Class VI History 7th Chapter MCQ & SAQ
Class VI History 7th Chapter MCQ & SAQ
ষষ্ঠ শ্রেণি : ইতিহাস : সপ্তম অধ্যায় : অর্থনীতি ও জীবনযাত্রা। MCQ & SAQ
ষষ্ঠ শ্রেণীর ইতিহাস সপ্তম অধ্যায়ের সকল MCQ ও SAQ আলোচনা করা হয়েছে। পাঠ্য বইয়ের প্রতিটি পৃষ্ঠা ধরে ধরে প্রশ্নগুলি সংযোজিত হয়েছে। প্রশ্নোত্তরগুলি ষষ্ঠ শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের জন্য এবং প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার্থীদের জন্য বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ।
ষষ্ঠ শ্রেণি : ইতিহাস : সপ্তম অধ্যায় : অর্থনীতি ও জীবনযাত্রা। MCQ & SAQ
PAGE : 98
১. রাজছত্র - রাজার / শাসকের / সাম্রাজ্যের / প্রজাদের - প্রতীক।
উত্তর : সাম্রাজ্যের।
PAGE : 99
২. আমাদের রোজকার প্রয়োজন মেটায় - রাজা / প্রজা / সাধারণ মানুষ / বিদেশি - রা।
উত্তর : সাধারণ মানুষ।
৩. ষোড়শ মহাজনপদের অস্তিত্ব ছিল - ষষ্ঠ খ্রিস্টাব্দে / খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতকে / ষোড়শ শতকে।
উত্তর : খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতকে।
৪. গ্রামীণ কৃষিভিত্তিক অঞ্চলগুলিকে বলা হত - জনপদ / মহাজনপদ / সাম্রাজ্য / দেশ।
উত্তর : জনপদ।
৫. বেশিরভাগ মহাজনপদগুলি কোথায় অবস্থিত ছিল ?
উত্তর : গঙ্গা উপত্যকায়।
৬. খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতকে মানুষের প্রধান জীবিকা ছিল - কৃষিকাজ / শিল্প / বাণিজ্য / সবগুলি।
উত্তর : কৃষিকাজ।
৭. খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতকে প্রধান কৃষিজ ফসল ছিল - ধান / গম / যব / ভুট্টা।
উত্তর : ধান।
৮. মগধ অঞ্চলে কোন ধানের চাষ বেশি ছিল ?
উত্তর : শালি ধান।
৯. খ্রিস্টপূর্ব পঞ্চম শতকে কেন গবাদি পশু বলি দেওয়া কমতে থাকে ?
উত্তর : কৃষির প্রয়োজনে।
PAGE : 100
১০. উত্তর ভারতের কালো চকচকে মাটির পাত্র - কার সময়কালের ?
উত্তর : গৌতম বুদ্ধ।
১১. খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতকে কোথায় আকরিক লৌহ পাওয়া যেত ?
উত্তর : মধ্যগঙ্গা উপত্যকায়।
১২. খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতকে বস্ত্রশিল্পের প্রধান কেন্দ্র ছিল - মগধ / কোশল / অবন্তী / বারাণসী।
উত্তর : বারাণসী।
১৩. কার্ষাপণ কী ?
উত্তর : খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতকে উত্তর ভারতে বহু প্রচলিত এক ধরণের মুদ্রা।
১৪. প্রাচীন ভারতের ইতিহাসে প্রথম নগর দেখা গিয়েছে - মগধ / পাটলিপুত্র / হরপ্পা / বারাণসী।
উত্তর : হরপ্পা।
১৫. ভারতের প্রথম নগরায়ণ কোনটি ?
উত্তর : হরপ্পা সভ্যতা।
১৬. ভারতের দ্বিতীয় নগরায়ণ কাকে বলে ?
উত্তর : খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতকে উত্তর ভারতের বিশেষ করে গঙ্গা উপত্যকায় নগর গড়ে উঠতে দেখা যায়। একেই বলে দ্বিতীয় নগরায়ণ।
১৭. ভারতের দ্বিতীয় নগরায়ণ কবে ঘটে ?
উত্তর : খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতকে।
PAGE : 101
১৮. খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতকে নগরগুলি গড়ে উঠতো - গ্রাম থেকে দূরে / গ্রামের কাছাকাছি।
উত্তর : গ্রামের কাছাকাছি।
১৯. মৌর্য আমলে নারীরা প্রধানত কোন কোন কাজের সঙ্গে যুক্ত থাকতেন ?
উত্তর : গৃহস্থালির কাজ , সুতো উৎপাদনের কাজ , গুপ্তচর ও রাজকর্মচারী।
২০. মৌর্য আমলে অর্থনীতির ভিত্তি ছিল - কৃষি / শিল্প / বাণিজ্য / সবগুলি।
উত্তর : কৃষি।
২১. খনি ও খনিজ সম্পদের ওপর অধিকার ছিল - শ্রমিকের / খনির মালিকের / রাষ্ট্রের / সকলের।
উত্তর : রাষ্ট্রের।
PAGE : 102
২২. মেগাস্থিনিস কার আমলে ভারতে এসেছিলেন ?
উত্তর : চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য।
২৩. মেগাস্থিনিস কার দূত ছিলেন ?
উত্তর : গ্রিক সম্রাট আলেকজান্ডারের সেনাপতি সেলুকাসের।
২৪. মেগাস্থিনিস রচিত ভারত বিবরণীমূলক গ্রন্থটির নাম কী ?
উত্তর : ইন্ডিকা।
২৫. মেগাস্থিনিসের মতে ভারতের জনসমাজ - ৪টি / ৫টি / ৭টি / ১০টি - জাতিতে বিভক্ত ছিল।
উত্তর : সাতটি।
২৬. মেগাস্থিনিসের মতে , ভারতে দাসপ্রথা প্রচলিত - ছিল / ছিল না।
উত্তর : ছিল না।
২৭. মৌর্য আমলে কিসের পোশাক বেশি প্রচলিত ছিল ?
উত্তর : সুতির তৈরী পোশাকের।
২৮. ভারতের কোথায় সবচেয়ে ভালো তুলোর চাষ হত ?
উত্তর : দাক্ষিণাত্যের কৃষ্ণমৃত্তিকা অঞ্চলে।
২৯. খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতকে গোলমরিচ ফলনের জন্য কোন অঞ্চল বিখ্যাত ছিল ?
উত্তর : কেরালা।
PAGE : 103
৩০. খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতকের প্রাচীন ভারতে জলসেচ প্রকল্পগুলিকে কী বলা হত ?
উত্তর : সেতু।
৩১. প্রাচীন ভারতে রাজকীয় উদ্যোগে জলসেচ ব্যবস্থার শ্রেষ্ঠ নিদর্শন কোনটি ?
উত্তর : সুদর্শন হ্রদ।
৩২. কার আমলে , কোথায় সুদর্শন হ্রদ নির্মিত হয় ?
উত্তর : চন্দ্রগুপ্ত মৌর্যের আমলে , কাথিয়াওয়ার অঞ্চলে।
৩৩. ওয়ার কথার অর্থ কী ?
উত্তর : শহর।
৩৪. কোন শক শাসক সুদর্শন হ্রদের সংস্কার করেন ?
উত্তর : রুদ্রদামন।
৩৫. শক শাসক রুদ্রদামনের কথা কোন শিলালেখ থেকে জানা যায় ?
উত্তর : জুনাগড় শিলালেখ।
৩৬. কোন গুপ্ত সম্রাট সুদর্শন হ্রদের সংস্কার করেন ?
উত্তর : স্কন্দগুপ্ত।
PAGE : 104
৩৭. চিন থেকে আমদানিকৃত দ্রব্যের মধ্যে প্রধান দ্রব্য কোনটি ছিল ?
উত্তর : রেশম।
৩৮. দামি কাপড় তৈরির জন্য কোন কোন অঞ্চল বিখ্যাত ছিল ?
উত্তর : বারাণসী ও মথুরা।
৩৯. মসলিন কী ?
উত্তর : সূক্ষ্ম সুতির কাপড়।
৪০. খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতকে নগরায়ণ দেখা গিয়েছিল - উত্তর / দক্ষিণ - ভারতে।
উত্তর : উত্তর ভারতে।
৪১. কুষাণ আমলের বিখ্যাত নগর কোনটি ছিল ?
উত্তর : মথুরা।
৪২. মথুরা কেন বিখ্যাত ছিল ?
উত্তর : মথুরা ছিল গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক ও বাণিজ্যকেন্দ্র। এছাড়াও মথুরার ভাস্কর্য ও অন্যান্য শিল্প বিখ্যাত ছিল।
৪৩. মৌর্য আমলে বাংলার কোথায় নগর ছিল বলে জানা যায় ?
উত্তর : মহাস্থানগড় ও বাণগর। এছাড়াও তাম্রলিপ্ত ও চন্দ্রকেতুগড় - ইত্যাদি অঞ্চলেও নগর ছিল বলে জানা যায়।
৪৪. প্রাচীন ওড়িশায় কোথায় নগর গড়ে উঠেছিল ?
উত্তর : শিশুপালগড়।
৪৫. প্রাচীন ভারতে তথা দক্ষিণ ভারতে কোথায় নগর গড়ে উঠেছিল ?
উত্তর : কাবেরী নদীর বদ্বীপে কাবেরীপট্টনম।
৪৬. কুষাণ আমলের প্রধান প্রধান খেলা কী ছিল ?
উত্তর : পাশা খেলা , জাদুর খেলা , দড়ির উপর খেলা , শিকার , রথের দৌড় , কুস্তি - ইত্যাদি।
PAGE : 105
৪৭. সমাজ জীবনের ভিত্তি ছিল - রাজা / প্রধানমন্ত্রী / পরিবার / সেনাবাহিনী।
উত্তর : পরিবার।
৪৮. পরিবারের প্রধান ছিলেন - বাবা / মা / সকলেই।
উত্তর : বাবা।
৪৯. মাতৃতান্ত্রিক পরিবার কোনো কোনো ক্ষেত্রে দেখা যায় - মৌর্য / গুপ্ত / সাতবাহন / কুষাণ - দের মধ্যে।
উত্তর : সাতবাহন।
৫০. গাথা সপ্তশতী গ্রন্থটি কোন ভাষায় লেখা ? সংস্কৃত / মৈথিলী / প্রাকৃত / ব্রজবুলি।
উত্তর : প্রাকৃত।
৫১. গাথা সপ্তশতী গ্রন্থে ক'টি গাথার সংকলন রয়েছে ? সত্তরটি / সাত হাজার / সাতশো / সত্তর হাজার।
উত্তর : সাতশোটি।
৫২. গাথা সপ্তশতী গ্রন্থটি কে সংকলন করেন ?
উত্তর : সাতবাহন রাজা হাল।
৫৩. কোন গ্রন্থ থেকে সাতবাহন রাজত্বকালের দক্ষিণ ভারতের গ্রাম্য জীবন সম্পর্কে জানা যায় ?
উত্তর : গাথা সপ্তশতী।
PAGE : 106
৫৪. সুবর্ণকার কোন শিল্পের সঙ্গে যুক্ত ? স্বর্ণ / রৌপ্য / লৌহ / তাম্র।
উত্তর : স্বর্ণ শিল্প।
৫৫. অগ্রহার প্রথা কী ?
উত্তর : গুপ্ত আমলে ও গুপ্ত পরবর্তী যুগে ধর্মীয় উদ্দেশ্যে ব্রাহ্মণ বা বৌদ্ধবিহারগুলিকে জমি প্রদান করা হত। এই জমিগুলি করের আওতায় পড়ত না। জমিদানের এই প্রথাকে অগ্রহার প্রথা বলা হত।
৫৬. কোন আমলে অগ্রহার প্রথা প্রচলিত ছিল ?
উত্তর : গুপ্ত ও গুপ্ত পরবর্তী যুগে।
৫৭. অগ্রহার ব্যবস্থার ফলে কৃষিকাজ - বেড়েছিল / কমেছিল / একই রকম ছিল।
উত্তর : বেড়েছিল।
৫৮. দিল্লির কুতুব মিনারের পাশে অবস্থিত লৌহ স্তম্ভটি বিখ্যাত কেন ?
উত্তর : লৌহ স্তম্ভটি খ্রিস্টীয় চতুর্থ - পঞ্চম শতকে নির্মিত ; কিন্তু আজও তাতে মরচে পড়েনি।
৫৯. গুপ্ত আমলে বৈদেশিক বাণিজ্যে ভাটা পড়ার প্রধান কারণ কী ছিল ?
উত্তর : হূণ আক্রমণ।
৬০. তামিলনাড়ুর কোন বন্দর দিয়ে দূরপাল্লার বাণিজ্য চলত ?
উত্তর : কাবেরীপট্টনম।
৬১. কারিগর ও ব্যবসায়ীদের সংঘের প্রধান উদ্দেশ্য বা কাজ কী ছিল ?
উত্তর : (ক ) সংঘগুলি কারিগর ও ব্যবসা সংক্রান্ত বিবাদ মেটাত।
(খ ) পেশাগত নিরাপত্তার দিকে খেয়াল রাখত।
(গ ) জিনিসের গুণমান ও দাম ঠিক রাখাও ছিল সংঘের কাজ।
(ঘ ) মানুষের অর্থ - আমানত জমা রাখত।
PAGE : 107
৬২. কুষাণ যুগে তথা প্রাচীন ভারতে কোন সংস্থা আধুনিক যুগের ব্যাংকের মত কাজ করত ?
উত্তর : কারিগর ও ব্যবসায়ীদের সংঘ ( বা গিল্ড ) ।
৬৩. বণিকগ্রাম কাকে বলা হত ?
উত্তর : গুপ্ত ও তার পরবর্তী যুগে বণিকরাও কারিগরদের মত সংঘ বানাতে শুরু করেন। বণিকদের নিজস্ব সংগঠনকে বণিকগ্রাম বলা হত।
৬৪. গুপ্ত রাজাদের চালু করা সোনার মুদ্রাকে কী বলা হত ?
উত্তর : দীনার ও সুবর্ণ।
৬৫. কোন গুপ্ত সম্রাটের আমলে রুপোর মুদ্রা চালু করা হয়েছিল ?
উত্তর : দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্ত।
৬৬. গুপ্ত সম্রাট দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্তের আমলে চালু করা রুপোর মুদ্রা কী নামে পরিচিত ছিল ?
উত্তর : রূপক।
৬৭. রোজকার কাজকর্ম করার জন্য কোন মুদ্রা ব্যবহার করা হত ?
উত্তর : তামার মুদ্রা।
৬৮. গুপ্ত আমলে ও তার পরবর্তী যুগে গ্রাম বা নগরে থাকতে পারত না কোন শ্রেণীর মানুষ ? শুদ্র / ক্ষত্রিয় / চন্ডাল / বৈশ্য।
উত্তর : চন্ডাল।
৬৯. গুপ্ত ও তার পরবর্তী যুগে পরিবারের প্রধান ছিলেন - মা / বাবা / রাজা / পুরোহিত।
উত্তর : বাবা।
৭০. স্ত্রী - ধন কাকে বলা হত ?
উত্তর : গুপ্ত ও তার পরবর্তী যুগে মেয়েরা বিয়ের সময় কিছু সম্পদ পেতেন। ঐ সম্পদের উপর কেবল ঐ মেয়েরই অধিকার ছিল। মেয়েরা নিজেদের ইচ্ছামত ঐ সম্পদ ব্যবহার করতেন। একেই বলা হত স্ত্রী - ধন।
PAGE : 108
৭১. চৈনিক পর্যটক ফাসিয়ান কার রাজত্বকালে ভারতে আসেন ?
উত্তর : গুপ্ত সম্রাট দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্তের আমলে।
৭২. ফাসিয়ানের মতে চন্ডাল কাদের বলা হত ?
উত্তর : দুষ্ট প্রকৃতির লোকেদের।
৭৩. ফাসিয়ানের মতে দেশের সেরা নগর কোনটি ছিল ?
উত্তর : পাটলিপুত্র।
৭৪. সুয়ান - জাং এর লেখায় ভারত কী নামে পরিচিত হয়েছে ?
উত্তর : ইন - তু।
৭৫. সুয়ান জাং ভারতকে ক'টি ভাগের ও রাজ্যের উল্লেখ করেন ?
উত্তর : পাঁচটি ভাগ ও আশিটি রাজ্য।
৭৬. সুয়ান জাং এর মতে ভারত ছিল মূলতঃ - গরম প্রধান / শীতপ্রধান - দেশ।
উত্তর : গরম প্রধান।
0 comments