Class VI History 4th Chapter MCQ & SAQ
Class VI History 4th Chapter MCQ & SAQ
ষষ্ঠ শ্রেণি : ইতিহাস : চতুর্থ অধ্যায় : MCQ & SAQ
ষষ্ঠ শ্রেণির ইতিহাস চতুর্থ অধ্যায় : MCQ & SAQ ( Page wise )
Class VI History 4th Chapter MCQ & SAQ
ষষ্ঠ শ্রেণি : ইতিহাস : চতুর্থ অধ্যায় : MCQ & SAQ
ষষ্ঠ শ্রেণীর ইতিহাস চতুর্থ অধ্যায়ের MCQ ও SAQ প্রকাশিত হল। প্রশ্নগুলি পাঠ্যবই থেকে পৃষ্ঠা ধরে ধরে করা হয়েছে এবং বিভিন্ন বিদ্যালয়ের পরীক্ষার প্রশ্নগুলিও পৃষ্ঠা অনুযায়ী সংযোজিত করা হয়েছে। বিদ্যালয়ের পরীক্ষা ছাড়াও যেকোনো প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার ক্ষেত্রেও প্রশ্নগুলি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
PAGE : 44
১. ঠাকুমার ঝুলি কার লেখা ?
নারায়ণ শর্মা / বিষ্ণু শর্মা / দক্ষিণারঞ্জন মিত্র মজুমদার / অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
উত্তর : দক্ষিণারঞ্জন মিত্র মজুমদার।
PAGE : 45
২. রাক্ষসের যে বর্ণনা আমরা পাই তা - সবই বাস্তব / আমাদের কল্পনা।
উত্তর : আমাদের কল্পনা।
৩. রামায়ণের কাহিনী হল আসলে আর্যদের দক্ষিণ ভারতে ছড়িয়ে পড়ার কাহিনী। ঠিক / ভুল।
উত্তর : ঠিক।
৪. রামায়ণ ও মহাভারতের যুগের পূর্ববর্তী সময়ের ইতিহাস জানা যায় কোন গ্রন্থ থেকে ?
উত্তর : বেদ।
PAGE : 46
৫. মানুষের পরিবারের মত ভাষার পরিবার - আছে / নেই।
উত্তর : আছে।
৬. একটি ভাষা পরিবারের উদাহরণ দাও।
উত্তর : ইন্দো - ইউরোপীয় ভাষা পরিবার।
৭. ইন্দো - ইউরোপীয় ভাষা পরিবার কাকে বলে ?
উত্তর : ভারতীয় উপমহাদেশ ও ইউরোপের বিভিন্ন ভাষাকে একই পরিবারের অন্তর্গত ধরে নিয়ে তাদের একত্রে ইন্দো - ইউরোপীয় ভাষা পরিবার বলা হয়।
৮. মধ্য এশিয়ার যাযাবর শ্রেণির অন্তর্গত মানুষ নিজেদের ও পালিত পশুদের খাদ্যের অভাবে কোন কোন অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়ে ?
উত্তর : ইউরোপের বিভিন্ন অঞ্চলে , ইরানে ও ভারতে।
PAGE : 47
৯. ইন্দো - ইউরোপীয় ভাষা পরিবারের একটি সদস্য হল ___________ ভাষা।
উত্তর : ইন্দো ইরানীয় ভাষা।
১০. কোন কোন গ্রন্থে ইন্দো - ইরানীয় ভাষার প্রভাব লক্ষ্য করা যায় ?
উত্তর : ঋকবেদ ও জেন্দ আবেস্তা।
১১. ঋকবেদ ও জেন্দ আবেস্তার দুটি ভাষাগত পার্থক্য উল্লেখ কর।
উত্তর : (ক ) ঋকবেদে যারা দেব , তাঁরা সন্মানীয় ব্যক্তি। কিন্তু আবেস্তায় দয়েব বা দেবদের ঘৃণা করা হত। (খ ) আবেস্তার শ্রেষ্ঠ দেবতা অহুর। কিন্তু বৈদিক সাহিত্যে অহুর বা অসুর খারাপ বলে বিবেচিত।
১২. ইন্দো - আর্য ভাষাগোষ্ঠী কাকে বলা হয় ?
উত্তর : কোনো কারণে ইন্দো - ইরানীয় ভাষা গোষ্ঠীর মধ্যে বিবাদ তৈরী হয়েছিল। তার ফলে ঐ গোষ্ঠীর একটি শাখা উত্তর - পশ্চিম সীমান্ত হয়ে ভারতীয় উপমহাদেশে পৌঁছেছিল। এঁদেরই ইন্দো আর্য ভাষাগোষ্ঠী বলা হয়।
১৩. ইন্দো আর্য ভাষার সবচেয়ে পুরোনো সাহিত্য কী ?
উত্তর : ঋকবেদ।
১৪. কোন সাহিত্য থেকে ইন্দো আর্যদের বসতি ও জীবনযাত্রা সম্পর্কে জানা যায় ?
উত্তর : বৈদিক সাহিত্য থেকে।
১৫. আর্য একটি - জাতিবাচক শব্দ / জাতিবাচক শব্দ নয়।
উত্তর : জাতিবাচক শব্দ নয়।
১৬. বেদ কথাটি এসেছে _____________ শব্দ থেকে।
উত্তর : বিদ শব্দ থেকে।
১৭. বৈদিক সাহিত্যকে কত ভাগে ভাগ করা যায় ও কী কী ?
উত্তর : চারভাগে - সংহিতা , ব্রাহ্মণ , আরণ্যক ও উপনিষদ।
১৮. সংহিতা ক'টি ও কী কী ?
উত্তর : চারটি - রিক , সাম , যজুঃ , অথর্ব।
১৯. সবচেয়ে পুরোনো বৈদিক সাহিত্য কোনটি ?
উত্তর : ঋকবেদ।
২০. কোন সাহিত্য থেকে বৈদিক সভ্যতার ইতিহাস জানা যায় ?
উত্তর : বৈদিক সাহিত্য।
২১. বৈদিক যুগ ক'টি ভাগে বিভক্ত ও কী কী ?
উত্তর : দুই ভাগে - আদি বৈদিক যুগ ও পরবর্তী বৈদিক যুগ।
PAGE : 48
২২. সংহিতা কথার অর্থ - সংহতি রক্ষা করা / গান করা / সঙ্গতিবিধান করা / সংকলন করা।
উত্তর : সংকলন করা।
২৩. কোন বেদ সুর করে গানের মত গাওয়া হত ? ঋকবেদ / সামবেদ / যজুর্বেদ / অথর্ববেদ।
উত্তর : সামবেদ।
২৪. কোন বেদে আচার অনুষ্ঠানের দরকারি মন্ত্রের সংকলন রয়েছে ? ঋকবেদ / সামবেদ / যজুর্বেদ / অথর্ববেদ।
উত্তর : যজুর্বেদ।
২৫. জাদুমন্ত্রের সংকলন কোন বেদ ? ঋকবেদ / সামবেদ / যজুর্বেদ / অথর্ববেদ।
উত্তর : অথর্ববেদ।
২৬. সংহিতাগুলিকে ব্যাখা করার জন্য তৈরী হয় - বেদ / আরণ্যক / উপনিষদ / ব্রাহ্মণ।
উত্তর : ব্রাহ্মণ।
২৭. উপনিষদ কী ?
উত্তর : বেদের নানা তত্ত্বের বিভিন্ন ব্যাখা ও চিন্তাভাবনা রয়েছে উপনিষদে।
২৮. বেদাঙ্গ কয়টি ? দুটি / ছয়টি / চারটি / অসংখ্য।
উত্তর : ছয়টি।
২৯. কোন সময়কালকে আদি বৈদিক যুগ বলা হয় ?
উত্তর : খ্রিস্টপূর্ব ১৫০০ থেকে খ্রিস্টপূর্ব ১০০০ অব্দকে আদি বৈদিক যুগ বলা হয়।
৩০. কোন সময়কালকে পরবর্তী বৈদিক যুগ বলা হয় ?
উত্তর : খ্রিস্টপূর্ব ১০০০ অব্দ থেকে খ্রিস্টপূর্ব ৬০০ অব্দ পর্যন্ত সময়কালকে পরবর্তী বৈদিক যুগ বলা হয়।
৩১. কোন সময়কালে বৈদিক সাহিত্য রচিত হয় ?
উত্তর : খ্রিস্টপূর্ব ১৫০০ অব্দ থেকে খ্রিস্টপূর্ব ৬০০ অব্দের মধ্যে বৈদিক সাহিত্য রচিত হয়।
৩২. ঋকবেদে হিমালয় পর্বতের - উল্লেখ আছে / উল্লেখ নেই।
উত্তর : উল্লেখ আছে।
৩৩. ঋকবেদে বিন্ধ্য পর্বতের - উল্লেখ আছে / উল্লেখ নেই।
উত্তর : উল্লেখ নেই।
PAGE : 49
৩৪. ঋকবেদের আলোচনায় সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ নদী ছিল - সিন্ধু / সরস্বতী / গঙ্গা / ভাগীরথী।
উত্তর : সিন্ধু।
৩৫. ঋকবেদে উল্লিখিত কোন নদীর বর্তমানে কোনো খোঁজ পাওয়া যায় না ? সিন্ধু / সরস্বতী / গঙ্গা / ভাগীরথী।
উত্তর : সরস্বতী।
৩৬. ঋকবেদের যুগের মানুষ গঙ্গা ও যমুনা নদীর সাথে - পরিচিত ছিলেন / পরিচিত ছিলেন না।
উত্তর : পরিচিত ছিলেন না।
৩৭. সপ্তসিন্ধু অঞ্চল কাকে বলা হত ?
উত্তর : আজকের আফগানিস্তান ও পাকিস্তানের উত্তর - পশ্চিম সীমান্তের সঙ্গে আদি বৈদিক যুগের মানুষের পরিচয় ছিল। সিন্ধু ও তার পূর্ব দিকের উপনদীগুলি দিয়ে ঘেরা অঞ্চল অঞ্চল ছিল আদি বৈদিক মানুষের বাসস্থান। ঐ অঞ্চলটিকে বলা হত সপ্তসিন্ধু অঞ্চল।
৩৮. কোন দুটি ধাতুর ব্যবহার বৈদিক সাহিত্যে স্পষ্ট ? তাম্র ও ব্রোঞ্জ / লৌহ ও তাম্র / ব্রোঞ্জ ও লৌহ / লৌহ ও রৌপ্য।
উত্তর : তাম্র ও ব্রোঞ্জ।
৩৯. লৌহের উল্লেখ পাওয়া যায় - আদি বৈদিক সাহিত্যে / পরবর্তী বৈদিক সাহিত্যে / দুটিতেই / কোনোটিতেই নয়।
উত্তর : পরবর্তী বৈদিক সাহিত্যে।
৪০. আর্যরা ঘোড়ার ব্যবহার - জানতো / জানতো না।
উত্তর : জানতো।
৪১. আর্য সভ্যতা ছিল - গ্রামীণ সভ্যতা / নগর সভ্যতা।
উত্তর : গ্রামীণ সভ্যতা।
৪২. প্রাচীন ভারতীয় উপমহাদেশে দুটি প্রধান মহাকাব্য কী কী ছিল ?
উত্তর : রামায়ণ ও মহাভারত।
৪৩. পরবর্তী বৈদিক যুগে যে মাটির পাত্র তৈরি করা হত তার রং ছিল - লাল / বাদামি / কালো / ধূসর।
উত্তর : ধূসর।
PAGE : 50
PAGE : 51
৪৪. চিত্রিত ধূসর মাটির পাত্র কাকে বলে ?
উত্তর : পরবর্তী বৈদিক যুগে একরকমের মাটির পাত্র বানানো হত। সেই পাত্রগুলির রং ছিল ধূসর। সেগুলির গায়ে ছবিও আঁকা হত। এদেরই বলা হয় চিত্রিত মাটির ধূসর পাত্র।
৪৫. কোথায় চিত্রিত ধূসর মাটির পাত্রের সন্ধান পাওয়া গেছে ?
উত্তর : হরিয়ানার ভগবানপুরায় লোহার ব্যবহারের আগের সময়ের প্রচুর পরিমাণে চিত্রিত ধূসর মাটির বাসন পাওয়া গেছে। এছাড়াও হস্তিনাপুর , অহিচ্ছত্র , নোহ - ইত্যাদি অঞ্চলে।
৪৬. চিত্রিত ধূসর মাটির পাত্রের ঐতিহাসিক সময়কাল উল্লেখ কর।
উত্তর : ১৬০০ খ্রিস্টপূর্ব থেকে ১০০০ খ্রিস্টপূর্ব পর্যন্ত সময়কালে।
৪৭. বৈদিক সাহিত্য মূলতঃ - রাজনৈতিক / ধর্মীয় / সামাজিক / অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক - সাহিত্য।
উত্তর : ধর্মীয় সাহিত্য।
৪৮. দশ রাজার যুদ্ধের উল্লেখ কোথায় পাওয়া যায় ? ঋকবেদ / সামবেদ / যজুর্বেদ / অথর্ববেদ।
উত্তর : ঋকবেদ।
৪৯. সুদাস কোন গোষ্ঠীর রাজা ছিলেন ? ভরত গোষ্ঠী / আর্য গোষ্ঠী / অনার্য গোষ্ঠী / দ্রাবিড় গোষ্ঠী।
উত্তর : ভরত গোষ্ঠী।
৫০. কে দশ রাজার জোটকে যুদ্ধে পরাজিত করেছিলেন ? চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য / সমুদ্রগুপ্ত / ধর্মপাল / সুদাস।
উত্তর : সুদাস।
PAGE : 52
৫১. ঋকবেদে গ্রামের চেয়ে বড় জনগোষ্ঠীকে বোঝাতে কোন কোন শব্দ ব্যবহার করা হয়েছে ?
উত্তর : জন , গণ , বিশ - ইত্যাদি।
৫২. রাজা কথার আক্ষরিক অর্থ কী ? রাজন / জমির মালিক / নেতা / প্রভু।
উত্তর : নেতা।
৫৩. ঋকবেদে রাজাকে কী কী নামে অভিহিত করা হয়েছে ?
উত্তর : বিশপতি , গোপতি।
৫৪. ঋকবেদে রাজা কী নামে অভিহিত হতেন না ?
উত্তর : নরপতি , ভূপতি - ইত্যাদি।
৫৫. বিদথ কী ?
উত্তর : ঋকবেদে বিদথ নামে একটি প্রতিষ্ঠানের কথা আছে। রাজা ও বিশেষ ব্যক্তিরা এর সদস্য ছিলেন।
৫৬. কোন যুগে রাজা ভূপতি , নরপতি ও মহীপতি নামে পরিচিত হন ?
উত্তর : পরবর্তী বৈদিক যুগে।
৫৭. বৈদিক যুগে রাজ্য কাকে বলা হত ?
উত্তর : রাজা যে এলাকা শাসন করতেন - তাকেই রাজ্য বলা হত।
৫৮. প্রজা কাকে বলা হত ?
উত্তর : রাজা যে অঞ্চলে শাসন করতেন সেখানকার বাসিন্দারাই প্রজা ছিলেন।
৫৯. বৈদিক সাহিত্য অনুসারে দেবতাদের রাজা কে ছিলেন ? পবনদেব / ইন্দ্র / বরুণদেব / সকলেই।
উত্তর : ইন্দ্র।
PAGE : 53
৬০. বৈদিক যুগে রাজা হওয়ার কোন কোন উপায় ছিল ?
উত্তর : (ক ) কেউ যুদ্ধে জিতে রাজা হতেন।
(খ ) কেউ উত্তরাধিকার সূত্রে বা রাজার ছেলে হিসেবে রাজা হতেন।
(গ ) কখনো গোষ্ঠীর সকলে মিলে একজনকে রাজা হিসাবে নির্বাচন করতেন।
৬১. বৈদিক যুগে রাজা পুরোহিতের পরামর্শে যে সকল যজ্ঞের আয়োজন করতেন - সেই সকল যজ্ঞ গুলির নাম লেখ।
উত্তর : অশ্বমেধ যজ্ঞ , রাজসূয় যজ্ঞ , বাজপেয় যজ্ঞ - ইত্যাদি।
৬২. বৈদিক যুগে যারা রাজাকে শাসনের কাজে সাহায্য করতেন তাদের কী বলা হত ?
আমলা / অমাত্য / রত্নিন / শ্রেষ্ঠী।
উত্তর : রত্নিন।
৬৩. ঋকবৈদিক যুগে কোন প্রতিষ্ঠান রাজাকে শাসনকার্যে সাহায্য করত ?
বিদথ / সভা / সমিতি / সভা ও সমিতি।
উত্তর : বিদথ।
৬৪. পরবর্তী বৈদিক যুগে কোন প্রতিষ্ঠান রাজাকে শাসনকার্যে সাহায্য করত ?
বিদথ / সভা / সমিতি / সভা ও সমিতি।
উত্তর : সভা ও সমিতি।
৬৫. আদি বৈদিক বা ঋকবৈদিক যুগে প্রধান সম্পদ ছিল - কৃষিজমি / গবাদি পশু / পশুচারণের জমি / সোনা ও অন্যান্য মূল্যবান ধাতু।
উত্তর : গবাদি পশু।
৬৬. আদি বৈদিক যুগে প্রধান উৎপাদিত খাদ্যশস্য ছিল - যব / ধান / গম / জোয়ার - বাজরা।
উত্তর : যব।
৬৭. টানা ও পোড়েন কী ?
উত্তর : টানা ও পোড়েন হল দুই ধরণের সুতো - যা দিয়ে বৈদিক যুগে কাপড় বোনা হত।
৬৮. আদি বৈদিক সমাজে লোহার ব্যবহার প্রচলন ছিল / ছিল না।
উত্তর : ছিলনা।
৬৯. ঋকবেদে প্রচলিত প্রধান কর কোনটি ছিল ?
উত্তর : বলি।
PAGE : 54
৭০. পরবর্তী বৈদিক যুগে কোন অঞ্চলে পাকাপাকিভাবে কৃষিকাজ শুরু হয় ?
উত্তর : গঙ্গা - যমুনা দোয়াব অঞ্চলে।
৭১. পরবর্তী বৈদিক যুগে উৎপাদিত প্রধান ফসলগুলি কী কী ছিল ?
উত্তর : ধান , যব ও গম।
৭২. পরবর্তী বৈদিক যুগে লাঙলের ফলা তৈরী হত - কাঠ দিয়ে / কাঠ ও তামা দিয়ে / কাঠ , তামা ও লোহা দিয়ে / লোহা ও ইস্পাত দিয়ে।
উত্তর : কাঠ ও তামা দিয়ে।
৭৩. পরবর্তী বৈদিক যুগে মানুষ লোহার ব্যবহার জানতো / জানতো না।
উত্তর : জানতো।
৭৪. পরবর্তী বৈদিক যুগে কোন কোন পেশার মানুষের সন্ধান পাওয়া যায় ?
উত্তর : কুমোর , কামার , জেলে , রাখাল , চিকিৎসক - ইত্যাদি।
৭৫. বৈদিক যুগে সামুদ্রিক বাণিজ্যের ব্যাপক প্রচলন ছিল / ছিল না।
উত্তর : ছিল না।
৭৬. পরবর্তী বৈদিক যুগে যেগুলি মুদ্রার মত ব্যবহার করা হত - তাদের নাম লেখ।
উত্তর : নিষ্ক , শতমান।
PAGE : 55
৭৭. বৈদিক সমাজে পরিবারের প্রধান ছিল - পুরুষ / নারী।
উত্তর : পুরুষ।
৭৮. বৈদিক সমাজ ছিল - পিতৃতান্ত্রিক / মাতৃতান্ত্রিক।
উত্তর : পিতৃতান্ত্রিক।
৭৯. ঋকবেদে ' বর্ণ ' বলতে বোঝাতো - শ্রমবিভাজন / গায়ের রং / শ্রমিক / কোনোটিই নয়।
উত্তর : গায়ের রং।
৮০. বর্ণাশ্রম প্রথার বহুল প্রচলন ঘটে - আদি বৈদিক যুগে / পরবর্তী বৈদিক যুগে।
উত্তর : পরবর্তী বৈদিক যুগে।
৮১. বর্ণাশ্রম প্রথার অন্তর্গত ছিল - চারটি / দুটি / তিনটি / পাঁচটি - বর্ণ।
উত্তর : চারটি।
৮২. বর্ণাশ্রম প্রথা থেকেই জাতিভেদ প্রথার সৃষ্টি। ঠিক / ভুল।
উত্তর : ঠিক।
৮৩. বর্ণাশ্রম প্রথার অন্তর্গত চারটি বর্ণ কী কী ছিল ?
উত্তর : ব্রাহ্মণ , ক্ষত্রিয় , বৈশ্য ও শুদ্র।
৮৪. ব্রাহ্মণদের কাজ কী ছিল ?
উত্তর : পুজো , যজ্ঞ , বেদপাঠ ইত্যাদি।
৮৫. ক্ষত্রিয়দের কাজ কী ছিল ?
উত্তর : রাজনৈতিক ব্যবস্থা পরিচালনা করা , যুদ্ধ করা - ইত্যাদি।
৮৬. বৈশ্যদের কাজ কী ছিল ?
উত্তর : কৃষি , বাণিজ্য - ইত্যাদি উৎপাদনমূলক কাজ।
৮৭. শুদ্রদের কাজ কী ছিল ?
উত্তর : ব্রাহ্মণ , ক্ষত্রিয় ও বৈশ্য - এই তিন শ্রেণীর সেবা করা।
৮৮. বর্ণাশ্রম প্রথার চারটি বর্ণের মধ্যে কাদের কোনো সামাজিক সুযোগ সুবিধা ও অধিকার ছিল না ? ব্রাহ্মণ / ক্ষত্রিয় / বৈশ্য / শুদ্র।
উত্তর : শুদ্র।
৮৯. যুদ্ধবন্দি দাসরাই ছিল মূলতঃ - ব্রাহ্মণ / ক্ষত্রিয় / বৈশ্য / শুদ্র।
উত্তর : শুদ্র।
৯০. সত্যকামের মায়ের নাম কী ? জাবালা / অপালা / লোপামুদ্রা / কোনোটিই নয়।
উত্তর : জবালা।
৯১. সত্যকামের গুরুর নাম কী ছিল ?
উত্তর : গৌতম।
PAGE : 56
৯২. চতুরাশ্রম কাকে বলে ?
উত্তর : পরবর্তী বৈদিক যুগে জীবনযাপনের চারটি ভাগ বা পর্যায় ছিল ; যেমন - ব্রহ্মচর্য , গার্হস্থ্য , বাণপ্রস্থ ও সন্যাস। এই চারটি পর্যায়কে একত্রে চতুরাশ্রম বলা হত।
৯৩. ছাত্রাবস্থায় গুরুগৃহ থেকে শিক্ষালাভ কোন আশ্রমের অন্তর্গত ? ব্রহ্মচর্য / গার্হস্থ্য / বাণপ্রস্থ / সন্যাস।
উত্তর : ব্রহ্মচর্য।
৯৪. শিক্ষালাভের পর সংসার ধর্ম পালন করা ছিল - ব্রহ্মচর্য / গার্হস্থ্য / বাণপ্রস্থ / সন্যাস।
উত্তর : গার্হস্থ্য।
৯৫. সংসার থেকে দূরে বনে কুটির বেঁধে ধর্মচর্চা করা ছিল - ব্রহ্মচর্য / গার্হস্থ্য / বাণপ্রস্থ / সন্যাস।
উত্তর : বাণপ্রস্থ।
৯৬. সবকিছু ভুলে ঈশ্বর চিন্তায় শেষ জীবন কাটানোকে বলা হত - ব্রহ্মচর্য / গার্হস্থ্য / বাণপ্রস্থ / সন্যাস।
উত্তর : সন্যাস।
৯৭. কারা চতুরাশ্রমের অন্তর্ভুক্ত ছিল না ? ব্রাহ্মণ / ক্ষত্রিয় / বৈশ্য / শুদ্র।
উত্তর : শুদ্র।
৯৮. গোত্র কাকে বলে ?
উত্তর : গোষ্ঠীর গবাদি পশু রাখার জায়গাকে বলা হত গোত্র। কিন্তু পরে গোত্রের মানে দাঁড়ায় একই পূর্বপুরুষ থেকে আসা উত্তরাধিকারী।
৯৯. নারীদের অবস্থার অবনতি ঘটে - আদি বৈদিক যুগে / পরবর্তী বৈদিক যুগে।
উত্তর : পরবর্তী বৈদিক যুগে।
১০০. বৈদিক সমাজে কোন খেলা খুব জনপ্রিয় ছিল ? কাবাডি / খো খো / পাশা / দাবা।
উত্তর : পাশা খেলা।
PAGE : 57
১০১. বৈদিক যুগে মূর্তিপূজা প্রচলিত ছিল / ছিল না।
উত্তর : ছিল না।
১০২. বৈদিক সাহিত্যে মন্দিরের উল্লেখ আছে / নেই।
উত্তর : নেই।
১০৩. বৈদিক ধর্মচর্চা ছিল মূলতঃ - পুঁথি কেন্দ্রিক / যজ্ঞ কেন্দ্রিক / মূর্তি কেন্দ্রিক / মন্দির কেন্দ্রিক।
উত্তর : যজ্ঞ কেন্দ্রিক।
১০৪. ঋকবৈদিক যুগের প্রধান দেবতা ছিলেন - ইন্দ্র / মিত্র / বরুন / পবন।
উত্তর : ইন্দ্র।
১০৫. ইন্দ্র ছিলেন - ফসলের দেবতা / সৃষ্টির দেবতা / যুদ্ধ ও বৃষ্টির দেবতা / মাটি ও নদীর দেবতা।
উত্তর : যুদ্ধ ও বৃষ্টির দেবতা।
১০৬. ঋক বৈদিক যুগে কার উদ্দেশ্যে গায়ত্রী মন্ত্র রচিত হয়েছিল ?
উত্তর : সূর্যদেবতা সবিতৃ - র উদ্দেশ্যে।
১০৭. পরবর্তী বৈদিক যুগে কোন কোন দেবতা প্রধান হয়ে ওঠেন ?
উত্তর : রুদ্র ও বিষ্ণু।
১০৮. উপনিষদে - মূর্তিপূজা / অগ্নি পূজা / বেদপাঠ / নিরাকার এক ঈশ্বর - এর সাধনার কথা জানা যায়।
উত্তর : নিরাকার এক ঈশ্বর।
১০৯. বৈদিক শিক্ষা ব্যবস্থার প্রধান ছিলেন - গুরু / ভিক্ষু / রাজা / শিষ্য।
উত্তর : গুরু।
১১০. বৈদিক শিক্ষা ছিল - মৌখিক / লিখিত।
উত্তর : মৌখিক।
১১১. কোন অনুষ্ঠানের মধ্যে দিয়ে গুরু একজন ছাত্রকে শিষ্য হিসেবে গ্রহণ করতেন ?
উত্তর : উপনয়ন।
১১২. উপনয়ন কী ?
উত্তর : পরবর্তী বৈদিক যুগে উপনয়ন অনুষ্ঠানের মধ্যে দিয়ে গুরু একজন ছাত্রকে শিষ্য হিসেবে গ্রহণ করতেন।
১১৩. বেদের অপর নাম ________________ ।
উত্তর : শ্রুতি।
১১৪. বৈদিক শিক্ষার প্রধান দুটি বিষয় ছিল ____________ ও ___________ ।
উত্তর : ছন্দ ও ব্যাকরণ।
PAGE : 58
১১৫. মহর্ষি আয়োদধৌম্য - র তিনজন বিখ্যাত ছাত্রের নাম কী কী ?
উত্তর : বেদ , উপমন্যু , আরুণি।
১১৬. মহর্ষি আয়োদধৌম্য - র তিনজন বিখ্যাত ছাত্রের মধ্যে পরবর্তীকালে উদ্দালক নামে পরিচিত হয় ?
উত্তর : আরুণি।
PAGE : 59
১১৭. দ্রোণাচার্য , পরশুরাম - প্রমুখের কথা কোন গ্রন্থ থেকে জানা যায় ? রামায়ণ / মহাভারত / বেদ / উপনিষদ।
উত্তর : মহাভারত।
১১৮. বৈদিক শিক্ষার সময়কাল ছিল - ১২ বছর / ১৫ বছর / ১৬ বছর / ৮ বছর।
উত্তর : ১২ বছর।
১১৯. বৈদিক শিক্ষা শেষের অনুষ্ঠানের নাম কী ছিল ? উপনয়ন / সমাবর্তন / মহামিলন / স্নাতক।
উত্তর : সমাবর্তন।
১২০. বৈদিক শিক্ষায় স্নাতক বলতে কী বোঝায় ?
উত্তর : বৈদিক শিক্ষা শেষে সমাবর্তন অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ছাত্রদের স্নাতক বলে ঘোষণা করা হত। পড়াশোনার শেষে ছাত্রদের বিশেষ স্নান করার প্রথা ছিল। তার থেকেই স্নাতক কথাটা এসেছে।
১২১. একলব্য কে ছিলেন ?
উত্তর : ভিলদের রাজা ছিলেন হিরণ্যধনু। তাঁর একমাত্র ছেলের নাম একলব্য।
১২২. গুরু দ্রোণাচার্য ছিলেন - ব্রাহ্মণ / ক্ষত্রিয় / বৈশ্য / শুদ্র।
উত্তর : ব্রাহ্মণ।
১২৩. গুরু দ্রোণাচার্য শিক্ষা প্রদান করতেন শুধুমাত্র - ব্রাহ্মণদের / ক্ষত্রিয়দের / বৈশ্যদের / শুদ্রদের।
উত্তর : ক্ষত্রিয়দের।
১২৪. বৈদিক আমলে যজ্ঞবেদী তৈরীর জন্য প্রয়োজন হত - দক্ষ কারিগরের / রাজার পৃষ্ঠপোষকতার / বৈদিক মন্ত্রের / জ্যামিতির।
উত্তর : জ্যামিতির।
১২৫. কোন বৈদিক সাহিত্যে প্রথম ইঁটের কথা জানা যায় ? ঋকবেদ / যজুর্বেদ / সামবেদ / অথর্ববেদ।
উত্তর : যজুর্বেদ।
১২৬. বৈদিক সাহিত্যে চিকিৎসাবিদ্যা সম্পর্কে জানা যায় - ঋকবেদ / যজুর্বেদ / সামবেদ / অথর্ববেদ - থেকে।
উত্তর : অথর্ববেদ - থেকে।
PAGE : 60
১২৭. একলব্য তির ছোঁড়া অভ্যাস করতো - গুরু দ্রোণাচার্যের কুটিরে / গুরু দ্রোণাচার্যের সামনে / গুরু দ্রোণাচার্যের মূর্তি বানিয়ে তার সামনে।
উত্তর : গুরু দ্রোণাচার্যের মূর্তি বানিয়ে তার সামনে।
১২৮. গুরু দ্রোণাচার্য গুরুদক্ষিণা হিসেবে একলব্যের কাছ থেকে কী চেয়েছিলেন ? বাম পায়ের বুড়ো আঙুল / ডান পায়ের বুড়ো আঙুল / বাম হাতের বুড়ো আঙুল / ডান হাতের বুড়ো আঙুল।
উত্তর : ডান হাতের বুড়ো আঙুল।
১২৯. একলব্যের কথা জানা যায় - রামায়ণ / মহাভারত / স্মৃতিশাস্ত্র / বৈদিক মন্ত্র - থেকে।
উত্তর : মহাভারত থেকে।
PAGE : 61
১৩০. ভারতের কোন অঞ্চলে বৈদিক সভ্যতা ছড়িয়ে পড়েছিল ?
উত্তর : সিন্ধু ও গঙ্গা নদীর উপত্যকা অঞ্চলে।
১৩১. মেগালিথ হল - প্রাচীন লিপি / বড়ো পাথরের সমাধি / বড় পাথরের টুকরো / পালতোলা নৌকা।
উত্তর : বড়ো পাথরের সমাধি।
১৩২. পশ্চিমবঙ্গের কোথায় বৈদিক সভ্যতার সমসাময়িক সভ্যতার নিদর্শন পাওয়া গিয়েছে ?
উত্তর : মহিষাদল।
১৩৩. কয়েকটি বিখ্যাত মেগালিথ কেন্দ্রের নাম কর।
উত্তর : কাশ্মীরের বুরজাহোম , রাজস্থানের ভরতপুর , মহারাষ্ট্রের ইনামগাঁও - ইত্যাদি।
PAGE : 62
১৩৪. মহারাষ্ট্রের ইনামগাঁও মেগালিথ কেন্দ্রটি কোন নদীর তীরে অবস্থিত ছিল ? নর্মদা / তাপী / ভীমা / লুনি।
উত্তর : ভীমা।
১৩৫. ভারতের কোথায় কোথায় , কাদের মধ্যে আজও মেগালিথ ব্যবস্থা প্রচলিত রয়েছে ?
উত্তর : ছোটনাগপুরের মুন্ডা , আসামের খাসি।
১৩৬. পশ্চিমবঙ্গের কোথায় কোথায় মেগালিথ সমাধিক্ষেত্রের সন্ধান পাওয়া গেছে ?
উত্তর : বাঁকুড়া , হুগলি ও পুরুলিয়া।
0 comments