Powered by Blogger.
facebook
CLASS 10 HISTORY 4/8 MARK CLASS IX BENGALI CLASS IX GEOGRAPHY CLASS IX HISTORY Class V CLASS V BENGALI CLASS VI HISTORY CLASS VI SCIENCE CLASS VI. CLASS VII BENGALI CLASS VII GEOGRAPHY CLASS VII HISTORY CLASS VIII Bengali CLASS VIII GEOGRAPHY CLASS VIII HISTORY GEOGRAPHY CLASS X HISTORY Online Exam WBBSE TEST PAPERS

Question Bank প্রশ্নবিচিত্রা

ষষ্ঠ শ্রেণী : ইতিহাস : ষষ্ঠ অধ্যায় : সাম্রাজ্য বিস্তার ও শাসন : MCQ & SAQ 

Class VI History 6th Chapter MCQ SAQ 



ষষ্ঠ শ্রেণী : ইতিহাস : ষষ্ঠ অধ্যায় : সাম্রাজ্য বিস্তার ও শাসন : MCQ & SAQ 

Class VI History 6th Chapter MCQ SAQ 

ষষ্ঠ শ্রেণীর ইতিহাস ষষ্ঠ অধ্যায় থেকে প্রতিটি পৃষ্ঠা ধরে ধরে ছোট প্রশ্নোত্তরগুলি সংযোজিত হয়েছে। প্রশ্নগুলি ষষ্ঠ শ্রেণীর ছাত্র - ছাত্রীদের ও যেকোনো প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে সহায়ক হবে। 
  
পৃষ্ঠা : ৭৮ 

১. ভারতীয় টাকা বা পয়সায় যে সিংহের মুখওয়ালা একটা ছাপ থাকে সেটি হল - পদ্মভূষণ / অশোকচক্র / জাতীয় পতাকা / অশোকস্তম্ভ। 
উত্তর : অশোকস্তম্ভ। 

২. ভারতের জাতীয় প্রতীক হল -  পদ্মভূষণ / অশোকচক্র / জাতীয় পতাকা / অশোকস্তম্ভ। 
উত্তর : অশোকস্তম্ভ। 

৩. অশোকস্তম্ভটি পাওয়া গেছে - বুদ্ধগয়ায় / কপিলাবস্তুতে / সারনাথে / নেপালের রাজদরবারে। 
উত্তর : সারনাথে। 

৪. অশোকস্তম্ভে - একটি / দুটি / তিনটি / চারটি - সিংহের মূর্তি দেখা যায়। 
উত্তর : চারটি। 

৫. অশোকস্তম্ভটি বর্তমানে কোথায় রাখা আছে ? দিল্লির জাতীয় জাদুঘরে / কলকাতার জাদুঘরে / সারনাথের জাদুঘরে / হায়দ্রাবাদের জাদুঘরে। 
উত্তর : সারনাথের জাদুঘরে। 

৬. অশোক স্তম্ভ কবে ভারতের জাতীয় প্রতীক হিসাবে গৃহীত হয়েছে ? ১৯৫০ সালের ২৬ শে জানুয়ারী / ১৯৪৭ সালের ১৫ই আগস্ট / ১৯৫০ সালের ৫ই সেপ্টেম্বর। 
উত্তর : ১৯৫০ সালের ২৬শে জানুয়ারী। 

৭. অশোকস্তম্ভের ওপরে রয়েছে - অশোকচক্র / জাতীয় পতাকা। 
উত্তর : অশোকচক্র। 

৮. অশোকচক্রের বাঁদিকে দেখা যায় - ষাঁড় / ঘোড়া / হাতি / সিংহ - মূর্তি। 
উত্তর : ষাঁড়। 

৯. অশোকচক্রের ডানদিকে দেখা যায় - ষাঁড় / ঘোড়া / হাতি / সিংহ - মূর্তি। 
উত্তর : ঘোড়া। 

পৃষ্ঠা : ৭৯ 

১০. রাজা আর সম্রাট - কথাদুটো - এক / আলাদা। 
উত্তর : আলাদা। 

এই ওয়েবসাইটের সমস্ত প্রশ্নোত্তরের তালিকা পেতে এখানে CLICK করো।

১১. সাম্রাজ্য হল একটি - বিরাট / ছোট / মাঝারি - অঞ্চল। 
উত্তর : বিরাট অঞ্চল। 

১২. সাম্রাজ্য যিনি শাসন করেন তিনি - রাজা / সম্রাট / মন্ত্রী / সেনাপতি। 
উত্তর : সম্রাট। 

১৩. সম্রাট মহিলা হলে তাকে বলা হয় - সম্রাজ্ঞী / রানী / নেত্রী / সভানেত্রী। 
উত্তর : সম্রাজ্ঞী। 

১৪. মগধে পরপর - দুটি / তিনটি / চারটি - রাজবংশ রাজত্ব করেছিল। 
উত্তর : তিনটি। 

১৫. কোন মহাজনপদকে ঘিরে ভারতের প্রথম সাম্রাজ্য তৈরী হয় ? কোশল / অবন্তী / বৎস / মগধ। 
উত্তর : মগধ।          

১৬. ভারতের প্রথম সাম্রাজ্য হল - গুপ্ত সাম্রাজ্য / নন্দ সাম্রাজ্য / মৌর্য সাম্রাজ্য / কুষাণ সাম্রাজ্য। 
উত্তর : মৌর্য সাম্রাজ্য। 

১৭. মগধকে কেন্দ্র করে ভারতে যে প্রথম সাম্রাজ্য তৈরী হয় , তার নাম - গুপ্ত সাম্রাজ্য / নন্দ সাম্রাজ্য / মৌর্য সাম্রাজ্য / কুষাণ সাম্রাজ্য। 
উত্তর : মৌর্য সাম্রাজ্য। 

পৃষ্ঠা : ৮০ 

১৮. কোন গ্রিক শাসক ভারতে এসে পৌঁছেছিলেন ? আলেকজান্ডার / সেলুকাস / জুলিয়াস সিজার / ক্লিওপেট্রা। 
উত্তর : আলেকজান্ডার। 

১৯. কোন পর্বত পেরিয়ে আলেকজান্ডার ভারত আক্রমণ করেন ? হিমালয় / বিন্ধ্য / হিন্দুকুশ / আরাবল্লী।উত্তর : হিন্দুকুশ। 

২০. ভারতের কোন রাজার সঙ্গে আলেকজান্ডারের যুদ্ধ খুব বিখ্যাত ? চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য / সমুদ্রগুপ্ত / কনিষ্ক / এলডার পোরোস বা পুরু। 
উত্তর : এলডার পোরোস বা পুরু। 

২১. কোথায় আলেকজান্ডারের মৃত্যু হয় ? মিশর / গ্রিস / ফ্রান্স / ব্যাবিলন। 
উত্তর : ব্যাবিলন। 

২২. আলেকজান্ডার ভারতে এগিয়ে ছিলেন - গঙ্গা উপত্যকা পর্যন্ত / পাঞ্জাব পর্যন্ত / হিন্দুকুশ পর্বত পর্যন্ত / দাক্ষিণাত্য পর্যন্ত। 
উত্তর : পাঞ্জাব পর্যন্ত। 

২৩. আলেকজান্ডারের ভারত অভিযানের সময় মগধের সিংহাসনে ছিলেন - গুপ্ত রাজারা / মৌর্য রাজারা / নন্দ রাজারা / শুঙ্গ রাজারা। 
উত্তর : নন্দ রাজারা। 

২৪. কার সাহায্যে চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য নন্দ রাজাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে নামেন ? চাণক্য / সমুদ্রগুপ্ত / বিরবাহু / বৃহদ্রথ। 
উত্তর : চাণক্য। 

২৫. চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য কোন নন্দ রাজাকে পরাজিত করে মগধের সিংহাসন অধিকার করেন ? বীরনন্দ / আনন্দ / ধননন্দ / সুনন্দ। 
উত্তর : ধননন্দ। 

পৃষ্ঠা : ৮১

২৬. আলেকজান্ডারের সেনাপতির নাম কী ছিল ? সেলুকাস / অ্যান্টিগোনস / হেলেন / পুরু। 
উত্তর : সেলুকাস। 

২৭. মৌর্য সাম্রাজ্যের প্রথম সম্রাট কে ছিলেন ? অশোক / বিন্দুসার / মহেন্দ্র / চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য। 
উত্তর : চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য। 

২৮. কোন গ্রিক শাসকের সঙ্গে চন্দ্রগুপ্ত মৌর্যের বিবাদ ঘটে ? আলেকজান্ডার / সেলুকাস /  অ্যান্টিগোনস। 
উত্তর : সেলুকাস 

২৯. চন্দ্রগুপ্ত মৌর্যের রাজধানী কোথায় ছিল ? অযোধ্যা / কাশী / পাটলিপুত্র / গৌড়। 
উত্তর : পাটলিপুত্র। 

৩০. অর্থশাস্ত্র কার লেখা ? কৌটিল্য / বরাহমিহির / আর্যভট্ট / শুদ্রক। 
উত্তর : কৌটিল্য।        

৩১. আধুনিক ঐতিহাসিকদের মতে , চাণক্য ও কৌটিল্য - একই ব্যক্তি / আলাদা ব্যক্তি। 
উত্তর : আলাদা ব্যক্তি। 

এই ওয়েবসাইটের সমস্ত প্রশ্নোত্তরের তালিকা পেতে এখানে CLICK করো।

৩২. চাণক্য কার সমসাময়িক ছিলেন ? চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য / বিন্দুসার / অশোক / সমুদ্রগুপ্ত। 
উত্তর : চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য। 

৩৩. অর্থশাস্ত্র মতে রাষ্ট্রীয় শাসনকাজে প্রধান হলেন - ব্রাহ্মণ / পুরোহিত / সেনাপতি / রাজা। 
উত্তর : রাজা। 

৩৪. অর্থশাস্ত্র থেকে কোন আমলের বা কোন বংশের ইতিহাস জানা যায় ? গুপ্ত বংশ / নন্দ বংশ / মৌর্য বংশ / শুঙ্গ বংশ। 
উত্তর : মৌর্য বংশ। 

৩৫. চন্দ্রগুপ্ত মৌর্যের পর কে মৌর্য সম্রাট হন ? অশোক / বিন্দুসার / ধননন্দ / হর্ষবর্ধন। 
উত্তর : বিন্দুসার। 

৩৬. বিন্দুসারের পর কে মৌর্য সম্রাট হন ? সমুদ্রগুপ্ত / অশোক / মহেন্দ্র / হর্ষবর্ধন। 
উত্তর : অশোক। 

৩৭. গোড়ার দিকে সম্রাট অশোক ছিলেন - প্রজাবৎসল / যুদ্ধপটু / মানবিক / নিষ্ঠুর - রাজা। 
উত্তর : নিষ্ঠুর রাজা। 

৩৮. মৌর্য বংশের ইতিহাস জানার ক্ষেত্রে জরুরি উপাদান হল - অর্থশাস্ত্র / রাজতরঙ্গিনী / অভিজ্ঞান শকুন্তলম / গীতগোবিন্দম। 
উত্তর : অর্থশাস্ত্র। 

পৃষ্ঠা : ৮২ 

৩৯. সম্রাট অশোক সারাজীবনে মোট ক'টি যুদ্ধ করেন ? ১টি / ২টি / ৫টি / ৬টি। 
উত্তর : ১টি। 

৪০. সম্রাট অশোক কোন যুদ্ধের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন ? হলদিঘাটের যুদ্ধ / আলেকজান্ডারের সঙ্গে যুদ্ধ / কলিঙ্গ যুদ্ধ / সেলুকাসের সঙ্গে যুদ্ধ। 
উত্তর : কলিঙ্গ যুদ্ধ। 

৪১. সম্রাট কার কাছে বৌদ্ধ ধর্মে দীক্ষিত হন ? ব্রহ্মগুপ্ত / উপগুপ্ত / স্কন্ধগুপ্ত / সমুদ্রগুপ্ত। 
উত্তর : উপগুপ্ত। 

৪২. সম্রাট অশোকের আমলে মৌর্যদের রাজধানী কোথায় ছিল ?  অযোধ্যা / কাশী / পাটলিপুত্র / গৌড়। 
উত্তর : পাটলিপুত্র। 

৪৩. মৌর্য শাসন ব্যবস্থার সর্বোচ্চে ছিলেন - রাজা / প্রধান বিচারপতি / প্রধানমন্ত্রী / সেনাপতি। 
উত্তর : রাজা। 

৪৪. মৌর্য বিচার ব্যবস্থার সর্বোচ্চে ছিলেন - রাজা / প্রধান বিচারপতি / প্রধানমন্ত্রী / সেনাপতি। 
উত্তর : রাজা।    

৪৫. কোন মৌর্য সম্রাট পিয়দসি বা প্রিয়দর্শী উপাধি গ্রহণ করেছিলেন ? চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য / অশোক / বিন্দুসার / মহেন্দ্র। 
উত্তর : অশোক।      

৪৬. মৌর্য সাম্রাজ্যের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চল ছিল কোনটি ? মগধ / কলিঙ্গ / সৌরাষ্ট্র / সুরাট। 
উত্তর : মগধ। 

৪৭. মৌর্য শাসনের প্রধান অঞ্চল ছিল - আর্যাবর্ত বা উত্তর ভারত / দাক্ষিণাত্য বা দক্ষিণ ভারত / উত্তর - পশ্চিম সীমান্ত অঞ্চল। 
উত্তর : আর্যাবর্ত বা উত্তর ভারত। 

৪৮. মৌর্য আমলে রাজকর্মচারীদের বলা হত - মহামাত্র / মিত্র / মাত্য / অমাত্য। 
উত্তর : অমাত্য। 

৪৯. মৌর্য শাসনে মন্ত্রী পরিষদের পরামর্শ মানতে রাজা বা সম্রাট - বাধ্য ছিলেন / বাধ্য ছিলেন না। 
উত্তর : বাধ্য ছিলেন না। 

পৃষ্ঠা : ৮৩

৫০. সম্রাট অশোকের আমলে সবচেয়ে উঁচু পদাধিকারী রাজকর্মচারীরা ছিলেন - অমাত্য / মহামাত্র / ধর্মমহামাত্র / মন্ত্রী। 
উত্তর : মহামাত্র। 

৫১. মৌর্য আমলে কোন গ্রিক দূত ভারতে আসেন ? ফা - হিয়েন / হিউ এন সাং / মেগাস্থিনিস / চান জুয়াং। 
উত্তর : মেগাস্থিনিস। 

৫১. মেগাস্থিনিস কার দূত হয়ে ভারতে আসেন ? চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য / আলেকজান্ডার / সেলুকাস / জুলিয়াস সিজার। 
উত্তর : সেলুকাস। 

৫২. মেগাস্থিনিস ভারতে কার রাজত্বকালে বা , কার রাজসভাতে আসেন ? চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য / অশোক / বিন্দুসার / সমুদ্রগুপ্ত। 
উত্তর : চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য। 

৫৩. মেগাস্থিনিস রচিত গ্রন্থটির নাম কী ? ইন্ডিয়া / ফো কুও কিং / আল রিহলা / ইন্ডিকা। 
উত্তর : ইন্ডিকা। 

৫৪. ইন্ডিকা কার লেখা ? চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য / আলেকজান্ডার / সেলুকাস / মেগাস্থিনিস। 
উত্তর : মেগাস্থিনিস। 

৫৫. ইন্ডিকা গ্রন্থ থেকে কোন রাজবংশের কথা জানা যায় বা , কোন শাসনকাল সম্পর্কে জানা যায় ? নন্দ বংশ / মৌর্য বংশ / গুপ্ত সাম্রাজ্য / মুঘল সাম্রাজ্য। 
উত্তর : মৌর্য বংশ। 

৫৬. মৌর্য বংশের ইতিহাস জানার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ বিদেশি উপাদান হল - রাজতরঙ্গিনী / অর্থশাস্ত্র / ইন্ডিকা / কথামালা। 
উত্তর : ইন্ডিকা। 

৫৭. মহাস্থান বা মহাস্থানগড় বর্তমানে কোথায় অবস্থিত ? বাংলাদেশের চট্টগ্রামে / পশ্চিমবঙ্গের নদীয়ায় / বাংলাদেশের রাজশাহীতে / বাংলাদেশের বগুড়া জেলায়। 
উত্তর : বাংলাদেশের বগুড়া জেলায়। 

৫৮. মহাস্থানগড়ে মৌর্য আমলের যে শিলালিপিটি পাওয়া গেছে তা কোন লিপিতে লেখা ? কীলক লিপি / ব্রাহ্মী লিপি / পালি লিপি / খরোষ্ঠী লিপি। 
উত্তর : ব্রাহ্মী লিপি। 

পৃষ্ঠা : ৮৪ 

৫৯. একজন রাজাকে কী কী করা উচিত তার তালিকা দিয়েছেন কে ? চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য / মেগাস্থিনিস / ফা হিয়েন / কৌটিল্য। 
উত্তর : কৌটিল্য। 

পৃষ্ঠা : ৮৫

৬০. কারা প্রথম কর বা রাজস্ব ব্যবস্থাকে ঢেলে সাজিয়েছিলেন ? গুপ্তরা / নন্দরা / মৌর্যরা / পাল সম্রাটরা।উত্তর : মৌর্যরা।  

এই ওয়েবসাইটের সমস্ত প্রশ্নোত্তরের তালিকা পেতে এখানে CLICK করো।

৬১. মৌর্য আমলে রাজস্বের বেশিরভাগটাই আসত - শিল্প / বাণিজ্য / কৃষি / আয়কর - থেকে। 
উত্তর : কৃষি থেকে। 

৬২. ফসলের কত অংশ রাজস্ব হিসাবে ধার্য হত ? এক - দ্বিতীয়াংশ / এক - তৃতীয়াংশ / এক - চতুর্থাংশ / এক - ষষ্ঠাংশ। 
উত্তর : এক - ষষ্ঠাংশ। 

৬৩. মৌর্য আমলে প্রচলিত দুই ধরণের ভূমি - রাজস্ব হল - কর ও পাণি / ভাগ ও বলি / সিজদা ও পাইবস। 
উত্তর : ভাগ ও বলি। 

৬৪. গৌতম বুদ্ধের জন্মস্থান লুম্বিনী গ্রামে বলি কর ছাড় দিয়েছেলেন কে ? চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য / অশোক / সমুদ্রগুপ্ত / বিক্রমাদিত্য। 
উত্তর : অশোক। 

৬৫. মৌর্য আমলে জেলা প্রশাসনকে - বিভাগ / আহার / সমিতি / ব্যবহার - বলা হত। 
উত্তর : আহার। 

৬৬. মৌর্য সাম্রাজ্যের উত্তরাংশে ব্যবহৃত হত - প্রাকৃত / পালি / সংস্কৃত - ভাষা। 
উত্তর : পালি ভাষা। 

৬৭. মৌর্য সাম্রাজ্যের দক্ষিণাংশে ব্যবহৃত হত - প্রাকৃত / পালি / সংস্কৃত - ভাষা। 
উত্তর : প্রাকৃত ভাষা। 

৬৮. সম্রাট অশোকের প্রচারিত ধর্ম ছিল - বৌদ্ধ ধর্ম / হিন্দু ধর্ম / জৈন ধর্ম / ধম্ম। 
উত্তর : ধম্ম। 

৬৯. সম্রাট অশোকের প্রচারিত ধর্ম ছিল বৌদ্ধ ধর্ম। ঠিক / ভুল। 
উত্তর : ভুল। 

৭০. সম্রাট অশোকের ধর্মে বৌদ্ধ ধর্মের অষ্টাঙ্গিক মার্গ বা নির্বাণের বিষয়ে কোনো কথা নেই। ঠিক / ভুল। 
উত্তর : ঠিক। 

৭১. কোন মৌর্য সম্রাট প্রজাদের নিজের সন্তান বলেছিলেন ? চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য / বিন্দুসার / অশোক / মহেন্দ্র। 
উত্তর : সম্রাট অশোক। 

৭২. অটবি শব্দের অর্থ - বন / বনবাসী / শহরবাসী। 
উত্তর : বন। 

৭৩. আটবিক শব্দের অর্থ - বন / বনবাসী / শহরবাসী। 
উত্তর : বনবাসী। 

পৃষ্ঠা : ৮৬ 

৭৪. শেষ মৌর্য সম্রাট কে ছিলেন ? পুষ্যমিত্র শুঙ্গ / বৃহদ্রথ / মহেন্দ্র / কণিষ্ক। 
উত্তর : বৃহদ্রথ। 

৭৫. কে মৌর্য সাম্রাজ্যের পতন ঘটিয়ে মগধের সিংহাসন দখল করেন ? পুষ্যমিত্র শুঙ্গ / বৃহদ্রথ / মহেন্দ্র / কণিষ্ক। 
উত্তর : পুষ্যমিত্র শুঙ্গ। 

৭৬. শুঙ্গদের প্রধান দুজন শাসক কে কে ছিলেন ? পুষ্যমিত্র ও অগ্নিমিত্র / মিনান্দার ও কণিষ্ক। 
উত্তর : পুষ্যমিত্র ও অগ্নিমিত্র। 

৭৭. মৌর্যদের পর কারা সাম্রাজ্য তৈরী করতে সফল হয় ? শুঙ্গরা / কাহ্নরা / ব্যাক্টরিয় গ্রিকরা / কুষাণরা। 
উত্তর : কুষাণরা। 

পৃষ্ঠা : ৮৮ 

৭৮. কুষাণ সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠার প্রধান কৃতিত্ব কার ? কণিষ্ক / মিনান্দার / কুজুল কদফিসেস / সকলের। 
উত্তর : কুজুল কদফিসেস। 

৭৯. ভারতীয় উপমহাদেশে প্রথম সোনার মুদ্রা কে চালু করেন ? কণিষ্ক / কুজুল কদফিসেস / বিম কদফিসেস / কলিঙ্গরাজ খারবেল। 
উত্তর : বিম কদফিসেস। 

৮০. কুষাণ বংশের শ্রেষ্ঠ সম্রাট কে ছিলেন ? কণিষ্ক / কুজুল কদফিসেস / বিম কদফিসেস / কলিঙ্গরাজ খারবেল। 
উত্তর : কণিষ্ক।       

৮১. কবে কণিষ্ক শাসক হন ? ৭৮ / ২১৬ / ৫৪ / ৬৮ - খ্রিস্টাব্দে। 
উত্তর : ৭৮ খ্রিস্টাব্দে। 

৮২. কোন বছর থেকে শকাব্দ গণনা শুরু হয় ?  ৭৮ / ২১৬ / ৫৪ / ৬৮ - খ্রিস্টাব্দে। 
উত্তর : ৭৮ খ্রিস্টাব্দে। 

৮৩. কণিষ্কের রাজধানী কোথায় ছিল ? অযোধ্যা / পাটলিপুত্র / পুরুষপুর বা পেশোয়ার / মগধ। 
উত্তর : পুরুষপুর বা পেশোয়ার। 

৮৪. হাতিগুম্ফা শিলালেখ থেকে কার কথা জানা যায় ? সমুদ্রগুপ্ত / কলিঙ্গরাজ খারবেল / চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য / প্রথম চন্দ্রগুপ্ত। 
উত্তর : কলিঙ্গরাজ খারবেল। 

৮৫. মৌর্য সাম্রাজ্যের পর দাক্ষিণাত্য ও দক্ষিণ ভারতে কোন বংশের শাসন শুরু হয় ? শুঙ্গ / কাহ্ন / সাতবাহন / চোল। 
উত্তর : সাতবাহন। 

৮৬. সাতবাহন বংশের প্রথম সম্রাট কে ছিলেন ? সাতকর্ণী / কৃষ্ণদেব রায় / সিমুক / রুদ্রদামন। 
উত্তর : সিমুক। 

৮৭. কোন সম্রাটের আমলে সাতবাহনদের প্রভাব - প্রতিপত্তি বেড়ে যায় ?  সাতকর্ণী / কৃষ্ণদেব রায় / সিমুক / রুদ্রদামন। 
উত্তর : সাতকর্ণী।

৮৮. সাতবাহনদের প্রধান বিপক্ষ বা প্রতিপক্ষ কারা ছিল ? গ্রিকরা / কুষাণরা / চোলরা / শক - ক্ষত্রপ। 
উত্তর : শক - ক্ষত্রপ। 

৮৯. কোন সাতবাহন শাসক শক - ক্ষত্রপদের পরাজিত করেন ? সাতকর্ণী / কৃষ্ণদেব রায় / সিমুক / রুদ্রদামন। 
উত্তর : সাতকর্ণী। 

৯০. কোন লেখ থেকে গৌতমীপুত্র সাতকর্ণী সম্পর্কে জানা যায় ? হাতিগুম্ফা শিলালেখ / এলাহাবাদ প্রশস্তি / নাসিক প্রশস্তি / অর্থশাস্ত্র। 
উত্তর : নাসিক প্রশস্তি। 

এই ওয়েবসাইটের সমস্ত প্রশ্নোত্তরের তালিকা পেতে এখানে CLICK করো।

৯১. কোন শক - ক্ষত্রপ শাসক মহাক্ষত্রপ উপাধি গ্রহণ করেছিলেন ?   সাতকর্ণী / কৃষ্ণদেব রায় / সিমুক / রুদ্রদামন। 
উত্তর : রুদ্রদামন।

৯২. জুনাগড় শিলালেখ থেকে কার কথা জানা যায় ?  সাতকর্ণী / কৃষ্ণদেব রায় / হর্ষবর্ধন / রুদ্রদামন। 
উত্তর : রুদ্রদামন।

৯৩. কুষাণরা আদতে এসেছিলেন - চীন / দক্ষিণ আফ্রিকা / সুমের / সিরিয়া - থেকে। 
উত্তর : চীন থেকে। 

৯৪. কোন শক রাজার কাছে গৌতমীপুত্র সাতকর্ণী পরাজিত হয়েছিলেন ? বস্টন / চষ্টন / রুদ্রদামন / মিনান্দার। 
উত্তর : চষ্টন। 

পৃষ্ঠা : ৯০ 

৯৫. কুষাণদের পূজা - অর্চনার মন্দির কী নামে পরিচিত ছিল ? দেবমন্দির / দেবকুল / দেবস্থান। 
উত্তর : দেবকুল। 

৯৬. কুষাণ আমলে প্রদেশের শাসকদের কী বলা হত ? ক্ষত্রপ / মহাক্ষত্রপ / অমাত্য / মহামাত্য। 
উত্তর : ক্ষত্রপ। 

পৃষ্ঠা : ৯১. 

৯৭.  সাতবাহন আমলে প্রচলিত দুই ধরণের ভূমি - রাজস্ব হল - কর ও পাণি / ভাগ ও বলি / সিজদা ও পাইবস। 
উত্তর : ভাগ ও বলি।  

৯৮.  সাতবাহন আমলে ফসলের কত অংশ রাজস্ব হিসাবে ধার্য হত ? এক - দ্বিতীয়াংশ / এক - তৃতীয়াংশ / এক - চতুর্থাংশ / এক - ষষ্ঠাংশ। 
উত্তর : এক - ষষ্ঠাংশ। 

৯৯. কুষাণ সম্রাট প্রথম কণিষ্কের মূর্তি পাওয়া গেছে কোথায় ? অযোধ্যার কাছে / বারাণসীর কাছে / রাজগৃহের কাছে / মথুরার কাছে। 
উত্তর : মথুরার কাছে। 

১০০. গুপ্ত বংশের প্রতিষ্ঠাতা কে ? শ্রীগুপ্ত / প্রথম চন্দ্রগুপ্ত / সমুদ্রগুপ্ত / বিক্রমাদিত্য। 
উত্তর : শ্রীগুপ্ত। 

১০১. কার আমল থেকে গুপ্তাব্দ গণনা শুরু হয় ?  শ্রীগুপ্ত / প্রথম চন্দ্রগুপ্ত / সমুদ্রগুপ্ত / বিক্রমাদিত্য। 
উত্তর : প্রথম চন্দ্রগুপ্ত ।

১০২. গুপ্ত বংশের শ্রেষ্ঠ সম্রাট কে ছিলেন ? শ্রীগুপ্ত / প্রথম চন্দ্রগুপ্ত / সমুদ্রগুপ্ত / বিক্রমাদিত্য। 
উত্তর : সমুদ্রগুপ্ত । 

১০৩. উত্তর ভারতের কতজন রাজাকে সমুদ্রগুপ্ত পরাজিত করেছিলেন ? ৯জন / ১২জন / ১৫জন। 
উত্তর : ৯ জন। 

১০৪.  দক্ষিণ ভারতের কতজন রাজাকে সমুদ্রগুপ্ত পরাজিত করেছিলেন ? ৯জন / ১২জন / ১৫জন। 
উত্তর : ১২ জন। 

পৃষ্ঠা : ৯২

১০৫. উত্তর / দক্ষিণ - ভারতের পরাজিত রাজাদের রাজত্ব সমুদ্রগুপ্ত ফিরিয়ে দেন। 
উত্তর : দক্ষিণ ভারতের। 

১০৬. দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্ত কবে শাসক হন ? ৭৮ খ্রিস্টাব্দে / ৭২ খ্রিস্টাব্দে / ২১২ খ্রিস্টাব্দে / ৩৭৬ খ্রিস্টাব্দে। 
উত্তর : ৩৭৬ খ্রিস্টাব্দে ( ৫৬ গুপ্তাব্দে ) । 

১০৭. কোন গুপ্ত সম্রাট গুজরাট থেকে শক শাসনের উচ্ছেদ করেন ? সমুদ্রগুপ্ত / প্রথম চন্দ্রগুপ্ত / দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্ত / প্রথম কুমারগুপ্ত। 
উত্তর : দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্ত। 

১০৮. কোন গুপ্ত সম্রাট শকারি উপাধি নিয়েছিলেন ?  সমুদ্রগুপ্ত / প্রথম চন্দ্রগুপ্ত / দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্ত / প্রথম কুমারগুপ্ত। 
উত্তর : দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্ত। 

১০৯. প্রথম চন্দ্রগুপ্তের পর কে সম্রাট হন ?  সমুদ্রগুপ্ত / প্রথম চন্দ্রগুপ্ত / দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্ত / প্রথম কুমারগুপ্ত। 
উত্তর : সমুদ্রগুপ্ত । 

১১০. সমুদ্রগুপ্তের  পর কে সম্রাট হন ?  সমুদ্রগুপ্ত / প্রথম চন্দ্রগুপ্ত / দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্ত / প্রথম কুমারগুপ্ত। 
উত্তর : দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্ত । 

১১১. দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্তের পর কে সম্রাট হন ?  সমুদ্রগুপ্ত / প্রথম চন্দ্রগুপ্ত / দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্ত / প্রথম কুমারগুপ্ত। 
উত্তর : প্রথম কুমারগুপ্ত । 

১১২. কোন গুপ্ত সম্রাটের আমলে নালন্দা মহাবিহার স্থাপিত হয় ? সমুদ্রগুপ্ত / প্রথম চন্দ্রগুপ্ত / দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্ত / প্রথম কুমারগুপ্ত। 
উত্তর : প্রথম কুমারগুপ্ত । 

১১৩. প্রথম কুমারগুপ্তের পর কে সম্রাট হন ?  সমুদ্রগুপ্ত / প্রথম চন্দ্রগুপ্ত / দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্ত / স্কন্দগুপ্ত । 
উত্তর : স্কন্দগুপ্ত। 

১১৪. কোন গুপ্ত সম্রাট হূণ আক্রমণ প্রতিহত করেছিলেন ? সমুদ্রগুপ্ত / প্রথম চন্দ্রগুপ্ত / দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্ত / স্কন্দগুপ্ত । 
উত্তর : স্কন্দগুপ্ত। 

১১৫. স্কন্দগুপ্তের আমলে কবে হুণরা ভারত আক্রমণ করে ? ২৭৫ / ৩৭৬ / ৪৫৮ / ৪২৮ - খ্রিস্টাব্দে। 
উত্তর : ৪৫৮ খ্রিস্টাব্দে। 

১১৬. দ্বিতীয় রুদ্রসেন কোন বংশের শাসক ছিলেন ? শুঙ্গ / কাহ্ন / বাকাটক / সাতবাহন। 
উত্তর : বাকাটক। 

১১৭. দ্বিতীয় রুদ্রসেনের সঙ্গে গুপ্ত সম্রাট দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্তের কন্যার বিবাহ হয়। দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্তের কন্যার নাম - প্রভাবতীগুপ্ত / প্রভাতীগুপ্ত / অপালা / গার্গী। 
উত্তর : প্রভাবতীগুপ্ত। 

১১৮. এলাহাবাদ প্রশস্তি কার লেখা ? বাণভট্ট / শুদ্রক / হরিষেণ / আর্যভট্ট। 
উত্তর : হরিষেণ। 

১১৯. এলাহাবাদ প্রশস্তি থেকে কার কথা জানা যায় ?  সমুদ্রগুপ্ত / প্রথম চন্দ্রগুপ্ত / দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্ত / প্রথম কুমারগুপ্ত। 
উত্তর : সমুদ্রগুপ্ত । 

পৃষ্ঠা : ৯৩

১২০. কুতুব মিনারের কাছে যে লৌহ স্তম্ভ পাওয়া গেছে তাতে কোন রাজার নাম উল্লেখ আছে ? চন্দ্র / চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য / প্রথম চন্দ্রগুপ্ত / সমুদ্রগুপ্ত। 
উত্তর : চন্দ্র। 

এই ওয়েবসাইটের সমস্ত প্রশ্নোত্তরের তালিকা পেতে এখানে CLICK করো।

১২১. কুতুব মিনারের কাছে যে লৌহ স্তম্ভ পাওয়া গেছে তাতে উল্লিখিত রাজা চন্দ্র - কে বলে মনে করা হয় ?   সমুদ্রগুপ্ত / প্রথম চন্দ্রগুপ্ত / দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্ত / প্রথম কুমারগুপ্ত। 
উত্তর : দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্ত । 

পৃষ্ঠা : ৯৪ 

১২২. গুপ্ত আমলে প্রদেশগুলিকে কী বলা হত ? প্রদেশ / ভুক্তি / রাজ্য / সাম্রাজ্য। 
উত্তর : ভুক্তি। 

১২৩. হর্ষবর্ধন কোন বংশের শাসক ছিলেন ? মৌর্য / গুপ্ত / পুষ্যভূতি / পল্লব। 
উত্তর : পুষ্যভূতি। 

১২৪. হর্ষবর্ধনের রাজধানী কোথায় ছিল ? পুরুষপুর বা পেশোয়ার / থানেশ্বর / পাটলিপুত্র / অস্মক। 
উত্তর : থানেশ্বর। 

১২৫. হর্ষবর্ধনের সময়কালে গৌড়ের রাজা কে ছিলেন ? সিরাজদৌল্লা / গোপাল / বল্লাল সেন / শশাঙ্ক। 
উত্তর : শশাঙ্ক। 

পৃষ্ঠা : ৯৫

১২৬. কোন বছর হর্ষবর্ধন সিংহাসনারোহন করেন ? ৬৭৮ / ৬০৬ / ৬৪২ / ৬৬০ - খ্রিস্টাব্দে। 
উত্তর : ৬০৬ খ্রিস্টাব্দে। 

১২৭. কোন বছর থেকে হর্ষাব্দ গণনা শুরু হয় ?  ৬৭৮ / ৬০৬ / ৬৪২ / ৬৬০ - খ্রিস্টাব্দে। 
উত্তর : ৬০৬ খ্রিস্টাব্দে। 

১২৮. কোন চালুক্য শাসকের সঙ্গে হর্ষবর্ধনের যুদ্ধ হয় ? দ্বিতীয় পুলকেশী / রাজরাজ চোল / রাজেন্দ্র চোল / প্রথম পুলকেশী। 
উত্তর : দ্বিতীয় পুলকেশী। 

১২৯. আইহোল প্রশস্তি কার রচনা ? বাণভট্ট / হর্ষবর্ধন / রবিকীর্তি / বিশাখদত্ত। 
উত্তর : রবিকীর্তি। 

১৩০. রবিকীর্তি কার সভাকবি ছিলেন ? হর্ষবর্ধন / দ্বিতীয় পুলকেশী / শশাঙ্ক। 
উত্তর : দ্বিতীয় পুলকেশী। 

১৩১. কাকে সকলোত্তরপথনাথ বলে অভিহিত করা হয় ? হর্ষবর্ধন / দ্বিতীয় পুলকেশী / শশাঙ্ক।   
উত্তর : হর্ষবর্ধন। 

১৩২. শিলাদিত্য - উপাধি কে নিয়েছিলেন ? হর্ষবর্ধন / দ্বিতীয় পুলকেশী / শশাঙ্ক।   
উত্তর : হর্ষবর্ধন।     

১৩৩. উত্তর ভারতের শেষ বড় অঞ্চলের শাসক হিসাবে কে সবচেয়ে বেশি বিখ্যাত ?   হর্ষবর্ধন / দ্বিতীয় পুলকেশী / শশাঙ্ক।   
উত্তর : হর্ষবর্ধন। 

১৩৪. কার মৃত্যুর পর পুষ্যভূতি শাসন লোপ পায় ? হর্ষবর্ধন / দ্বিতীয় পুলকেশী / শশাঙ্ক।   
উত্তর : হর্ষবর্ধন। 

১৩৫. হর্ষচরিত কার লেখা ? বাণভট্ট / হর্ষবর্ধন / রবিকীর্তি / বিশাখদত্ত। 
উত্তর : বাণভট্ট। 

১৩৬. হর্ষচরিত কী ধরণের সাহিত্য ? মহাকাব্য / গীতিকাব্য / প্রশস্তিকাব্য / নীতিকথা। 
উত্তর : প্রশস্তিকাব্য। 

১৩৭. হর্ষচরিত গ্রন্থে কোন রাজার কথা জানা যায় ?  হর্ষবর্ধন / দ্বিতীয় পুলকেশী / শশাঙ্ক।   
উত্তর : হর্ষবর্ধন। 

১৩৮. কোন গ্রন্থে শশাঙ্ককে অনেকভাবে খাটো করে দেখানোর চেষ্টা করা হয়েছে ? আইহোল প্রশস্তি / অর্থশাস্ত্র / ইন্ডিকা / হর্ষচরিত। 
উত্তর : হর্ষচরিত। 

পৃষ্ঠা : ৯৬ 

১৩৯. সপ্তম শতকের প্রথমভাগে কোন চীনা বৌদ্ধ ভিক্ষু ভারতীয় উপমহাদেশে এসেছিলেন ? ফা - হিয়েন / হিউ - এন - সাং / সুয়ান জাং। 
উত্তর : সুয়ান জাং। 

১৪০. সুয়ান - জাং লিখিত গ্রন্থের নাম কী ? সি - ইউ - কি / ফো - কুও - কিং / ইন্ডিকা। 
উত্তর : সি - ইউ - কি। 

১৪১. কার আমলে সুয়ান - জাং ভারতে আসেন ? সমুদ্ৰগুপ্ত / প্রথম চন্দ্রগুপ্ত / চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য / হর্ষবর্ধন। 
উত্তর : হর্ষবর্ধন। 

১৪২. সুয়ান জাং - এর রচনায় কোন রাজার গুণকীর্তন করা হয়েছে ? সমুদ্ৰগুপ্ত / প্রথম চন্দ্রগুপ্ত / চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য / হর্ষবর্ধন। 
উত্তর : হর্ষবর্ধন। 

১৪৩. সুয়ান - জাং এর মতে হর্ষবর্ধন প্রতি - ২ / ৩ / ৪ / ৫ - বছর অন্তর বৌদ্ধ উৎসব পালন করতেন। 
উত্তর : ৫ বছর অন্তর। 

এই ওয়েবসাইটের সমস্ত প্রশ্নোত্তরের তালিকা পেতে এখানে CLICK করো।
    
Share
Tweet
Pin
Share
No comments

ষষ্ঠ শ্রেণী : ইতিহাস : পঞ্চম অধ্যায়। MCQ & SAQ 

Class VI ( Class 6) History 5th chapter MCQ & SAQ 


ষষ্ঠ শ্রেণী : ইতিহাস : পঞ্চম অধ্যায়। MCQ & SAQ 

Class VI ( Class 6) History 5th chapter MCQ & SAQ 

ষষ্ঠ শ্রেণীর ইতিহাস পঞ্চম অধ্যায়ের ছোট প্রশ্ন ( MCQ & SAQ ) আলোচনা করা হল। পাঠ্যবই ধরে ধরে যতরকম ছোট প্রশ্ন হওয়া সম্ভব সেগুলি আলোচনা করা হয়েছে। এছাড়াও সংক্ষিপ্ত ও রচনাধর্মী প্রশ্নগুলিও আলোচনা করা হয়েছে। প্রশ্নগুলি অনুশীলন করলে শিক্ষার্থীরা অবশ্যই উপকৃত হবে।   

Page : 64

১. রূপকথা ও ইতিহাস হল - সমার্থক / সমার্থক নয়। 
উত্তর : সমার্থক নয়। 

২. রূপকথা হল এক ধরণের ইতিহাস। সত্য / মিথ্যা। 
উত্তর : মিথ্যা। 

৩. রূপকথা সম্পর্কে কোনটি সঠিক ? ইতিহাসধর্মিতা / গবেষণালব্ধ জ্ঞান / কল্পনাকেন্দ্রিকতা / সবগুলি। 
উত্তর : কল্পনাকেন্দ্রিকতা। 

৪. প্রাচীন ভারতে গ্রামের থেকে বড় অঞ্চলকে বলা হত - নগর / শহর / জন / সাম্রাজ্য। 
উত্তর : জন। 

৫. জনপদ শব্দটি এসেছিল - রাজা / সাম্রাজ্য / জন / গ্রাম - শব্দ থেকে। 
উত্তর : জন। 

৬. জনপদ কাকে বলা হত ? 
উত্তর : প্রাচীন ভারতে মানুষ যেখানে পাকাপাকিভাবে বসবাস করতে শুরু করেন - সেখানেই জনপদ গড়ে ওঠে। জনপদ বলতে সাধারণতঃ গ্রামের চেয়ে বড় এলাকাকে বোঝানো হত। 

৭. মহাজনপদ কাকে বলা হত ? 
উত্তর : প্রাচীন ভারতে জনপদগুলিকে কেন্দ্র করে বড় বড় রাজ্য তৈরী হয়েছিল। এগুলিকে বলা হত মহাজনপদ। জনপদগুলিই কালক্রমে মহাজনপদে পরিণত হয়। যেমন - মগধ। 

৮. জনপদ থেকে মহাজনপদে পরিণত হয়েছিল - এমন কয়েকটি জনপদের নাম লেখ। 
উত্তর : মগধ , কোশল , অবন্তী - ইত্যাদি। 

Page : 65

৯. প্রাচীন ভারতে মহাজনপদের উত্থানের সময়কাল হল - খ্রিস্টপূর্ব ষোড়শ শতক / ষষ্ঠ খ্রিস্টাব্দ / খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতক / খ্রিস্টপূর্ব দ্বাদশ শতক। 
উত্তর : খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতক। 

১০. ছোট ছোট জনপদগুলো পরিণত হয় - দেশে / রাজ্যে / গ্রামে / মহাজনপদে। 
উত্তর : মহাজনপদে। 

এই ওয়েবসাইটের সমস্ত প্রশ্নোত্তরের তালিকা পেতে এখানে CLICK করো।

১১. মহাজনপদের শাসকদের ক্ষমতা ছিল বৈদিক রাজাদের তুলনায় - বেশি / কম। 
উত্তর : বেশি। 

১২. জনপদ ও মহাজনপদের ইতিহাস জানা যায় - বিদেশি সাহিত্য / পৌরাণিক কথা / বৌদ্ধ সাহিত্য / বৌদ্ধ ও জৈন সাহিত্য - থেকে। 
উত্তর : বৌদ্ধ ও জৈন সাহিত্য থেকে। 

১৩. খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতকে ভারতে মহাজনপদের সংখ্যা ছিল - ১০টি / ১৬টি / ১৮টি / ৬টি। 
উত্তর : ১৬টি। 

১৪. ষোড়শ মহাজনপদ কাকে বলা হত ? 
উত্তর : প্রাচীন ভারত ১৬ টি মহাজনপদে বিভক্ত ছিল। এই ষোলটি মহাজনপদকে একত্রে ষোড়শ মহাজনপদ বলা হত। 

১৫. ষোড়শ মহাজনপদগুলির মধ্যে কোন চারটি মহাজনপদ ভারতীয় রাজনীতিতে প্রধান হয়ে ওঠে ? 
উত্তর : কোশল , অবন্তী , বৎস ও মগধ। 

১৬. ষোড়শ মহাজনপদগুলির মধ্যে কোন মহাজনপদ কালক্রমে সর্বাধিক ক্ষমতাশালী ও প্রধান হয়ে ওঠে ? কোশল / অবন্তী / বৎস / মগধ। 
উত্তর : মগধ। 

১৭. ষোড়শ মহাজনপদগুলির মধ্যে বেশিরভাগ অবস্থিত ছিল - মধ্য ও উত্তর ভারতে / পূর্ব ভারতে / দক্ষিণ ভারতে / উত্তর - পশ্চিম ভারতে। 
উত্তর : মধ্য ও উত্তর ভারতে। 

১৮. দক্ষিণ ভারতের একমাত্র মহাজনপদটির নাম কী ? 
উত্তর : অস্মক। 

১৯. কোন নদী - উপত্যকাকে কেন্দ্র করে বেশিরভাগ মহাজনপদগুলি গড়ে ওঠে ? 
উত্তর : গঙ্গা - যমুনা উপত্যকাকে কেন্দ্র করে। 

২০. প্রাচীন ভারতে ষোড়শ মহাজনপদের যুগে - গোদাবরী / গঙ্গা / সিন্ধু / ঝিলম - নদী ছিল ভারতীয় উপমহাদেশের রাজনীতির মূল কেন্দ্র। 
উত্তর : গঙ্গা। 

Page : 66 

২১. রাজতান্ত্রিক রাজ্য কাকে বলা হত ? 
উত্তর : যেসকল মহাজনপদগুলিতে রাজার শাসন প্রচলিত ছিল সেগুলিকে বলা হত রাজতান্ত্রিক রাজ্য। যেমন - মগধ। 

২২. রাজতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থায় সবার উপরে কে ছিলেন ? 
উত্তর : রাজা। 

২৩. ষোড়শ মহাজনপদের যুগে রাজাকে শাসনকার্যের ক্ষেত্রে সাহায্য করতো কোন প্রতিষ্ঠান ? 
উত্তর : সভা নামক প্রতিষ্ঠান। 

২৪. ষোড়শ মহাজনপদের যুগে '' সভা '' - র কাজ কী ছিল ? 
উত্তর : রাজাকে শাসনকার্যে সাহায্য করা এবং নানা বিষয়ে রাজাকে পরামর্শ দেওয়া। 

২৫. ষোড়শ মহাজনপদের যুগে রাজপদ ছিল - বংশানুক্রমিক / বংশানুক্রমিক নয়। 
উত্তর : বংশানুক্রমিক। 

২৬. মগধ অবস্থিত ছিল - পূর্ব / পশ্চিম / উত্তর / দক্ষিণ - বিহারে। 
উত্তর : দক্ষিণ বিহারে। 

২৭. প্রাচীন মগধ বলতে কোন কোন জেলাকে বোঝাত ? 
উত্তর : বিহারের পাটনা ও গয়া জেলাকে। 

২৮. মগধের প্রথম রাজধানী কোনটি ছিল ? 
উত্তর : রাজগৃহ। 

২৯. পরবর্তীকালে মগধের রাজধানী হয় কোনটি ? 
উত্তর : পাটলিপুত্র। 

৩০. কোন নদীর তীরে মগধ অবস্থিত ছিল ? 
উত্তর : গঙ্গা ও শোন নদীর সঙ্গমস্থলে। 

এই ওয়েবসাইটের সমস্ত প্রশ্নোত্তরের তালিকা পেতে এখানে CLICK করো।

৩১. খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতকে গণরাজ্য কাকে বলা হত ? 
উত্তর : খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতকে কয়েকটি মহাজনপদ ছিল অরাজতান্ত্রিক। এই মহাজনপদগুলিতে রাজার শাসন প্রচলিত ছিল না। এগুলিকে বলা হত গণরাজ্য। যেমন - বজ্জি বা বৃজি , মল্ল - ইত্যাদি।    

Page : 67 

৩২. গণরাজ্যগুলির মধ্যে কাদের স্বাধীনতা বজায় ছিল ? 
উত্তর : গণরাজ্যগুলির মধ্যে তিনটি রাজ্য স্বাধীন থেকে গিয়েছিল - বজ্জিদের রাজ্য ও মল্লদের দুটি রাজ্য - পাবা ও কুশিনারা। 

৩৩. গণরাজ্যগুলির মধ্যে কাদের ক্ষমতা সবচেয়ে বেশি ছিল ? 
উত্তর : বজ্জি - দের। 

৩৪. বজ্জিদের রাজধানীর নাম কী ছিল ? 
উত্তর : বৈশালী। 

৩৫. লিচ্ছবি - কাদের বলা হত ? 
উত্তর : বজ্জিদের রাজধানী ছিল বৈশালী। বৈশালীর আশেপাশে যেসকল বজ্জি থাকতেন - তাদের বলা হত লিচ্ছবি। 

৩৬. বজ্জিদের একজোট থাকার জন্য কয়েকটি নিয়ম পালনের কথা বলেছিলেন - মহাবীর / শঙ্করাচার্য / গৌতম বুদ্ধ / অতীশ দীপঙ্কর। 
উত্তর : গৌতম বুদ্ধ। 

৩৭. মগধ মহাজনপদে মোট ক'টি রাজবংশ রাজত্ব করেছিল ও কী কী ? 
উত্তর : তিনটি - হর্যঙ্ক বংশ , শৈশুনাগ বংশ ও নন্দ বংশ। 

৩৮. রাজা অজাতশত্রুর রাজত্বের - ছয় / আট / পাঁচ / সাত - বছরের মাথায় গৌতম বুদ্ধ মারা যান। 
উত্তর : আট বছরের মাথায়। 

৩৯. অজাতশত্রু কোন বংশের রাজা ছিলেন ? হর্যঙ্ক বংশ / শৈশুনাগ বংশ / নন্দ বংশ / মৌর্য বংশ। 
উত্তর : হর্যঙ্ক বংশ। 

৪০. কোন বছর গৌতম বুদ্ধ মারা যান ? 
উত্তর : ৪৮৬ খ্রিস্টপূর্বাব্দে। 

৪১. কোন বছর হর্যঙ্ক বংশের শাসন শুরু হয় ? 
উত্তর : ৫৪৫ খ্রিস্টপূর্বাব্দে। 

৪২. কোন বছর নন্দ বংশের শেষ হয় ? 
উত্তর : ৩২৪ খ্রিস্টপূর্বাব্দে। 

Page : 68 

৪৩. গৌতম বুদ্ধ বজ্জিদের উন্নতির জন্য ক'টি নিয়ম পালনের কথা বলেন ? 
উত্তর : সাতটি। 

৪৪. হর্যঙ্ক বংশের কোন সম্রাট বজ্জিদের বিরুদ্ধে অভিযানের উদ্যোগ নিয়েছিলেন ? 
উত্তর : অজাতশত্রু। 

Page : 69 

৪৫. প্রথমদিকে জাতিভেদ বা বর্ণাশ্রম ছিল - কাজের ভিত্তিতে / জন্মগত। 
উত্তর : কাজের ভিত্তিতে। 

৪৬. পরবর্তীকালে বর্ণাশ্রম প্রথা নির্ধারিত হয় - কাজের ভিত্তিতে / জন্মগত। 
উত্তর : জন্মগত। 

৪৭. ব্রাহ্মণরা সমুদ্রযাত্রাকে - পাপ / পুণ্য - হিসেবে দেখত।  
উত্তর : পাপ। 

৪৮. ব্রাহ্মণ্য বা হিন্দুধর্মের বিরুদ্ধে প্রতিবাদস্বরূপ কোন দুটি ধর্মমতের জন্ম হয় ? 
উত্তর : বৌদ্ধ ধর্ম ও জৈন ধর্ম। 

৪৯. তীর্থঙ্কর কাদের বলা হত ? 
উত্তর : জৈন ধর্মের প্রধান প্রচারকদের বলা হত তীর্থঙ্কর। 

৫০. জৈন ধর্ম অনুযায়ী মোট কতজন তীর্থঙ্কর ছিলেন ? ১২ / ২৪ / ৩৬ / ৪৮ জন। 
উত্তর : ২৪ জন।    

এই ওয়েবসাইটের সমস্ত প্রশ্নোত্তরের তালিকা পেতে এখানে CLICK করো।

৫১. জৈন ধর্মের শেষ দুজন তীর্থঙ্করের নাম কী ? 
উত্তর : পার্শ্বনাথ ও বর্ধমান মহাবীর। 

৫২. পার্শ্বনাথ ছিলেন - কোশল / মগধ / কাশী / অবন্তী - র রাজপুত্র। 
উত্তর : কাশী। 

৫৩. বর্ধমান মহাবীর কোন বংশে জন্মগ্রহণ করেছিলেন ? 
উত্তর : লিচ্ছবি বংশে। 

৫৪. কত বছর বয়সে মহাবীর সংসার ত্যাগ করে তপস্যা করতে চলে যান ? ৩০ / ৩২ / ৩৬ / ৪০ - বছর। 
উত্তর : ৩০ বছর বয়সে। 

৫৫. বর্ধমান মহাবীর কত বছর তপস্যা করেছিলেন ? ১০ / ১২ / ১৮ / ৩০ - বছর। 
উত্তর : ১২ বছর। 

৫৬. সর্বজ্ঞানী হওয়ার পর মহাবীর কী নামে পরিচিত হন ? 
উত্তর : কেবলিন। 

৫৭. বৌদ্ধ ও জৈন ধর্মের আগে ব্রাহ্মণ্য ধর্মের বিরোধিতা করেছিলেন কারা ? 
উত্তর : চার্বাক ও আজীবিক গোষ্ঠী। 

৫৮. চার্বাক ও আজীবিক গোষ্ঠী বেদকে চূড়ান্ত বলে - মানতেন / মানতেন না। 
উত্তর : মানতেন না। 

৫৯. কে আজীবিক গোষ্ঠী তৈরী করেন ? 
উত্তর : মংখলিপুত্ত গোসাল। 

৬০. আজীবিকরা কোন কোন মৌর্য সম্রাটের কাছ থেকে সাহায্য পেয়েছিলেন ? 
উত্তর : বিন্দুসার ও অশোক।    

Page : 70 

৬১. বর্ধমান মহাবীর কত বছর জৈন ধর্ম প্রচার করেন ? ১২ / ১৬ / ২৪ / ৩০ - বছর। 
উত্তর : ৩০ বছর। 

৬২. কোথায় , কত বছর বয়সে মহাবীরের মৃত্যু হয় ? 
উত্তর : পাবা নগরীতে ৭২ বছর বয়সে অনশনরত অবস্থায় মহাবীরের মৃত্যু হয়। 

৬৩. চতুর্যাম বিষয়টি কোন ধর্মের সঙ্গে সম্পর্কিত ? হিন্দু / জৈন / বৌদ্ধ / শিখ। 
উত্তর : জৈন। 

৬৪. পঞ্চমহাব্রত বিষয়টি কোন ধর্মের সঙ্গে সম্পর্কিত ? হিন্দু / জৈন / বৌদ্ধ / শিখ। 
উত্তর : জৈন।    

৬৫. কোন রাজবংশের আমলে জৈনদের প্রভাব বাড়তে থাকে ? হর্যঙ্ক / মৌর্য / নন্দ / গুপ্ত। 
উত্তর : মৌর্য। 

৬৬. কোন মৌর্য সম্রাট শেষ বয়সে জৈন ধর্ম গ্রহণ করেন ? চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য / অশোক / বিন্দুসার। 
উত্তর : চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য। 

৬৭. দ্বাদশ অঙ্গ কাকে বলে ? 
উত্তর : জৈন ধর্মের মূল উপদেশগুলি বারোটি ভাগে সাজানো হয়েছিল। এই ভাগগুলিকে অঙ্গ বলা হয়। সংখ্যায় বারোটি বলে অঙ্গগুলিকে একসঙ্গে বলা হয় দ্বাদশ অঙ্গ। 

৬৮. দাক্ষিণাত্যে চলে যাওয়া জৈন সন্যাসীদের নেতা কে ছিলেন ? 
উত্তর : ভদ্রবাহু। 

৬৯. ভদ্রবাহু ও তাঁর অনুগামীদের বলা হত - শ্বেতাম্বর / দিগম্বর / জৈন। 
উত্তর : দিগম্বর। 

৭০. দিগম্বর - রা পোশাক পরিধান করতেন / করতেন না। 
উত্তর : করতেন না। 

Page : 71 

৭১. উত্তর ভারতে চলে যাওয়া জৈনদের নেতা কে ছিলেন ? 
উত্তর : স্থুলভদ্র। 

৭২. শ্বেতাম্বর - রা কোন ধরণের পোশাক পরিধান করতেন ? 
উত্তর : একটি সাদা কাপড়। 

৭৩. পার্শ্বনাথ ছিলেন - শ্বেতাম্বর / দিগম্বর - মতাদর্শে বিশ্বাসী। 
উত্তর : শ্বেতাম্বর।      

৭৪. গৌতম বুদ্ধের প্রথম নাম কী ছিল ? 
উত্তর : সিদ্ধার্থ। 

৭৫. কোন বংশে সিদ্ধার্থের জন্ম হয় ? 
উত্তর : নেপালের তরাই অঞ্চলের কপিলাবস্তুর শাক্য বংশে সিদ্ধার্থের জন্ম হয়। 

৭৬. সিদ্ধার্থ কত বছর বয়সে সংসার ত্যাগ করে তপস্যা করতে চলে যান ? ৩১ / ২৯ / ৩৪ / ২১ - বছর বয়সে। 
উত্তর : ২৯ বছর বয়সে। 

৭৭. কত বছর তপস্যা করে সিদ্ধার্থ জ্ঞান বা বোধি লাভ করেন ? ৬ / ৯ / ১২ / ১৯ - বছর। 
উত্তর : ৬ বছর। 

৭৮. বোধি কথার অর্থ কী ? বৃক্ষ / জ্ঞান / চেতনা / সাধনা। 
উত্তর : জ্ঞান। 

৭৯. সিদ্ধার্থের নাম কেন বুদ্ধ হয় ? 
উত্তর : বোধি লাভ করার জন্য তাঁর নাম হয় বুদ্ধ। 

৮০. গৌতম বুদ্ধের প্রচারিত ধর্মকে বলা হয় - হিন্দু ধর্ম / বৌদ্ধ ধর্ম / জৈন ধর্ম / সনাতন ধর্ম। 
উত্তর : বৌদ্ধ ধর্ম। 

এই ওয়েবসাইটের সমস্ত প্রশ্নোত্তরের তালিকা পেতে এখানে CLICK করো।

৮১. গৌতম বুদ্ধ কোন বৃক্ষের নীচে তপস্যা করেছিলেন ? বট / সেগুন / পিপল / নিমগাছ। 
উত্তর : পিপল। 

৮২. কাকে , কেন বোধি বৃক্ষ বলা হয় ? 
উত্তর : সিদ্ধার্থ গয়ার কাছাকাছি একটি পিপল গাছের নীচে বসে তপস্যা করে বোধি বা জ্ঞান লাভ করেন। তাই ওই গাছটিকে বোধিবৃক্ষ বলা হয়। 

৮৩. কোথায় গৌতম বুদ্ধ তাঁর প্রথম উপদেশ প্রচার করেন ? 
উত্তর : সারনাথে। 

৮৪. গৌতম বুদ্ধ কতজনের মধ্যে তাঁর প্রথম উপদেশ প্রচার করেন ? ২ / ৩ / ৪ / ৫ - জনের মধ্যে। 
উত্তর : ৫ জনের মধ্যে। 

Page : 72 

৮৫. গৌতম বুদ্ধের চারটি মূল উপদেশ কী নামে পরিচিত ? 
উত্তর : আর্যসত্য বা চতুরার্যসত্য। 

৮৬. দুঃখ থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য গৌতম বুদ্ধ ক'টি পথ বা উপায়ের কথা বলেছিলেন ? 
৪টি / ৮টি / ১৬টি / ৫টি। 
উত্তর : ৮টি। 

৮৭. গৌতম বুদ্ধ যে আটটি উপায় বা পথের কথা বলেছিলেন সেগুলিকে বলা হয় - চতুর্যাম / আর্যসত্য / অষ্টাঙ্গিক মার্গ / পঞ্চমহাব্রত। 
উত্তর : অষ্টাঙ্গিক মার্গ। 

৮৮. মার্গ কথার অর্থ - উপায় / নীতি / সিদ্ধান্ত / পথ। 
উত্তর : পথ। 

৮৯. মগধের কোন রাজা গৌতম বুদ্ধের শিষ্য হন ? 
উত্তর : বিম্বিসার। 

৯০. কোশল রাজ্যে গৌতম বুদ্ধ কত বছর ছিলেন ? ২১ / ২৩ / ২৯ / ৩৫ - বছর। 
উত্তর : ২১ বছর। 

৯১. গৌতম বুদ্ধ মোট কত বছর ধর্ম প্রচার করেন ? ২৯ / ৪২ / ৪৫ / ৫১ - বছর। 
উত্তর : ৪৫ বছর। 

৯২. কবে গৌতম বুদ্ধ মারা যান ? 
উত্তর : ৪৮৬ খ্রিস্ট - পূর্বাব্দে। 

৯৩. কোথায় গৌতম বুদ্ধ মারা যান ? বৈশালি / কুশিনগর / পাটলিপুত্র / কোশল। 
উত্তর : কুশিনগর। 

৯৪. মোট ক'টি বৌদ্ধ সংগীতির কথা জানা যায় ? ২টি / ৪টি / ৮টি / ১২টি। 
উত্তর : ৪টি। 

৯৫. কবে প্রথম বৌদ্ধ সংগীতি অনুষ্ঠিত হয় ? 
উত্তর : গৌতম বুদ্ধের মৃত্যুর পর। 

৯৬. প্রথম বৌদ্ধ সংগীতি কোথায় , কার শাসনকালে অনুষ্ঠিত হয় ? এর সভাপতি কে ছিলেন ? প্রথম বৌদ্ধ সংগীতির গুরুত্বপূর্ণ / উল্লেখযোগ্য ঘটনা কী ছিল ? 
উত্তর : রাজগৃহে ; অজাতশত্রুর শাসনকালে। এর সভাপতি ছিলেন মহাকাশ্যপ। প্রথম বৌদ্ধ সংগীতির গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা হল - এই সময় সুত্ত পিটক ও বিনয় পিটক সংকলন করা হয়। 

৯৭. দ্বিতীয় বৌদ্ধ সংগীতি কোথায় , কার শাসনকালে অনুষ্ঠিত হয় ? এর সভাপতি কে ছিলেন ? দ্বিতীয়  বৌদ্ধ সংগীতির গুরুত্বপূর্ণ / উল্লেখযোগ্য ঘটনা কী ছিল ? 
উত্তর : বৈশালীতে ; কালাশোক বা কাকবর্ণের শাসনকালে। এর সভাপতি ছিলেন যশ। দ্বিতীয় বৌদ্ধ সংগীতির গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা হল -   বৌদ্ধরা থেরবাদী বা মহাসাংঘিক - এই দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে যায়। 

৯৮.  তৃতীয় বৌদ্ধ সংগীতি কোথায় , কার শাসনকালে অনুষ্ঠিত হয় ? এর সভাপতি কে ছিলেন ? তৃতীয়  বৌদ্ধ সংগীতির গুরুত্বপূর্ণ / উল্লেখযোগ্য ঘটনা কী ছিল ? 
উত্তর : পাটলিপুত্রে  ; সম্রাট অশোকের শাসনকালে। এর সভাপতি ছিলেন মোগগলিপুত্ত ও তিসস । তৃতীয় বৌদ্ধ সংগীতির গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা হল - সংঘের নিয়মগুলি কঠোরভাবে মানার উপর জোর দেওয়া হয় ও সংঘের ভাঙন আটকাবার চেষ্টা করা হয়। 

৯৯. চতুর্থ বৌদ্ধ সংগীতি কোথায় , কার শাসনকালে অনুষ্ঠিত হয় ? এর সভাপতি কে ছিলেন ? চতুর্থ বৌদ্ধ সংগীতির গুরুত্বপূর্ণ / উল্লেখযোগ্য ঘটনা কী ছিল ? 
উত্তর : কাশ্মীরে ; কণিষ্কের শাসনকালে। এর সভাপতি ছিলেন বসুমিত্র। চতুর্থ বৌদ্ধ সংগীতির গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা হল - বৌদ্ধধর্ম হীনযান ও মহাযান - এই দুই ভাগে ভাগ হয়ে যায়।    

Page : 73 

১০০. বৌদ্ধ ধর্মের প্রধান ধর্মগ্রন্থের নাম কী ? 
উত্তর : তিপিটক বা ত্রিপিটক। 

১০১. তিপিটক বা ত্রিপিটকগুলি কী কী ? 
উত্তর : সুত্তপিটক , বিনয়পিটক , অভিধম্মপিটক। 

১০২. পিটক কথার অর্থ - ধ্যান / জ্ঞান / ঝুড়ি / বাটি। 
উত্তর : ঝুড়ি। 

১০৩. সুত্তপিটকের বিষয়বস্তু কী ? 
উত্তর : গৌতম বুদ্ধ ও তাঁর প্রধান শিষ্যদের উপদেশগুলির সংকলন। 

১০৪. বিনয়পিটকের বিষয়বস্তু কী ? 
উত্তর : বৌদ্ধসংঘ ও বৌদ্ধ সন্যাসীদের আচার - আচরণ ও নিয়মের সংকলন। 

১০৫. অভিধম্মপিটকের বিষয়বস্তু কী ? 
উত্তর : গৌতম বুদ্ধের মূল কয়েকটি উপদেশের আলোচনা। 

১০৬. তিনটি পিটক ( ত্রিপিটক ) কোন ভাষায় লেখা ? প্রকৃত / সংস্কৃত / পালি / বৌদ্ধ। 
উত্তর : পালি। 

১০৭. গৌতম বুদ্ধের দুজন শিষ্যের নাম কর। 
উত্তর : সুভদ্র ও মহাকাশ্যপ।        

১০৮. কোন আমল থেকে বুদ্ধের মূর্তি পূজার চল আরম্ভ হয় ? মৌর্য / কুষাণ / গুপ্ত / শুঙ্গ। 
উত্তর : কুষাণ। 

১০৯. মহাযান মতাবলম্বীরা মূর্তি পূজায় বিশ্বাসী - ছিলেন / ছিলেন না। 
উত্তর : ছিলেন। 

১১০. হীনযান মতাবলম্বীরা মূর্তি পূজায় বিশ্বাসী - ছিলেন / ছিলেন না। 
উত্তর : ছিলেন না ।

এই ওয়েবসাইটের সমস্ত প্রশ্নোত্তরের তালিকা পেতে এখানে CLICK করো।

১১২. সম্রাট কনিষ্ক কোন বৌদ্ধ মতের সমর্থক ছিলেন ? হীনযান / মহাযান। 
উত্তর : মহাযান। 

Page : 74 

১১৩. ত্রিরত্নের ধারণা পাওয়া যায় - বৌদ্ধ ধর্মে / জৈন ধর্মে / উভয় ধর্মে। 
উত্তর : উভয় ধর্মে। 

১১৪. বৌদ্ধ ত্রিরত্ন ও জৈন ত্রিরত্ন - এক / আলাদা। 
উত্তর : আলাদা। 

১১৫. জৈন ত্রিরত্নগুলি কী কী ? 
উত্তর : সৎ বিশ্বাস , সৎ জ্ঞান ও সৎ আচরণ। 

১১৬. বৌদ্ধধর্মে ত্রিরত্নগুলি কী কী ? 
উত্তর : বুদ্ধ - ধম্ম - সংঘ।        

১১৭. জৈন ধর্মের হাত ধরে কোন ভাষার উন্নতি সাধিত হয় ? পালি / প্রাকৃত / সংস্কৃত / দ্রাবিড়। 
উত্তর : প্রাকৃত। 

১১৮. বৌদ্ধ ধর্মপ্রচারের ভাষা ছিল - পালি / প্রাকৃত / সংস্কৃত / দ্রাবিড়। 
উত্তর : পালি। 

১১৯. নির্বাণ - কথাটির অর্থ কী ? শুরু / শেষ / মুক্তিলাভ / দেবত্বলাভ। 
উত্তর : মুক্তিলাভ। 

১২০. মজঝিম পতিপদা বা মধ্যপন্থার কথা কে বলেছিলেন ? মহাবীর / গৌতম বুদ্ধ। 
উত্তর : গৌতম বুদ্ধ। 

১২১. বৌদ্ধ ও জৈন ধর্মের ধর্ম আন্দোলন বেশি করে ছড়িয়ে পড়েছিল - গ্রামাঞ্চলে / শহরাঞ্চলে। 
উত্তর : শহরাঞ্চলে। 

১২২. জাতকের গল্প লেখা হয়েছিল - পালি / প্রাকৃত / সংস্কৃত / দ্রাবিড় - ভাষায়। 
উত্তর : পালি। 

১২৩. জাতকের গল্প সংখ্যা - ১০০র বেশি / ২০০র বেশি / ৫০০র বেশি / ২০০০এর বেশি। 
উত্তর : ৫০০র বেশি।       
     
        
সংক্ষিপ্ত ও রচনাধর্মী প্রশ্ন :- 

১. রাজনৈতিক শক্তি হিসাবে মগধের উত্থানের কারণগুলি লেখ। 
অথবা , ষোড়শ মহাজনপদগুলির মধ্যে একমাত্র মগধই কীভাবে সর্বভারতীয় শক্তিতে পরিণত হয় ? 
[ পৃষ্ঠা ৬৬ ]      

২. নব্যধর্ম আন্দোলনের কারণগুলি লেখ। 
অথবা , খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতকে প্রতিবাদী আন্দোলনের কারণগুলি লেখ। 
অথবা , বৌদ্ধ ও জৈন ধর্মের উত্থানের কারণ / প্রেক্ষাপট আলোচনা কর। 
[ পৃষ্ঠা ৬৮ ]        

৩. টীকা লেখ : চতুর্যাম ও পঞ্চমহাব্রত। [পৃষ্ঠা ৭০] 

৪. টীকা লেখ : দিগম্বর ও শ্বেতাম্বর। 
অথবা , জৈন ধর্মের দুটি প্রধান শাখা সম্পর্কে লেখ। 
অথবা , দিগম্বর ও শ্বেতাম্বর কাদের বলা হয় ? [ পৃষ্ঠা ৭০ ]        

৫. ধর্মচক্র প্রবর্তন কাকে বলে ? [পৃষ্ঠা ৭১] 

৬. আর্যসত্য কাকে বলে ? [পৃষ্ঠা ৭২] 

৭. অষ্টাঙ্গিক মার্গ কাকে বলে ? [পৃষ্ঠা ৭২] 

৮. বৌদ্ধ সংগীতিগুলির পরিচয় দাও। [পৃষ্ঠা ৭২] 

৯. হীনযান ও মহাযান সম্পর্কে লেখ। 
অথবা , বৌদ্ধরা কীভাবে দুটি সম্প্রদায়ে বিভক্ত হয়ে পড়ে - তা আলোচনা কর। [পৃষ্ঠা ৭৩]   

১০. টীকা লেখ - ত্রিরত্ন। [পৃষ্ঠা ৭৪]  

১১. মজঝিম পতিপদা বা মধ্যপন্থা কাকে বলে ? [পৃষ্ঠা ৭৪] 

১২. জাতকের গল্পগুলি গুরুত্বপূর্ণ কেন ? [পৃষ্ঠা ৭৪] 

এই ওয়েবসাইটের সমস্ত প্রশ্নোত্তরের তালিকা পেতে এখানে CLICK করো।


Share
Tweet
Pin
Share
No comments
Older Posts

Contact Form

Name

Email *

Message *

Pages

  • Home
  • About Me
  • Contact Me .
  • PRIVACY POLICY
  • Disclaimer

About Me

Myself Nandan Dutta from Malda and I made this website for the students of class X ( Class 10 ) . Nowadays lots of websites provide MCQ & SAQ for the preparation of the final examination . But those websites are not working in recent strategies , recent model questions etc . But in this website , all the MCQs & SAQs are provided for the students based on current researches . We heavily focused on History and Geography for the school final examination . এই Website টির বিশেষত্ব :- ১. মাধ্যমিক ইতিহাস ও ভূগোলের প্রতিটি অধ্যায় ভিত্তিক MCQ ও SAQ আলোচনা। ২. প্রতিটি অধ্যায় থেকে যত রকমের প্রশ্ন হওয়া সম্ভব , সেই সকল প্রশ্ন সংযোজিত হয়েছে। ৩. বিভিন্ন টেস্ট পেপারস থেকে মডেল প্রশ্নগুলি প্রতিটি অধ্যায়ে সংযোজিত হয়েছে। ৪. দায়সারা ভাবে মাত্র ৫০ বা ১০০ টি প্রশ্ন দিয়ে অধ্যায়ের আলোচনা শেষ করা হয়নি। যত প্রশ্ন হওয়া সম্ভব , সবগুলি আলোচনা করা হয়েছে। ৫. ছাত্র - ছাত্রীদের ফিডব্যাকের প্রতি বিশেষ নজর দেওয়া হয়। এমনকি কারো নির্দিষ্ট কোনো ক্ষেত্রে সমস্যা থাকলে , সেসব যথাসাধ্য সমাধানের চেষ্টা করা হয়। Thank You Nandan Dutta .

recent posts

Pageviews

  • Home
  • CLASS X HISTORY MCQ SET 1 ; NAME :

Created with by ThemeXpose | Distributed by Blogger Templates