CLASS 7 (VII) HISTORY 3RD CHAPTER MCQ & SAQ

by - February 20, 2022

সপ্তম শ্রেণী : ইতিহাস : তৃতীয় অধ্যায়। 

CLASS 7 (VII) HISTORY 3RD CHAPTER MCQ & SAQ 




PAGE : 25 

১. পর্যটক সুয়ান জাং প্রাচীন ভারতের কোন কোন নগরের ব্যবসায়িক রমরমার কথা উল্লেখ করেছেন ? 
উত্তর : থানেশ্বর , কনৌজ ও বারাণসী। 

২. রাজকর্মচারীদের আয়ের প্রধান উৎস কী ছিল ? 
উত্তর : অনেক সময় রাজকর্মচারীদের বেতনের পরিবর্তে জমি দেওয়া হত। তাদের আয়ের প্রধান উৎস ছিল - জমির রাজস্ব। 

৩. প্রাচীন ভারতে রাজশক্তির পাশাপাশি কোন কোন গোষ্ঠীর ক্ষমতা বেড়ে যায় ? 
উত্তর : সামন্ত , রাজ , রৌণক।    

PAGE : 26 

৪. সামন্ততান্ত্রিক কাঠামোয় সবার উপরে কে ছিলেন ? 
উত্তর : রাজা। 

৫. সামন্ততান্ত্রিক কাঠামোটি ছিল - ত্রিভুজ / চতুর্ভুজ / বর্গক্ষেত্র / আয়তক্ষেত্রের - মত। 
উত্তর : ত্রিভুজ বা পিরামিডের মতো। 

৬. সামন্ততন্ত্র কাকে বলে ? 
উত্তর : খ্রিস্টীয় নবম শতকে পশ্চিম ইউরোপে এক রকম রাজনৈতিক ও সামরিক ব্যবস্থা প্রচলিত হয়। এই ব্যবস্থায় রাজা সমগ্র রাষ্ট্রকে কয়েকটি ভাগে ভাগ করে তা পরিচালনার জন্য সামন্তপ্রভুদের দান করেন। এই ব্যবস্থাকে সামন্ততন্ত্র বলে। 

৭. নাইট কাদের বলে ? 
উত্তর : সামন্তপ্রভুদের অধীনস্থ যোদ্ধাদের নাইট বলা হত। 

৮. সার্ফ কাদের বলা হত ? 
উত্তর : ইউরোপের ভূমিদাসদের সার্ফ বলা হত। 

৯. সামন্ততান্ত্রিক ব্যবস্থায় অর্থনীতির ভিত্তি ছিল - বাণিজ্য / কৃষি / কৃষি ও বাণিজ্য / কৃষি , বাণিজ্য ও পশুপালন। 
উত্তর : কৃষি। 

১০. কোন সময়কালকে সামন্ততন্ত্রের সেরা সময় বলা হয় ? 
খ্রিস্টীয় - একাদশ / দ্বাদশ / ত্রয়োদশ / চতুর্দশ - শতককে। 
উত্তর : খ্রিস্টীয় দ্বাদশ শতককে সামন্ততন্ত্রের সেরা সময় বা সামন্ততন্ত্রের ধ্রুপদী যুগ বলা হয়।


PAGE : 27 

১১. গঙ্গাইকোন্ডচোলপুরমে কারা অসাধারণ সুন্দর মন্দির নির্মাণ করেছিলেন ? 
উত্তর : চোল শাসক রাজরাজ এবং রাজেন্দ্র চোল। 

১২. চোল আমলে - কাষ্ঠ / লৌহ / ব্রোঞ্জ / তাম্র - হস্তশিল্প খুব বিখ্যাত ছিল। 
উত্তর : ব্রোঞ্জ। 

১৩. তামিলনাড়ু অঞ্চলে - নর্মদা / কৃষ্ণা / কাবেরী / গোদাবরী - নদী ও তার শাখানদীগুলি থেকে খাল কেটে সেচ ব্যবস্থার উন্নতি করা হয়। 
উত্তর : কাবেরী। 

১৪. চোল রাজ্যের প্রধান ছিলেন - সম্রাট / রাজা / সুলতান / খলিফা। 
উত্তর : রাজা। 

১৫. চোল রাজত্বে নাড়ু কাকে বলা হত ? 
উত্তর : কয়েকটি গ্রামের সমষ্টি নিয়ে গঠিত হত নাড়ু। 

১৬. চোল রাজত্বকালে '' নগরম '' কাকে বলা হত ? 
উত্তর : চোল রাজত্বকালে ব্যবসায়ীদের স্বার্থে এবং সমস্যার সমাধানের জন্য নগরম নামে একটি পরিষদ গঠিত হয়েছিল। 

১৭. চোল রাজত্বকালে বণিকরা কী নামে পরিচিত ছিল ? 
উত্তর : চেট্টি। 

১৮. চোল রাজারা কোন কোন উপাধিতে ভূষিত হতেন ? 
উত্তর : মহারাজা , অধিরাজ , ত্রিভুবন - চক্রবর্তীন - ইত্যাদি উপাধিতে। 

PAGE : 28 

১৯. চোল রাজত্বকালে ব্রহ্মদেয় ব্যবস্থা বলতে কী বোঝ ? 
উত্তর : চোল রাজত্বকালে ব্রাহ্মণদের কিছু জমি দান করা হত , যার কর নেওয়া হত না। এই জমি দানের ব্যবস্থাকে ব্রহ্মদেয় ব্যবস্থা বলা হত। 

২০. পাল ও সেন যুগে - কৃষি / শিল্প / বাণিজ্য / কৃষি , শিল্প ও বাণিজ্য - ছিল বাংলার অর্থনীতির মূল ভিত্তি। 
উত্তর : কৃষি , শিল্প ও বাণিজ্য। 


২১. পাল ও সেন যুগে কেনাবেচার প্রধান মাধ্যম ছিল - স্বর্ণমুদ্রা / টাকা / কড়ি / তাম্রমুদ্রা। 
উত্তর : কড়ি। 

২২. প্রাচীন বাংলায় জমির ওপর মূল অধিকার ছিল - রাজার / প্রজাদের / জমিদারের। 
উত্তর : রাজার। 

২৩. পাল ও সেন যুগে উৎপন্ন ফসলের - এক অংশ / এক - চতুর্থাংশ / এক - ষষ্ঠাংশ / এক - দশমাংশ - কর নেওয়া হত। 
উত্তর : এক - ষষ্ঠাংশ। 

PAGE : 29 

২৪. পাল ও সেন যুগে প্রজারা নিজেদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে রাজাকে কর প্রদান করত। - ঠিক / ভুল। 
উত্তর : ঠিক। 

২৫. পাল ও সেন যুগে তথা প্রাচীন বাংলায় কোন শস্যের কোনো উল্লেখ পাওয়া যায়না ? 
চাল / ডাল / তৈলবীজ / শাক - সব্জি। 
উত্তর : ডাল। 

২৬. প্রাচীন বাংলার মানুষের প্রধান খাদ্য ফসল কী ছিল ? 
উত্তর : চাল ( বা ভাত ) .

২৭. কাদের হাত ধরে বাঙালিরা আলু খেতে শিখছে ? ইংরেজ।  পর্তুগিজ / ফরাসি / মোগল। 
উত্তর : পর্তুগিজ। 

২৮. ডাল খাওয়ার অভ্যাস মানুষ পেয়েছে - উত্তর / দক্ষিণ - ভারতের মানুষের কাছ থেকে। 
উত্তর : উত্তর ভারত। 

২৯. প্রাচীন বাংলায় কোন প্রাণীর ব্যবহার শুরু হয় বাংলার বাইরে থেকে এনে ? 
গরু / ঘোড়া / উট / হাতি। 
উত্তর : উট। 

PAGE : 30 

৩০. প্রাচীন বাংলার প্রধান শিল্প সামগ্রী ছিল - কার্পাস বস্ত্র বয়ন / লৌহ - ইস্পাত / পেট্রোলিয়াম / পর্যটন ও তথ্য প্রযুক্তি শিল্প। 
উত্তর : কার্পাস বস্ত্র বয়ন। 

৩১. বাংলার / মহারাষ্ট্রের / বিহারের / গুজরাটের - সুক্ষ সুতির কাপড়ের খ্যাতি দেশে - বিদেশে ছড়িয়ে পড়েছিল। 
উত্তর : বাংলার। 

৩২. পালযুগ / সেনযুগ / মৌর্যযুগ / গুপ্তযুগ - ছিল বাংলা ভাষার উৎপত্তির সময়কাল। 
উত্তর : পালযুগ। 

৩৩. রামচরিত কার লেখা ? কৌটিল্য / হরিষেন / সন্ধ্যাকর নন্দী / কবি জয়দেব।  
উত্তর : সন্ধ্যাকর নন্দী। 

৩৪. সন্ধ্যাকর নন্দী বাংলার কোন শাসকদের সমসাময়িক ছিলেন ? পাল / সেন / হুসেনশাহী / ইলিয়াসশাহী। 
উত্তর : পাল। 

৩৫. রামচরিতের কাহিনী কোন মহাকাব্য অনুসরণে লেখা ? রামায়ণ / মহাভারত / ভগবৎ গীতা / অভিজ্ঞান শকুন্তলম। 
উত্তর : রামায়ণ। 

৩৬. রামচরিত গ্রন্থে রামায়ণের সীতা উদ্ধারের কাহিনীর সঙ্গে রামপালের কোন কীর্তির কথা বলা হয়েছে ? 
উত্তর : বরেন্দ্রভূমি উদ্ধারের কথা। 

৩৭. রামচরিত গ্রন্থে কোন পাল রাজার কথা বর্ণিত হয়েছে ? গোপাল / দেবপাল / রামপাল / ধর্মপাল। 
উত্তর : রামপাল। 

PAGE : 31 

৩৮. কোন ভাষায় রামচরিত লেখা হয়েছিল ? বাংলা / সংস্কৃত / মৈথিলী / ব্রজবুলি। 
উত্তর : সংস্কৃত। 

৩৯. পাল রাজারা ছিলেন - ব্রাহ্মণ / শুদ্র  / বৈশ্য / ক্ষত্রিয় বা কায়স্থ। 
উত্তর : ক্ষত্রিয় বা কায়স্থ। 

৪০. পালযুগে মহাযান বৌদ্ধধর্মের সঙ্গে অন্যান্য দার্শনিক চিন্তাধারা মিলে গিয়ে কোন বৌদ্ধমতের জন্ম হয় ? 
উত্তর : বজ্রযান বা তন্ত্রযান বৌদ্ধধর্মমত। 


৪১. বজ্রযান বা তান্ত্রিক বৌদ্ধমতের নেতাদের বলা হত - আচার্য / সিদ্ধাচার্য / উপাচার্য / সবগুলি। 
উত্তর : সিদ্ধাচার্য। 

৪২. প্রধান চারজন সিদ্ধাচার্যের নাম কর। 
উত্তর : লুইপাদ , সরহপাদ , কাহ্নপাদ ও ভুসুকুপাদ। 

৪৩. আদি বাংলা ভাষার নিদর্শন হল - চর্যাপদের ভাষা / শ্রীকৃষ্ণকীর্তনের ভাষা / ব্রজবুলি ভাষা / সংস্কৃত ভাষা।    
উত্তর : চর্যাপদের ভাষা। 

৪৪. চর্যাপদ কী ? 
উত্তর : - চর্যাপদ হল খ্রিস্টীয় অষ্টম থেকে দ্বাদশ শতকে লেখা বৌদ্ধ সিদ্ধাচার্যদের কবিতা ও গানের সংকলন। 

৪৫. কে , কোথা থেকে চর্যাপদের পুঁথি উদ্ধার করেন ? 
উত্তর : পন্ডিত হরপ্রসাদ শাস্ত্রী , নেপাল থেকে। 

৪৬. বৌদ্ধধর্মমতে নির্বাণ কী ? 
উত্তর : বৌদ্ধধর্মমতে নির্বাণ বা মুক্তি লাভ করলে বারবার মানুষকে জন্মাতে হয়না। 

PAGE : 32 

৪৭. পালযুগে বাংলার শিক্ষা - দীক্ষায় কাদের প্রভাব বেশি পড়েছিল ? ব্রাহ্মণ্য ধর্মের / বৌদ্ধধর্মের / ইসলাম ধর্মের / কোনোটিই নয়। 
উত্তর : বৌদ্ধ ধর্মের। 

৪৮. কয়েকটি বৌদ্ধ জ্ঞানচর্চার কেন্দ্রের নাম কর। 
উত্তর : বিহারের নালন্দার কাছে - নালন্দা , ওদন্তপুরী ; ভাগলপুরের কাছে বিক্রমশীল ; রাজশাহী জেলার পাহাড়পুরে সোমপুরী ; উত্তরবঙ্গের জগদ্দল ; ঢাকা জেলায় বিক্রমপুরী - ইত্যাদি। 

৪৯. শিক্ষা - দীক্ষার ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য কয়েকজন আচার্যের নাম কর। 
উত্তর : শান্তিরক্ষিত , শান্তিদেব , কম্বলপাদ , শবরীপাদ , দীপঙ্কর শ্রীজ্ঞান - প্রমুখ। 

৫০. কবে , কাদের আমলে , কোথায় নালন্দা বৌদ্ধবিহার নির্মিত হয় ? 
উত্তর : খ্রিস্টীয় পঞ্চম শতকে , গুপ্ত সম্রাটদের আমলে , বিহার রাজ্যে নালন্দা বৌদ্ধ বিহার নিমিত্ত হয়।   

৫১. কোন চীনা পর্যটক নালন্দা বৌদ্ধ বিহারে শিক্ষালাভ করেছেন ? 
উত্তর : হিউয়েন সাং। 

৫২. নালন্দা বৌদ্ধবিহার ধ্বংস হয় কাদের আক্রমণে ? গ্রিক / তুর্কি / মোঙ্গল / মোগল। 
উত্তর : তুর্কি।       

PAGE : 33 

৫৩. নালন্দা মহাবিহারের ধ্বংসাবশেষ কোথায় পাওয়া গেছে ? বিহার / ঝাড়খন্ড / পশ্চিমবঙ্গ / বাংলাদেশ। 
উত্তর : বিহার। 

৫৪. বিক্রমশীলা মহাবিহারের ধ্বংসাবশেষ কোথায় পাওয়া গেছে ? বিহার / ঝাড়খন্ড / পশ্চিমবঙ্গ / বাংলাদেশ। 
উত্তর : বিহার। 

PAGE : 34 

৫৫. কে বিক্রমশীলা মহাবিহার প্রতিষ্ঠা করেন ? গোপাল / ধর্মপাল / দেবপাল / রামপাল। 
উত্তর : ধর্মপাল। 

৫৬. বিক্রমশীলা মহাবিহার কোন শহরের কাছে অবস্থিত ছিল ? পাটনা / গোরক্ষপুর / হিসার / ভাগলপুর। 
উত্তর : ভাগলপুর। 

৫৭. বিক্রমশীলা মহাবিহার ছিল - সহজযান / বজ্রযান - বৌদ্ধধর্ম চর্চার একটি বড় কেন্দ্র। 
উত্তর : বজ্রযান। 

৫৮. বিক্রমশীলা মহাবিহারের একজন খাতনামা মহাচার্যের নাম কর। 
উত্তর : দীপঙ্কর শ্রীজ্ঞান বা অতীশ দীপঙ্কর। 

৫৯. কবে , কাদের আক্রমণে বিক্রমশীলা মহাবিহার ধ্বংস হয় ? 
উত্তর : ত্রয়োদশ শতকে তুর্কিদের আক্রমণে। 

৬০. পালযুগের শিল্পরীতিকে বলা হত - পাল শিল্পরীতি / বৌদ্ধ শিল্পরীতি / প্রাচ্য শিল্পরীতি / পাশ্চাত্য শিল্পরীতি।    
উত্তর : প্রাচ্য শিল্পরীতি। 


৬১. পাল শিল্পরীতির পূর্বসূরি ছিল - গুপ্ত শিল্পরীতি / গান্ধার শিল্পরীতি / গ্রিক শিল্পরীতি / মথুরা শিল্পরীতি। 
উত্তর : গুপ্ত শিল্পরীতি। 

৬২. সোমপুরী বৌদ্ধবিহার কোথায় অবস্থিত ছিল ? ভরতপুর / পাহাড়পুর / গাজীপুর / ঢাকা। 
উত্তর : পাহাড়পুর। 

PAGE : 35 

৬৩. কোন বক্তব্যটি সঠিক ? 
(ক ) পাল রাজারা ব্রাহ্মণ ছিলেন এবং তারা ব্রাহ্মণ্য ধর্মের পৃষ্ঠপোষকতা করতেন। 
(খ ) পাল রাজারা বৌদ্ধ ছিলেন এবং তারা ব্রাহ্মণ্য ধর্মকে ঘৃণা করতেন। 
(গ ) পাল রাজারা বৌদ্ধ ছিলেন এবং তারা বৌদ্ধ ও ব্রাহ্মণ্য উভয় ধর্মের ও সংস্কৃতির পৃষ্ঠপোষকতা করতেন। 
(ঘ ) পাল রাজারা ব্রাহ্মণ হলেও তারা বৌদ্ধ ধর্ম ও সংস্কৃতির পৃষ্ঠপোষকতা করতেন।  
উত্তর : (গ )  

PAGE : 36 

৬৪. পালযুগের দুজন প্রসিদ্ধ শিল্পীর নাম কর। 
উত্তর : ধীমান এবং তাঁর পুত্র বীটপাল। তাঁরা ধাতব শিল্প , ভাস্কর্য এবং চিত্রশিল্পে বিশেষ কৃতিত্ব দেখিয়েছিলেন। 

৬৫. সেন আমলে বর্ণব্যবস্থা - কঠোর হয় / নমনীয় হয় / একই থাকে। 
উত্তর : কঠোর হয়। 

৬৬. সেন রাজারা ছিলেন - বৌদ্ধ ধর্মের / জৈন ধর্মের / ব্রাহ্মণ্য ধর্মের - পৃষ্ঠপোষক। 
উত্তর : ব্রাহ্মণ্য ধর্মের। 

৬৭. সেন রাজারা অ - ব্রাহ্মণদের '' সংকর '' বলে মনে করতেন। '' সংকর '' শব্দটির অর্থ কী ? ভগবান শিব / মিশ্র জাতি / শুদ্র / নিচু জাতি। 
উত্তর : শুদ্র। 

PAGE : 37 

৬৮. '' গীতগোবিন্দম '' কার লেখা ? তিনি কার সভাকবি ছিলেন ? 
উত্তর : জয়দেব। তিনি লক্ষণসেনের সভাকবি ছিলেন। 

৬৯. গীতগোবিন্দম - এর মূল বিষয়বস্তু কী ? 
উত্তর : রাধাকৃষ্ণের প্রেমের কাহিনী। 

৭০. পবনদূত কার লেখা ? জয়দেব / ধোয়ী / বল্লাল সেন / লক্ষণসেন। 
উত্তর : ধোয়ী। 

৭১. লক্ষণসেনের রাজসভার পাঁচজন প্রধান কবি বা পঞ্চরত্ন কারা ছিলেন ? 
উত্তর : জয়দেব , ধোয়ী , গোবর্ধন , উমাপতিধর এবং শরণ। 

৭২. সেন রাজাদের মধ্যে কারা স্মৃতিশাস্ত্র লিখেছেন ? 
উত্তর : বল্লালসেন ও লক্ষণসেন। 

৭৩. বল্লালসেনের লেখা গ্রন্থগুলির নাম কী ? 
উত্তর : দানসাগর ও অদ্ভুতসাগর। 

৭৪. ব্রাহ্মণসর্বস্ব - গ্রন্থটি কার লেখা ? তিনি কার মন্ত্রী ছিলেন ? 
উত্তর : হলায়ুধ। তিনি লক্ষণসেনের মন্ত্রী ছিলেন। 

৭৫. সেন যুগের একজন অভিধানপ্রণেতার নাম কর। 
উত্তর : সর্বানন্দ। 

৭৬. সেনযুগের একজন গণিতজ্ঞ ও জ্যোতির্বিদের নাম কর। 
উত্তর : শ্রীনিবাস। 

৭৭. সাহিত্য হল সমাজের - গ্রন্থ / আয়না / শিলালিপি / প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন। 
উত্তর : আয়না। 

৭৮. প্রাচীন বাংলার প্রধান জীবিকা কী ছিল ? কৃষি / কৃষি ও শিল্প / কৃষি , শিল্প ও পশুপালন / কৃষি , শিল্প , পশুপালন ও ব্যবসা - বাণিজ্য। 
উত্তর : কৃষি। 

PAGE : 38 

৭৯. পাল সাম্রাজ্য টিকে ছিল - ১০০ / ২০০ / ৩০০ / ৪০০ - বছরেরও বেশি সময়। 
উত্তর : ৪০০ বছরেরও বেশি সময়। 

৮০. সেন সাম্রাজ্য স্থায়ী হয়েছিল - ১০০ / ২০০ / ৩০০ / ৪০০ - বছরের কিছু বেশি সময়। 
উত্তর : ১০০ বছরের কিছু বেশি সময়। 

৮১. শিক্ষা - দীক্ষা , ধর্মচর্চা , শিল্পকলা - ইত্যাদি বিষয়ে এগিয়ে ছিল - পাল / সেন - শাসন। 
উত্তর : সেন শাসন। 

PAGE : 39 

৮২. ভারত ও বহির্বিশ্বের মধ্যে পারস্পরিক নির্ভরশীলতার অন্যতম উদাহরণ হলেন - ধর্মপাল / লক্ষণসেন / জয়দেব / অতীশ দীপঙ্কর। 
উত্তর : অতীশ দীপঙ্কর। 

৮৩. কার বাসস্থানকে , কেন '' নাস্তিক পন্ডিতের ভিটা '' নামে অভিহিত করা হত ? 
উত্তর : অতীশ দীপঙ্করের বাসস্থানকে ; কেননা তিনি ব্রাহ্মণ্য ধর্মে বিশ্বাসী ছিলেন না। 

৮৪. অতীশ দীপঙ্কর কোন কোন শিক্ষা কেন্দ্রের আচার্য ও অধ্যক্ষ ছিলেন ? 
উত্তর : বিক্রমশীলা মহাবিহার , ওদন্তপুরী মহাবিহার , সোমপুরী মহাবিহার। 

৮৫. অতীশ দীপঙ্কর কার কাছ থেকে দীক্ষা নিয়ে '' দীপঙ্কর শ্রীজ্ঞান '' নামে পরিচিত হন ? 
উত্তর : ওদন্তপুরী মহাবিহারে আচার্য শীলরক্ষিতের কাছে দীক্ষা নিয়েছিলেন। 

৮৬. অতীশ দীপঙ্কর কার অনুরোধে তিব্বতে গিয়েছিলেন ? 
উত্তর : তিব্বতের রাজা জ্ঞানপ্রভ - র অনুরোধে। 

PAGE : 40 

৮৭. অতীশ দীপঙ্কর তিব্বতে - ব্রাহ্মণ্য / বৌদ্ধ / জৈন - ধর্ম প্রচার করেন। 
উত্তর : বৌদ্ধ। 

৮৮. তিব্বতে কে বুদ্ধের অবতার হিসেবে পূজিত হন ? 
উত্তর : অতীশ দীপঙ্কর। 

৮৯. অতীশ দীপঙ্করকে কোথায় সমাধিস্থ করা হয় ? 
উত্তর : তিব্বতের রাজধানী লাসা - তে। এটি একটি পবিত্র ধর্মস্থান ও তীর্থক্ষেত্র। 

৯০. পৃথিবীর সর্ববৃহৎ বৌদ্ধ কেন্দ্রটি কোথায় অবস্থিত ছিল ? 
উত্তর : ইন্দোনেশিয়ার বোরোবোদুরে। 

৯১. কোথাকার বিষ্ণুমন্দির জগৎ বিখ্যাত ? 
উত্তর : কম্বোডিয়ার আঙ্কোরভাটের বিষ্ণুমন্দির।  

  

You May Also Like

0 comments