ্য কত?
উঃ ওব নদীর মোহনায়। দৈর্ঘ্য প্রায় ৮৮৫ কিমি এবং প্রস্থ প্রায় ৮০ কিমি।

36.  কাবেরী নদীর উপর স্থাপিত জলপ্রপাতটির নাম কী?
উঃ শিবসমুদ্রম জলপ্রপাত।

37.  দোয়াব কী?
উঃ দুই নদীর মধ্যবর্তী ভূমিকে দোয়াব বলে।

38. পৃথিবীর বৃহত্তম নদী অববাহিকা কোনটি?
উঃ আমাজন নদী অববাহিকা

39. ষষ্ঠঘাতের সূত্র কি?
উঃ নদীর গতিবেগ দ্বিগুণ বাড়লে নদীর বহন ক্ষমতা ৬৪ গুন বাড়বে।

40. জলবিভাজিকা কি?
উঃ দুটি নদী অববাহিকার মধ্যবর্তী উচ্চভূমি।

41. নদী-উপত্যকা কি?
উঃ নদী উৎস থেকে মোহানা পর্যন্ত যে খাত দিয়ে প্রহাহিত হয়।

42. পৃথিবীর গভীরতম গিরিখাত কোনটি?
উঃ পেরুর কলকা নদীর এল-ক্যানন।

43. বদ্বীপ বা ডেল্টা নামকরণ করেন কে?
উঃ গ্রিক ঐতিহাসিক হেরোডোটাস

44. জলপ্রপাতে বেশি পরিমাণে জল প্রবাহিত হলে, তাকে কি বলে?
উঃ ক্যাটার‍্যাক্ট

45. মন্থকূপ কোন প্রক্রিয়ায় গঠিত হয়?
উঃ অবঘর্ষ  

46. নায়াগ্রা জলপ্রপাত সৃষ্টি হয়েছে কোন নদীর উপর?
উঃ সেন্ট লরেন্স

47. পাখির পায়ের পাতার মতো আকৃতির বদ্বীপ হল-
উঃ মিসিসিপি নদী বদ্বীপ

48. পৃথিবীর বৃহত্তম খাঁড়ি কোথায় অবস্থিত?
উঃ ওব নদীর মোহনায়।

49. সবচেয়ে বেশি জল বহন করে কোন নদী?
উঃ আমাজন

50. নদীর গতিবেগ দ্বিগুণ হলে তার বহন ক্ষমতা কত বাড়ে?
উঃ ৬৪ গুন

TOPIC B হিমবাহ। 

১ . পার্বত্য অঞ্চলে হিমবাহ উপত্যকা ও নদী উপত্যকার আকৃতি কী হয় ?
উঃ হিমবাহ উপত্যকার আকৃতি ইংরেজি ‘ U ’ অক্ষরের মত , নদী উপত্যকার আকৃতি ইংরেজি ‘ I ' এবং ‘ V ’ অক্ষরের মত হয় ।

২. হিমবাহ গলিত জল করিতে জমা হলে তাকে কী বলে ?
উঃ করিহ্রদ ।

৩. হিমবাহের দুপাশে যখন পাহাড় , নুড়ি ইত্যাদি সঞ্চিত হয় তখন তাকে কী বলে ?
উঃ পার্শ্ব গাবরেখা ।

৪. হিমরেখা কী ?
উঃ পর্বতের গায়ে যে সীমারেখার ওপর সারাবছর তুষার বা বরফ জমে থাকে তাকে হিমরেখা বলে ।

৫. হিমশৈল কাকে বলে ?
উঃ সমুদ্রে ভাসমান বিশাল আকৃতি বরফের স্তুপকে বলে হিমশৈল ।

৬. হিমবাহ (Glacier) বলতে কী বোঝো ?
উঃ স্থলভাগের তুষার ও জমাট বাঁধা কঠিন বরফের স্তুপ যখন মাধ্যাকর্ষণ শক্তির প্রভাবে ধীরগতিতে উচ্চভূমি থেকে নিম্নভূমিতে নেমে আসে তখন তাকে বলে হিমবাহ (Glacier)।

৭. হিমবাহ সৃষ্ট উপত্যকার আকৃতি কেমন হয় ?
উঃ ইংরেজি অক্ষর ' U ' এর মত হয় ।

৮. ভারতের বৃহত্তম হিমবাহের নাম কী ?
উঃ সিয়াচেন ।

৯. পৃথিবীর দ্রুততম হিমবাহের নাম কী ?
উঃ গ্রীণল্যান্ডের কোয়ারেক, মতান্তরে গ্রিনল্যান্ডের জেকবভ্যান ।

১০. পৃথিবীর দীর্ঘতম হিমবাহের নাম কী ?
উঃ ল্যামবার্ট ।

১১. হিমবাহের সঞ্চয়কার্যের ফলে সৃষ্ট কয়েকটি ভূমিরূপের নাম লেখ ।
উঃ গাবরেখা , কেম , এসকার , ড্রামলিন ।

১২. হিমবাহের ক্ষয়কার্যের ফলে সৃষ্ট কয়েকটি ভূমিরূপের নাম লেখ ।
উঃ ক) সার্ক (Cirque) বা করি , খ) হিমশিরা বা এরিটি , গ) পিরামিড চূড়া , ঘ) U-আকৃতির উপত্যকা , ঙ) রসে মতানে , চ) ঝুলন্ত উপত্যকা ,ছ) ক্র্যাগ ও টেল , জ) কর্তিত শৈলশিরা বা কর্তিত স্পার ,ঞ) ফিয়র্ড , ট) হিমসিঁড়ি বা হিমসোপান , ঠ) কুঁজ প্রভৃতি ।

১৩. ড্রামলীন (Drumlin) কী ?
উত্তর:- ড্রামলীন (Drumlin) হল হিমবাহের সঞ্চয়কার্যের ফলে সৃষ্ট একপ্রকার ভূমিরূপ । ভূ-পৃষ্ঠের ওপর এদের দেখতে অনেকটা উলটানো চামচের মত ।

১৪. রসে মোতানে (Roche Moutonne) কী ?
উত্তর:- রসে মোতানে (Roche Moutonne) হল হিমবাহের ক্ষয়কার্যের ফলে সৃষ্ট একপ্রকার ভূমিরূপ ।

১৫. এরিটি (Arete) বা অ্যারেৎ কী ?
উত্তর:- এরিটি বা অ্যারেৎ হল হিমবাহের ক্ষয়কার্যের ফলে সৃষ্ট একপ্রকার ভূমিরূপ ।

১৬. বহিঃবিধৌত সমভূমি (Out-wash-Plain) হিমবাহের কোন কাজের ফলে গঠিত হয় ?
উত্তর:- বহিঃবিধৌত সমভূমি (Out-wash-Plain) হিমবাহের সঞ্চয় কাজের ফলে গঠিত হয় ।

১৭. হিমবাহ থেকে নিঃসৃত জলস্রোতের মাধ্যমে হিমবাহ উপত্যকায় যে সমস্ত পলি সঞ্চিত হয় তাকে কী বলে ?
উত্তর:- হিমবাহ থেকে নিঃসৃত জলস্রোতের মাধ্যমে হিমবাহ উপত্যকায় যে সমস্ত পলি সঞ্চিত হয় তাকে ভ্যালি ট্রেন বলে ।

১৮. হিমবাহে ঢাকা নদীখাতে হিমবাহ বাহিত নুড়ি, কাঁকর, বালি প্রভৃতি সঞ্চিত হয়ে যে দীর্ঘ, স্বল্প উঁচু আঁকাবাঁকা শৈলশিরার মত ভূমিরূপ গঠিত হয় তাকে কী বলে ?
উত্তর:- হিমবাহে ঢাকা নদীখাতে হিমবাহ বাহিত নুড়ি, কাঁকর, বালি প্রভৃতি সঞ্চিত হয়ে যে দীর্ঘ, স্বল্প উঁচু আঁকাবাঁকা শৈলশিরার মত ভূমিরূপ গঠিত হয় তাকে এসকার (Esker) বলে ।

১৯. হিমবাহের সঞ্চয়কার্যের ফলে প্রান্ত গ্রাবরেখায় (Terminal Moraine) সৃষ্টি হওয়া ত্রিকোণাকার ভূমিকে কী বলে ?
উত্তর:- হিমবাহের সঞ্চয়কার্যের ফলে প্রান্ত গ্রাবরেখায় (Terminal Moraine) সৃষ্টি হওয়া ত্রিকোণাকার ভূমিকে কেম (Kame) বলে ।

২০. প্যাটানস্টার কিভাবে সৃষ্টি হয় ?
উত্তর:- হিমসিঁড়ির মধ্যে হিমবাহ-গলা জল জমে প্যাটানস্টারসৃষ্টি হয় ।

২১. ক্রেভাসেস কী ?
উত্তর:- হিমবাহের উপরের পৃষ্ঠের ফাটলগুলিকে ক্রেভাসেস বলে ।
২২. হিমবাহ গলিত জল করিতে জমা হলে তাকে কী বলে?
উঃ করিহ্রদ।
২৩. হিমবাহের দুপাশে যখন পাহাড়, নুড়ি ইত্যাদি সঞ্চিত হয় তখন তাকে কী বলে?
উঃ পার্শ্ব গাবরেখা।  

২৪. হিমবাহের সঞ্চয়কার্যের ফলে সৃষ্ট কয়েকটি ভূমিরূপের নাম লেখ।
উঃ গাবরেখা, কেম, এসকার, ড্রামলিন।

২৫. হিমবাহের ক্ষয়কার্যের ফলে সৃষ্ট কয়েকটি ভূমিরূপের নাম লেখ।
উঃ U আকৃতির উপত্যকা, করি বা সার্ক, ঝুলন্ত উপত্যকা প্রভৃতি।

২৬. রসেমতানে কিভাবে সৃষ্টি হয়?
উঃ হিমবাহের ক্ষয়কার্যের ফলে সৃষ্ট হয়।

২৭. ক্র্যাগ অ্যান্ড টেল কিভাবে সৃষ্টি হয়?
উঃ হিমবাহের ক্ষয়কার্যের ফলে সৃষ্ট হয়।

২৮. পৃথিবীর বৃহত্তম পার্বত্য হিমবাহ কোনটি?
উঃ হুবার্ড।

২৯. হিমশৈলের কত ভাগ জলের উপরে ভেসে থাকে?
উঃ ৯ ভাগের ১ ভাগ।

৩০. ভারতের একটি পিরামিড চূড়ার উদাহরণ দাও?
উঃ নীলকণ্ঠ।

৩১. “Busket of egg topography” কোথায় দেখা যায়?
উঃ স্কটল্যান্ডে।

৩২. সোভনে ফিয়র্ড কোন দেশে অবস্থিত?
উঃ নরওয়ে।

৩৩. হিমবাহের দুপাশে যে গ্রাবরেখা সঞ্চিত হয় তাকে কি বলে?
উঃ পার্শ্ব গ্রাবরেখা।

৩৪. পৃথিবীর বৃহত্তম পাদদেশীয় হিমবাহের নাম কি?
উঃ মালাসপিনা।

৩৫. সার্ক দেখতে কেমন?
উঃ ডেকচেয়ারের মতো।

৩৬. হিমবাহ ক্ষয়কাজ বেশি করে কোন প্রক্রিয়ায়?
উঃ উৎপাটন।

৩৭. টার্ন হ্রদ দেখা যায়_____এর মেঝেতে?
উঃ করি।

৩৮। ম্যাটারন হর্ন শৃঙ্গ একটি______এর উদাহরণ?
উঃ পিরামিডচূড়া।

৩৯. ক্ষয়প্রাপ্ত উঁচু ঢিবিকে কি বলে?
উঃ ক্রাগ।

৪০. তুষার কাজের ফলে কোণাকৃতি শিলাখন্ড যুক্ত পর্বতের গায়ে বিভিন্ন ভাবে সঞ্চয়কে বলে_____?
উঃ ট্যালাস।

৪১. স্কটল্যান্ডে করি, ফ্রান্সে কি নামে পরিচিত?
উঃ সার্ক।

৪২। “Basket of egg relief” – কাকে বলা হয়?
উঃ ড্রামলিন।

৪৩. “The land of Fjords” বলা হয় কাকে?
উঃ নরওয়ে।

TOPIC C বায়ু :- 

১. বায়ুর ক্ষয়কার্যের ফলে সৃষ্ট ব্যাঙের ছাতার মত আকৃতি বিশিষ্ট ভূমিরূপকে কী বলে ?
উঃ গৌর ।

২. রাজস্থানের মরুঅঞ্চলের চলমান বালিয়াড়িকে কী বলে ?
উঃ ধ্রিয়ান ।

৩. তির্যক বালিয়াড়ির আর এক নাম কী ?
উঃ বার্খান । 

৪. পৃথিবীর উচ্চতম বালিয়াড়ি কোথায় অবস্থিত ?
উঃ উত্তর আফ্রিকার আলজিরিয়ায় অবস্থিত ।

৫. বায়ু বাহিত পলি নিম্নভূমিতে সঞ্চিত হয়ে যে সমতলভূমির সৃষ্টি করে তাকে কী বলে ?
উঃ লোয়েস সমভূমি ।

৬. বালিয়াড়ি কাকে বলে ?
উঃ বালিপূর্ণ বায়ুর গতিপথে গাছপালা , প্রস্তরখন্ড , ঝােপঝার বা অন্য কোন বাধা থাকলে তাতে প্রতিহত হয়ে বায়ুবাহিত বালির কিছু অংশ সেখানে সঞ্চিত হয় এবং উঁচু ঢিবির মত অবস্থান করে , একে বালিয়ারি বলে ।

৭. বার্খান কী ?
উঃ যেসব বালিয়াড়ি প্রবহমান বায়ুর গতিপথের সঙ্গে আড়াআড়ি ভাবে একেবারে আধখানা চাঁদের মত গড়ে ওঠে সেগুলিকে বলে বার্খান  ।

৮. হামাদা কী ?
উঃ কোন কোন সময় মরুভূমির যেসব স্থান বন্ধুর ও শিলাগঠিত বা পাথুরে সেখানে বায়ুপ্রবাহ অবঘর্ষ প্রক্রিয়ায় ক্ষয়কার্যের জন্য স্থানটি সমতল ও মসৃণাকার ধারণ করে । সাহারা মরুভূমিতে এই ধরনের শিলাগঠিত সমতলভূমিকে হামাদা বলে ।

৯. ইনসেল বার্জ কী ?
উঃ অনেক সময় প্রায় সমতল মরুভূমির মধ্যে স্বল্প উচ্চতা বিশিষ্ট কিছু টিলাকে বিক্ষিপ্ত ভাবে অবস্থান করতে দেখা যায় , এগুলিকে বলে ইনসেল বার্জ ।

১০. কোন কোন অঞ্চলে বালিয়াড়ি দেখা যায় ?
উঃ উষ্ণ মরু অঞ্চলে , শুষ্ক অঞ্চলে এবং সমুদ্র উপকূলে ।

১১. বায়ু কয়টি পদ্ধতিতে ক্ষয়কার্য করে ?
উঃ তিনটি পদ্ধটিতে ক্ষয়সাধন , অপসারণ এবং অবক্ষেপণ ।

১২. বায়ুর ক্ষয়কার্যের ফলে সৃষ্ট কয়েকটি ভূমিরূপের নাম লেখ ।
উঃ গৌর , জিউগেন , ইনসেল বার্জ , ইয়ার্দাঙ প্রভৃতি ।

১৩. ভারতের কোথায় ধান্দ দেখা যায় ?
উঃ রাজস্থানের মরুঅঞ্চলে ।

১৪. বায়ুপ্রবাহের দ্বারা সুক্ষ্ম বালিকণা বহুদুরে বাহিত ও সঞ্চিত হয়ে যে ভূমিরূপ গঠন করে তাকে কী বলে ?
উত্তর:- বায়ুপ্রবাহের দ্বারা সুক্ষ্ম বালিকণা বহুদুরে বাহিত ও সঞ্চিত হয়ে যে ভূমিরূপ গঠন করে তাকে লোয়েস (Loess) বলে ।

১৫. প্রবাহমান বায়ুর গতিপথের সঙ্গে সমান্তরালভাবে গড়ে ওঠা বালিয়াড়িকে (Sanddune) কী বলে ?
উত্তর:- প্রবাহমান বায়ুর গতিপথের সঙ্গে সমান্তরালভাবে গড়ে ওঠা বালিয়াড়িকে অনুদৈর্ঘ্য বালিয়াড়ি (Longitudinal Dune) বলে ।

১৬. বায়ু ও জলধারার যৌথ ক্ষয় ও সঞ্চয় কাজের ফলে কী গঠিত হয় ?
উত্তর:- বায়ু ও জলধারার যৌথ ক্ষয় ও সঞ্চয় কাজের ফলে পেডিমেন্ট (Pediment) গঠিত হয় ।

১৭. সমপ্রায় ভূমিতে অবস্থিত গোলাকার অনুচ্চ টিলাকে কী বলে ?
উত্তর:- সমপ্রায় ভূমিতে অবস্থিত গোলাকার অনুচ্চ টিলাকে মোনাডন্ক বলে ।

১৮. গৌর ভূমিরূপটি কিসের তরঙ্গের দ্বারা গঠিত হয় ?
উঃ  গৌর ভূমিরূপটি বায়ুর তরঙ্গের দ্বারা গঠিত হয় ।

১৯. বায়ুর কোন কাজের ফলে বার্খান (Barkhan) সৃষ্টি হয় ?
উত্তর:- বায়ুর সঞ্চয় কাজের ফলে বার্খান সৃষ্টি হয় ।

২০.তির্যক বালিয়াড়ির আর এক নাম কী?
উঃ বার্খান।

২১. পৃথিবীর উচ্চতম বালিয়াড়ি কোথায় অবস্থিত?
উঃ উত্তর আফ্রিকার আলজিরিয়ায় অবস্থিত।

২২. পৃথিবীর শুষ্কতম মরুভূমির নাম কি?
উঃ চিলির আটাকামা মরুভূমি।

২৩. মরু অঞ্চলের লবণাক্ত হ্রদকে কি বলে?
উঃ প্লায়া।

২৪. প্লায়া হ্রদকে দঃ আমেরিকায় কি বলে?
উঃ স্যালিনা।

২৫. পৃথিবীর কোন মহাদেশে মরুভূমি নেই?
উঃ ইউরোপ।

২৬. সিফ বালিয়াড়ি দেখতে কার মতো?
উঃ তরবারি।

২৭. বারখান বালিয়াড়ি দেখতে কেমন?
উঃ অর্ধচন্দ্রাকৃতি।

২৮. সাহারা মরুভুমিতে প্লায়াকে কি নামে দাকা হয়?
উঃ শট।

২৯. পৃথিবীর বৃহত্তম অপসারণ গর্ত ______?
উঃ মিশরের পশ্চিমে কাতারে।

৩০. ইয়ারদাং খুব তীক্ষ্ণ হলে তাকে কি বলে?
উঃ নিডিল।

৩১. শুষ্ক নদীখাতকে কি বলে?
উঃ ওয়াদি।

৩২. কালাহারি মরুভূমি কোথায় অবস্থিত?
উঃ দঃ আফ্রিকায়।





You May Also Like

0 comments