নবম শ্রেণী : ভূগোল : অষ্টম অধ্যায় : পশ্চিমবঙ্গ Class IX Geography 8th chapter West Bengal MCQ & SAQ

by - August 03, 2023

নবম শ্রেণী : ভূগোল : অষ্টম অধ্যায় : পশ্চিমবঙ্গ MCQ & SAQ 

Class IX Geography 8th chapter West Bengal MCQ & SAQ



নবম শ্রেণী : ভূগোল : অষ্টম অধ্যায় : পশ্চিমবঙ্গ MCQ & SAQ 

Class IX Geography 8th chapter West Bengal MCQ & SAQ

নবম শ্রেণী ভূগোল অষ্টম অধ্যায় পশ্চিমবঙ্গ অধ্যায়ের সকল টপিক ধরে ধরে ছোট প্রশ্ন আলোচনা করা হল। প্রশ্নোত্তরগুলি অনুশীলন করলে নবম শ্রেণীর ছাত্রছাত্রীরা ও বিভিন্ন প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার্থীরা বিশেষভাবে উপকৃত হবে। 
বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ - পাঠ্যপুস্তকভেদে কোনো কোনো প্রশ্নের উত্তর ভিন্ন ভিন্ন হতে পারে।     

Topic : A অবস্থান ও প্রশাসনিক বিভাগ। 


১. স্বাধীনতার পর পশ্চিমবঙ্গের একটি দেশীয় রাজ্যের নাম কর। 
উত্তর : কোচবিহার। 

২. পশ্চিমবঙ্গের কোন অঞ্চল স্বাধীনতার পরও ফরাসি অধিকৃত ছিল ? 
উত্তর : চন্দননগর। 

৩. বর্তমানে চন্দননগর কোন জেলার অংশ ? 
উত্তর : হুগলি। 

৪. স্বাধীনতার সময় পশ্চিমবঙ্গে মোট ক'টি জেলা ছিল ? 
উত্তর : ১৪ টি। 

৫. কোন জেলা ভেঙে আলিপুরদুয়ার জেলা গঠিত হয় ? 
উত্তর : জলপাইগুড়ি। 

৬. আলিপুরদুয়ার পশ্চিমবঙ্গের কততম জেলা ? 
উত্তর : ২০ তম। 

৭. GTA - র পুরো নাম কী ? 
উত্তর : গোর্খাল্যান্ড টেরিটোরিয়াল অ্যাডমিনিস্ট্রেশন। 

৮. GTA - এর পূর্ববর্তী সংগঠনটি কী ছিল ? 
উত্তর : DGHC

৯. পশ্চিমবঙ্গের অক্ষ্যাংশগত বিস্তার কত ? 
উত্তর : ২১ ডিগ্রি ৩০ মিনিট উত্তর অক্ষ্যাংশ থেকে ২৭ ডিগ্রি ১০ মিনিট উত্তর অক্ষ্যাংশ। 

১০. পশ্চিমবঙ্গের দ্রাঘিমাগত বিস্তার কত ? 
উত্তর : ৮৫ ডিগ্রি ৫০ মিনিট পূর্ব দ্রাঘিমা থেকে ৮৯ ডিগ্রি ৫৩ মিনিট পূর্ব দ্রাঘিমা। 


১১. পশ্চিমবঙ্গের কোন কোন জেলার উপর দিয়ে কর্কটক্রান্তি রেখা কল্পনা করা হয়েছে ? 
উত্তর : পুরুলিয়া , বাঁকুড়া , বর্ধমান , নদীয়া। 

১২. উত্তর - দক্ষিণে পশ্চিমবঙ্গের বিস্তার কত ? 
উত্তর : ৬২০ কিমি। 

১৩. পূর্ব - পশ্চিমে পশ্চিমবঙ্গের বিস্তার কত ? 
উত্তর : ৩২০ কিমি। 

১৪. পূর্ব - পশ্চিমে পশ্চিমবঙ্গের বিস্তারের ক্ষেত্রে কোথায় দৈর্ঘ্য সবচেয়ে কম ? 
উত্তর : উত্তর দিনাজপুর - মাত্র ১০ কিমি। 

১৫. পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণে রয়েছে - বঙ্গোপসাগর। 

১৬. পশ্চিমবঙ্গের পূর্বে রয়েছে - বাংলাদেশ ও আসাম। 

১৭. পশ্চিমবঙ্গের উত্তরে রয়েছে - ভূটান ও সিকিম। 

১৮. পশ্চিমবঙ্গের উত্তর - পশ্চিমে আছে - নেপাল। 

১৯. পশ্চিমবঙ্গের পশ্চিমে আছে - বিহার , ঝাড়খন্ড ও ওড়িশা। 

২০. আন্তর্জাতিক সীমারেখার দৈর্ঘ্যের বিচারে পশ্চিমবঙ্গের স্থান কত ? 
উত্তর : দ্বিতীয় ( জম্মু ও কাশ্মীর প্রথম ) 

২১. মোট ক'টি রাষ্ট্রের সঙ্গে পশ্চিমবঙ্গের আন্তর্জাতিক সীমানা রয়েছে ? 
উত্তর : ৩ টি - বাংলাদেশ , নেপাল ও ভূটান। 

২২. ক্ষেত্রমানের বিচারে পশ্চিমবঙ্গের স্থান কত ? 
উত্তর : ১৪ তম। 

২৩. জনসংখ্যার বিচারে পশ্চিমবঙ্গের স্থান কত ? 
উত্তর : চতুর্থ। 

২৪. জনঘনত্বের বিচারে পশ্চিমবঙ্গের স্থান কত ? 
উত্তর : দ্বিতীয়। 

২৫. পশ্চিমবঙ্গের জনঘনত্ব কত ? 
উত্তর : ১০২৯ জন / প্রতি বর্গ কিমি। 

২৬. পশ্চিমবঙ্গের প্রতিবেশী রাজ্য ক'টি ও কী কী ? 
উত্তর : ৫টি - আসাম , সিকিম , বিহার , ঝাড়খন্ড , ওড়িশা। 

২৭. প্রতিবেশী দেশগুলির মধ্যে কার সঙ্গে পশ্চিমবঙ্গের দীর্ঘতম আন্তর্জাতিক সীমানা রয়েছে ? 
উত্তর : বাংলাদেশ। 

২৮. প্রতিবেশী রাজ্যগুলির মধ্যে কার সঙ্গে পশ্চিমবঙ্গের দীর্ঘতম আন্তর্জাতিক সীমানা রয়েছে ?    
উত্তর : ঝাড়খন্ড।        

২৯. পশ্চিমবঙ্গের সাক্ষরতার হার কত ? 
উত্তর : ৭৭.০৮ % 

৩০. পশ্চিমবঙ্গে সর্বাধিক জনসংখ্যাযুক্ত জেলা কোনটি ? 
উত্তর : উত্তর ২৪- পরগনা। 

৩১. পশ্চিমবঙ্গের সর্বনিম্ন জনসংখ্যাযুক্ত জেলা কোনটি ? 
উত্তর : দক্ষিণ দিনাজপুর। 

৩২. বাংলাদেশের সঙ্গে কোন জাতীয় সড়ক দ্বারা যোগাযোগ রক্ষা করা হয় ? 
উত্তর : NH 35 

৩৩. বর্তমানে পশ্চিমবঙ্গের মোট জেলার সংখ্যা কত ? 
উত্তর : ২৩ টি। 

৩৪. পশ্চিমবঙ্গের নবীনতম জেলা কোনটি ? 
উত্তর : ঝাড়গ্রাম। ***** 

৩৫. পশ্চিমবঙ্গের উষ্ণতম জেলা কোনটি ? 
উত্তর : পুরুলিয়া। 

৩৬. দক্ষিণবঙ্গের প্রবেশদ্বার কাকে বলে ? 
উত্তর : ক্যানিং। 

৩৭. উত্তর - পূর্ব ভারতের প্রবেশদ্বার কাকে বলে ? 
উত্তর : শিলিগুড়ি। 

৩৮. বর্তমানে পশ্চিমবঙ্গে কয়টি প্রশাসনিক বিভাগ রয়েছে ? 
উত্তর : ৫ টি। 

৩৯. GTA - র অধীনে কয়টি মহকুমা রয়েছে ? 
উত্তর : তিনটি। 

৪০. পশ্চিমবঙ্গের কোন প্রতিবেশী দেশকে Land of Thunder Dragon বলা হয় ? 
উত্তর : ভূটান।     

৪১. পশ্চিমবঙ্গের কোন অঞ্চল UNESCO World Heritage Site এর অন্তর্গত ? 
উত্তর : সুন্দরবন। 

৪২. পশ্চিমবঙ্গের উষ্ণতম স্থান কোনটি ? 
উত্তর : আসানসোল। 

৪৩. পশ্চিমবঙ্গের শীতলতম স্থান কোনটি ? 
উত্তর : সান্দাকফু। 

৪৪. পশ্চিমবঙ্গের নবীনতম ভূখন্ডটির নাম কী ? 
উত্তর : পূর্বাশা দ্বীপ। 

৪৫. কোন জেলাকে পশ্চিমবঙ্গের মুকুট বলা হয় ? 
উত্তর : দার্জিলিং। 

৪৬. পশ্চিমবঙ্গে ৫টি প্রশাসনিক বিভাগের অন্তর্গত জেলাগুলি কী কী ? 
উত্তর : [ প্রেসিডেন্সি বিভাগ - ৫টি জেলা : উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা , হাওড়া , নদীয়া ও কলকাতা। 
বর্ধমান বিভাগ - ৪টি জেলা : পূর্ব ও পশ্চিম বর্ধমান , বীরভূম , হুগলি। 
জলপাইগুড়ি বিভাগ - ৫টি জেলা : জলপাইগুড়ি , আলিপুরদুয়ার , দার্জিলিং , কোচবিহার , কালিম্পঙ। 
মেদিনীপুর বিভাগ - ৫টি জেলা : পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর , বাঁকুড়া , ঝাড়গ্রাম , পুরুলিয়া। 
মালদহ বিভাগ - ৪টি জেলা : উত্তর ও দক্ষিণ দিনাজপুর , মালদা , মুর্শিদাবাদ।     

৪৭. পশ্চিমবঙ্গের পঞ্চায়েত ব্যবস্থা কত স্তর বিশিষ্ট ? এক স্তর / দ্বি স্তর / ত্রিস্তর। 
উত্তর : ত্রিস্তর। 

৪৮. পঞ্চায়েত ব্যবস্থার সর্বনিম্ন স্তর কোনটি ? এর প্রধান কে ? 
উত্তর : গ্রাম পঞ্চায়েত ; পঞ্চায়েত প্রধান। 

৪৯. পঞ্চায়েত সমিতির প্রধান কে ? 
উত্তর : সভাপতি। 

৫০. পঞ্চায়েত ব্যবস্থার সর্বোচ্চ স্তর কোনটি ? এর প্রধান কে ? 
উত্তর : জেলা পরিষদ ; সভাধিপতি। 


৫১. পশ্চিমবঙ্গের পঞ্চায়েত ব্যবস্থার ক'টি স্তর ও কী কী ? 
উত্তর : তিনটি স্তর - গ্রাম পঞ্চায়েত , পঞ্চায়েত সমিতি , জেলা পরিষদ। 

TOPIC : B ভূপ্রাকৃতিক পরিবেশ :- 


১. পশ্চিমবঙ্গের উত্তরের পার্বত্য অঞ্চলকে কত ভাগে ভাগ করা যায় ও কী কী ? 
উত্তর : ২ভাগে - তিস্তা খাতের পশ্চিম অঞ্চল ও তিস্তা খাতের পূর্ব অঞ্চল। 

২. পশ্চিমবঙ্গের মানচিত্রের উত্তরে মোরগের গলার মত যে সরু অংশ দেখা যায় তাকে কী বলে ? 
উত্তর : চিকেনস নেক। 

৩. কোন ভূপ্রাকৃতিক উপাদান দার্জিলিং ও নেপালকে বিচ্ছিন্ন করেছে ? 
উত্তর : সিঙ্গালিলা। 

৪. পশ্চিমবঙ্গের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ কোনটি ? 
উত্তর : সিঙ্গালিলা পর্বতশ্রেণীর সান্দাকফু। 

৫. দার্জিলিং শৈলশিরার ( তিস্তা খাতের পশ্চিম অঞ্চল ) সর্বোচ্চ শৃঙ্গ কোনটি ? 
উত্তর : টাইগার হিল। 

৬. পশ্চিমবঙ্গের কোন স্থান থেকে এভারেস্টকে দেখা যায় ? 
উত্তর : টাইগার হিল। 

৭. তিস্তা খাতের পূর্ব অঞ্চলে দার্জিলিং হিমালয়ের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ কোনটি ? 
উত্তর : ঋষিলা। 

৮. পশ্চিমবঙ্গের একটি অবশিষ্ট পর্বতের উদাহরণ দাও। 
উত্তর : বক্সা - জয়ন্তী পাহাড়। 

৯. পশ্চিমবঙ্গের পশ্চিমের মালভূমি অঞ্চলটি আসলে কোন মালভূমির অংশবিশেষ ? 
উত্তর : ছোটনাগপুর মালভূমি। 

১০. পশ্চিমবঙ্গের পশ্চিমের মালভূমি অঞ্চলের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ কোনটি ? 
উত্তর : অযোধ্যা পাহাড়ের গোর্গাবুরু। 

১১. বাঁকুড়া জেলায় অবস্থিত দুটি পাহাড়ের নাম লেখ। 
উত্তর : বিহারীনাথ , শুশুনিয়া। 

১২. বীরভূম জেলায় অবস্থিত দুটি পাহাড়ের নাম লেখ। 
উত্তর : মথুরখালি , মামাভাগ্নে। 

১৩. পশ্চিম মেদিনীপুর জেলায় অবস্থিত দুটি পাহাড়ের নাম কর। 
উত্তর : বেলপাহাড়ি , ঠাকুরান। 

১৪. সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে কলকাতার উচ্চতা কত ? 
উত্তর : ৭.৬ মিটার। 

১৫. তরাই ও ডুয়ার্স সমভূমি কাকে বলে ? 
উত্তর : তিস্তা নদীর ডানদিকের অংশ তরাই ও বাঁ দিকের অংশ ডুয়ার্স নামে পরিচিত। 

১৬. ডুয়ার্স - শব্দের অর্থ কী ? 
উত্তর : দুয়ার বা দরজা। 

১৭. কোন অঞ্চলকে ভাবর বলা হয় ? 
উত্তর : তরাই অঞ্চলের বনভূমিতে পরিপূর্ণ পাথুরে বলয়টি ভাবর নামে পরিচিত। 

১৮. উত্তর দিনাজপুরের মূল ভূ - ভাগ অঞ্চল কী নামে পরিচিত ? 
উত্তর : মহানন্দা করিডর। 

১৯. মহানন্দা করিডর কোন কোন জেলাকে যুক্ত করেছে ? 
উত্তর : জলপাইগুড়ি ও কোচবিহার সমভূমিকে মালদার সঙ্গে যুক্ত করেছে। 

২০. কোন অঞ্চলকে বারিন্দ বা বরেন্দ্রভূমি বলা হয় ? 
উত্তর : মহানন্দা নদীর পূর্বদিকের অংশটি প্রাচীন পলিমাটি ও ল্যাটেরাইট দিয়ে গঠিত। এটিই বারিন্দ বা বরেন্দ্রভূমি নামে পরিচিত।    

২১. তাল ও দিয়ারা কাকে বলে ? 
উত্তর : কালিন্দি নদীর উত্তরের অংশকে তাল ও দক্ষিণের নবীন পলিগঠিত অতি উর্বর অংশটিকে বলে দিয়ারা। 

২২. রাঢ় সমভূমি কাকে বলে ? 
উত্তর : মালভূমি ও গঙ্গা - বদ্বীপের মাঝখানের অঞ্চল হল রাঢ় সমভূমি। মুর্শিদাবাদ , বীরভূম , বাঁকুড়া , বর্ধমান ও পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার অংশবিশেষ এর অন্তর্গত। 

২৩. নোল (Knoll) কাকে বলে ? 
উত্তর : ছোট গোলাকৃতি ঢিবিকে নোল বলে। এর উচ্চতা ১০ মিটারের কাছাকাছি হয়। 

২৪. ব - দ্বীপ সমভূমিকে কতভাগে ভাগ করা যায় ও কী কী ? 
উত্তর : তিনভাগে - পুরোনো বা মৃতপ্রায় বদ্বীপ , পরিণত বদ্বীপ , সক্রিয় বদ্বীপ বা সুন্দরবন অঞ্চল। 

২৫. সক্রিয় বদ্বীপ অঞ্চলের নতুন দ্বীপ কোনটি ? 
উত্তর : পূর্বাশা। 

২৬. সক্রিয় বদ্বীপ অঞ্চলের সবচেয়ে বড় দ্বীপ কোনটি ? 
উত্তর : সাগরদ্বীপ। 

২৭. কে বদ্বীপ অঞ্চলকে তিনভাগে ভাগ করেছেন ? 
উত্তর : অধ্যাপক কে. বাগচী তাঁর Ganges Delta গ্রন্থে। 

২৮. তরাই ও ডুয়ার্স সমভূমি কী ধরণের সমভূমি ? 
উত্তর : পিডমন্ট। 

২৯. তরাই শব্দের অর্থ কী ? 
উত্তর : ফরাসি শব্দ তরাই এর অর্থ - স্যাঁতসেঁতে। 

৩০. ডুয়ার্স কোথাকার প্রবেশপথ ? 
উত্তর : ভূটানের।        

৩১. পশ্চিমবঙ্গ ও নেপাল সীমান্তে কোন শৈলশিরা অবস্থিত ? 
উত্তর : সিঙ্গালিলা। 

৩২. রাঢ় সমভূমির ভূপ্রকৃতি কীরূপ ? 
উত্তর : তরঙ্গায়িত। 

৩৩. পশ্চিমবঙ্গের কোন অঞ্চলে বালিয়াড়ি দেখা যায় ? 
উত্তর : উপকূলীয় সমভূমিতে। 

৩৪. পেডং কথার অর্থ কী ? 
উত্তর : অর্কিডের শহর। 

৩৫. বক্সা গিরিপথ দিয়ে কোথায় যাওয়া যায় ? 
উত্তর : ভূটান। 

৩৬. পশ্চিমবঙ্গের পার্বত্য অঞ্চলকে পূর্ব - পশ্চিমে কোন নদী ভাগ করেছে ? 
উত্তর : তিস্তা। 

৩৭. রাঢ় সমভূমির ঢাল কোনদিকে ? 
উত্তর : পশ্চিম - পূর্বে। 

৩৮. রাঢ় সমভূমির মৃত্তিকার রং কী ? 
উত্তর : লাল। 

৩৯. পশ্চিমের মালভূমি অঞ্চল কোন শিলা দ্বারা গঠিত ? 
উত্তর : গ্রানাইট ও নিস্। 

৪০. কোন নদী দার্জিলিং পার্বত্য অঞ্চলকে দুই ভাগে ভাগ করেছে ? 
উত্তর : তিস্তা। 

৪১. পুরুলিয়া উচ্চভূমির অবশিষ্ট পাহাড়গুলিকে কী বলে ? 
উত্তর : ডুঙরি। 

৪২. কোচবিহার , মালদা , জলপাইগুড়ি জেলার বিক্ষিপ্ত জলাভূমিগুলিকে কী বলে ? 
উত্তর : তাল। 

৪৩. মালদহ জেলার গঙ্গানদীর তীরের উর্বর অঞ্চলকে কী বলে ? 
উত্তর : দিয়ারা। 

৪৪. রাঢ় সমভূমির মাটি সাধারণতঃ কী প্রকার ? 
উত্তর : ল্যাটেরাইট। 

৪৫. রাঢ় অঞ্চলের নাতিউচ্চ ক্ষয়প্রাপ্ত ভূমিকে কী বলে ? 
উত্তর : খোয়াই। 

৪৬. জলপাইগুড়ি জেলার প্রধান পর্বতশ্রেণী কোনটি ? 
উত্তর : বক্সা - জয়ন্তী। 

৪৭. কোন জেলা ডুয়ার্স অঞ্চলের অন্তর্গত ? 
উত্তর : জলপাইগুড়ি। 

৪৮. পূর্বাশা ( নিউমুর ) দ্বীপটি কোন নদীর মোহনায় অবস্থিত ? 
উত্তর : গোসাবা। 

৪৯. পশ্চিমবঙ্গের নবীনতম ভূখন্ড কোনটি ? 
উত্তর : পূর্বাশা দ্বীপ। 

৫০. দার্জিলিং পার্বত্য অঞ্চলের সর্বোচ্চ রেল - স্টেশন কোনটি ? 
উত্তর : ঘুম।    

৫১. কোন নদী তরাই ও ডুয়ার্সকে বিভক্ত করেছে ? 
উত্তর : তিস্তা। 


৫২. কোন স্থানের উপকূলভাগে বালিয়াড়ি দেখা যায় ? 
উত্তর : কাঁথি। 

৫৩. তিস্তা নদীর পূর্বদিকের পার্বত্য অংশ কী নামে পরিচিত ? 
উত্তর : দুরবিনদারা।  

৫৪. সুন্দরবন - সক্রিয় / নিষ্ক্রিয় - বদ্বীপের অংশ। 
উত্তর : সক্রিয়। 

৫৫. তিস্তা নদীর পূর্বদিকের সমভূমির নাম কী ? 
উত্তর : ডুয়ার্স। 

৫৬. মালভূমি অঞ্চলের ছোট ছোট টিলাকে কী বলে ? 
উত্তর : মোনাডনক। 

৫৭. বরাভূম উচ্চভূমির একটি পাহাড়ের নাম লেখ। 
উত্তর : বেলপাহাড়ি। 

৫৮. দার্জিলিং শৈলশিরা কী নামে পরিচিত ? 
উত্তর : ঘুমরেঞ্জ। 

TOPIC : C : পশ্চিমবঙ্গের নদ - নদী :- 


১. পশ্চিমবঙ্গের প্রধান নদী কোনটি ? 
উত্তর : গঙ্গা। 

২. গঙ্গার একটি শাখা কী নামে বংলাদেশে প্রবেশ করেছে ? 
উত্তর : পদ্মা। 

৩. উত্তরবঙ্গের প্রধান নদীটির নাম কী ? 
উত্তর : তিস্তা। 

৪. কোন দুটি নদীর মিলিত প্রবাহ হল তিস্তা ? 
উত্তর : তিব্বতের লাচিন ও সিকিমের লোচ্যাং। 

৫. তিস্তা নদীর উৎপত্তিস্থল কোনটি ? 
উত্তর : সিকিমের জেমু হিমবাহ। 

৬. তিস্তা নদী বাংলাদেশে কোন নদীর সাথে মিশেছে ? 
উত্তর : ব্রহ্মপুত্র। 

৭. মহানন্দা নদীর উৎপত্তি কোথা থেকে ? 
উত্তর : মহালধিরাম পর্বতের পাগলাঝোরা জলপ্রপাত থেকে। 

৮. তোর্সা নদীর উৎপত্তি কোথা থেকে ? 
উত্তর : তিব্বত ও ভূটান সীমান্তের চুম্বী উপত্যকা। 

৯. তোর্সা নদী তিব্বতে কী নামে পরিচিত ? 
উত্তর : মাচু। 

১০. তোর্সা নদী ভূটানে কী নামে পরিচিত ? 
উত্তর : আমো - চু। 

১১. তোর্সার শাখানদী কোনটি ? 
উত্তর : বুড়ি তোর্সা। 

১২. কাকে বাংলার দুঃখের নদ বলা হয় ? 
উত্তর : দামোদর।    

১৩. দামোদর নদের উৎপত্তি কোথায় ? 
উত্তর : ঝাড়খন্ডের ছোটনাগপুর মালভূমির খামারপাত পাহাড়। 

১৪. কোন দুটি নদীর মিলিত প্রবাহ হল রূপনারায়ণ ? 
উত্তর : দ্বারকেশ্বর ও শিলাই। 

১৫. কংসাবতী নদীর অপর নাম কী ? 
উত্তর : কাঁসাই। 

১৬. কংসাবতী বা কাঁসাই নদী কোথা থেকে উৎপন্ন হয়েছে ? 
উত্তর : পুরুলিয়ার অযোধ্যা পাহাড় থেকে। 

১৭. সুন্দরবন অঞ্চলের জোয়ারের জলে পুষ্ট কয়েকটি নদীর নাম লেখ। 
উত্তর : পিয়ালি , গোসাবা , মাতলা , কালিন্দী , রায়মঙ্গল , ঠাকুরান , সপ্তমুখী - ইত্যাদি। 

১৮. কোন নদীকে উত্তরবঙ্গের ত্রাসের নদী বলে ? 
উত্তর : তিস্তা। 

১৯. পশ্চিমবঙ্গে প্রবেশের পর গঙ্গানদী কোথায় দুটি শাখায় বিভক্ত হয়েছে ? 
উত্তর : মুর্শিদাবাদ জেলার ধুলিয়ানের নিকট ভগবানগোলায়। 

২০. গঙ্গার প্রধান শাখাটি কী কী নামে পরিচিত ? 
উত্তর : প্রথমে ভাগীরথী ও পরে হুগলি। 

২১. কোন দুটি নদীর মিলিত প্রবাহ হল হলদি নদী ? 
উত্তর : কেলেঘাই ও কাঁসাই। 

২২. মালভূমি অঞ্চলের বা পূর্ববাহিনী বা বৃষ্টির জলে পুষ্ট কয়েকটি নদীর নাম লেখ। 
উত্তর : ময়ূরাক্ষী , অজয় , দামোদর , রূপনারায়ণ - ইত্যাদি। 

২৩. জোয়ারের জলে পুষ্ট একটি নদীর নাম কর। 
উত্তর : ইচ্ছামতি। 

২৪. কলকাতা কোন নদীর তীরে অবস্থিত ? 
উত্তর : হুগলি। 

২৫. জোয়ারের জলে পুষ্ট নদীগুলি কোন অঞ্চলে প্রবাহিত ? 
উত্তর : সুন্দরবন। 

২৬. গরুমারা অভয়ারণ্য কোন নদীর তীরে অবস্থিত ? 
উত্তর : জলঢাকা।  

২৭. পশ্চিমবঙ্গে গঙ্গার প্রবাহপথ কত কিমি ? 
উত্তর : ২০ কিমি। 

২৮. তিস্তার দৈর্ঘ্য কত ? 
উত্তর : ৩০৯ কিমি। 

২৯. কোন নদীর জল লবনাক্ত ? 
উত্তর : ইচ্ছামতী। 

৩০. কোন দুটি নদীর মিলিত প্রবাহ হল জলঢাকা ? 
উত্তর : ডিচেন ও লিচেন। 


৩১. পশ্চিমবঙ্গের পশ্চিমের মালভূমি অঞ্চলের প্রধান নদী কোনটি ? 
উত্তর : দামোদর। 

৩২. একটি মজে যাওয়া নদীর নাম লেখ। 
উত্তর : জলঙ্গি। 

৩৩. উত্তরবঙ্গের নদীগুলি অধিকাংশ - উত্তরবাহিনী / দক্ষিণবাহিনী। 
উত্তর : দক্ষিণবাহিনী। 

৩৪. পশ্চিমের মালভূমি অংশের নদীগুলি অধিকাংশ - পূর্ববাহিনী / পশ্চিমবাহিনী। 
উত্তর : পূর্ববাহিনী। 

৩৫. কংসাবতীর একটি উপনদীর নাম লেখ। 
উত্তর : কুমারী। 

৩৬. সুন্দরবন অঞ্চলের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ নদী কোনটি ? 
উত্তর : মাতলা। 

৩৭. কবে DVC স্থাপিত হয়েছে ? 
উত্তর : ১৯৪৮ সালে। 

৩৮. ময়ূরাক্ষী নদীর উৎপত্তি কোথায় ? 
উত্তর : ত্রিকূট পর্বত। 

৩৯, উত্তরবঙ্গের দীর্ঘতম নদী কোনটি ? 
উত্তর : তিস্তা। 

৪০. একটি নিত্যবহ নদীর নাম লেখ। 
উত্তর : তিস্তা। 

৪১. কোন নদী দার্জিলিং পার্বত্য অঞ্চলকে দুটি ভাগে ভাগ করেছে ? 
উত্তর : তিস্তা। 

৪২. কোন নদীতে জোয়ার - ভাটা হয় ? 
উত্তর : মাতলা। 

৪৩. মালভূমি অঞ্চলের কোন নদী বঙ্গোপসাগরে পড়েছে ? 
উত্তর : সুবর্ণরেখা। 

৪৪. সেবক ব্রিজ কোন নদীর উপর অবস্থিত ? 
উত্তর : তিস্তা। 

৪৫. তিস্তার একটি উপনদীর নাম লেখ। 
উত্তর : রাংপো। 

৪৬. দামোদরের দুটি উপনদীর নাম লেখ। 
উত্তর : কোনার ও বরাকর। 

৪৭. ভাগীরথীর দুটি উপনদীর নাম লেখ। 
উত্তর : ময়ূরাক্ষী , অজয়। 

৪৮. দামোদরের একটি শাখানদীর নাম লেখ। 
উত্তর : মুন্ডেশ্বরী। 

TOPIC : D পশ্চিমবঙ্গের জলসম্পদ :- 


১. কাকে , কেন নীল সোনা বলা হয় ? 
উত্তর : আধুনিক সভ্যতায় জলের ব্যবহার বহুগুন বেড়ে যাওয়ায় গুরুত্বের বিচারে জল সোনার মত দামী। তাই জলকে নীল সোনা বলা হয়। 

২. পশ্চিমের মালভূমি অঞ্চলের জলকষ্ট নিবারণের জন্য যেসকল জলাধারগুলি নির্মিত হয়েছে তাদের নাম কী ? 
উত্তর : ম্যাসাঞ্জোর , মাইথন , তিলাইয়া - ইত্যাদি। 

৩. পশ্চিমবঙ্গে সর্বাধিক জলকষ্ট কোন জেলায় ? 
উত্তর : দার্জিলিং। 

৪. কোথা থেকে দার্জিলিং জেলায় জল সরবরাহ করা হয় ? 
উত্তর : সিঞ্চল হ্রদ থেকে। 

৫. কোন নদীর উপর নির্ভর করে হলদিয়া শিল্পাঞ্চল গড়ে উঠেছে ? 
উত্তর : হলদি। 

৬. কোলাঘাট তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র কোন নদীর তীরে অবস্থিত ? 
উত্তর : রূপনারায়ণ। 

৭. ব্যান্ডেল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র কোন নদীর তীরে অবস্থিত ? 
উত্তর : হুগলি। 

৮. বক্রেশ্বর তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র কোন নদীর তীরে অবস্থিত ? 
উত্তর : বক্রেশ্বর। 

৯. আসানসোল - দূর্গাপুর শিল্পাঞ্চল কোন নদীর তীরে অবস্থিত ? 
উত্তর : দামোদর নদ। 

১০. পশ্চিমবঙ্গে মোট নদী অববাহিকা ক'টি ? 
উত্তর : ২৬টি। 

১১. দামোদর নদের উপর নির্মিত বাঁধগুলি কী কী ? 
উত্তর : তিলাইয়া , মাইথন , পাঞ্চেত , কোনার। 

১২. ময়ূরাক্ষী নদীর উপর নির্মিত বাঁধগুলি কী কী ? 
উত্তর : কানাডা বাঁধ ( দুমকা ) , তিলপাড়া ব্যারেজ , কোপাই ও দ্বারকা ব্যারেজ । 

১৩. কংসাবতী নদীর উপর নির্মিত বাঁধগুলি কী কী ? 
উত্তর : শিলাবতী , ভৈরববাকী , তারাফোনি ব্যারেজ। 

১৪. পশ্চিমবঙ্গে সবচেয়ে বেশি জল ব্যবহৃত হয় কোন ক্ষেত্রে ? 
উত্তর : কৃষিক্ষেত্রে। 

১৫. কোন নদীকে পশ্চিমবঙ্গের জীবনরেখা বলে ? 
উত্তর : ভাগীরথী - হুগলি। 

১৬. কোন নদীর তীরে তারাপীঠ অবস্থিত ? 
উত্তর : দ্বারকা। 

১৭. কোন নদীকে মেদিনীপুরের দুঃখ বলা হয় ? 
উত্তর : কংসাবতী। 

১৮. পশ্চিমবঙ্গের কোন অঞ্চলে খাঁড়ি দেখা যায় ? 
উত্তর : সুন্দরবন। 

১৯. পশ্চিমবঙ্গে কী কী পদ্ধতিতে জলসেচ করা হয় ? 
উত্তর : কূপ , নলকূপ ও খাল। 

২০. উত্তরবঙ্গের নদীগুলি - বরফগলা জলে / বৃষ্টির জলে - পুষ্ট। 
উত্তর : বরফগলা। 

২১. পশ্চিমবঙ্গে কোথায় উষ্ণ প্রস্রবণ রয়েছে ? 
উত্তর : বীরভূমের বক্রেশ্বরে। 

TOPIC : E পশ্চিমবঙ্গের জলবায়ু :- 


১. পশ্চিমবঙ্গের প্রধান ঋতু ক'টি ও কী কী ? 
উত্তর : চারটি - গ্রীষ্ম , বর্ষা , শরৎ ও শীত। 

২. সাধারণভাবে পশ্চিমবঙ্গে ক'টি ঋতু দেখা যায় ও কী কী ? 
উত্তর : ৬ টি - গ্রীষ্ম , বর্ষা , শরৎ , হেমন্ত , শীত ও বসন্ত। 

৩. কালবৈশাখী ঝড় কোন মাসে হয় ? 
উত্তর : বৈশাখ , জৈষ্ঠ্য। 

৪. কাকে , কেন Nor - Wester বলা হয় ? 
উত্তর : কালবৈশাখী ঝড় উত্তর - পশ্চিম দিক থেকে আসে। তাই এর নাম Nor Wester ( North - Western Wind ) ।

৫. উত্তরপ্রদেশ ও মধ্যভারতের অতিতপ্ত বাতাস কী নামে পরিচিত ? 
উত্তর : লু। 

৬. মেঘভাঙা বৃষ্টি কাকে বলে ? বা , মৌসুমী বিস্ফোরণ কাকে বলে ? 
উত্তর : বঙ্গোপসাগরের জলীয় বাস্পপূর্ণ বাতাস যতই ঢুকতে থাকে ততই আকাশে বজ্রগর্ভ কালো ঘন মেঘ জমতে থাকে এবং এক সময় হঠাৎ করে প্রবল বৃষ্টিপাত ঘটাতে শুরু করে। একেই বলে মেঘভাঙা বৃষ্টি বা মৌসুমী বিস্ফোরণ। 

৭. দক্ষিণবঙ্গ / উত্তরবঙ্গ - র জেলাগুলিতে বৃষ্টিপাত বেশি হয়। 
উত্তর : উত্তরবঙ্গ। 

৮. পশ্চিমবঙ্গের আর্দ্রতম বা বৃষ্টিবহুল স্থান কোনটি ? 
উত্তর : আলিপুরদুয়ার জেলার বক্সাদুয়ার। 

৯. পশ্চিমবঙ্গের সবচেয়ে কম বৃষ্টিপাতযুক্ত স্থান কোনটি ? 
উত্তর : বীরভূম জেলার ময়ূরেশ্বর। 

১০. আশ্বিনের ঝড় কাকে বলে ? 
উত্তর : মৌসুমী বায়ুর প্রত্যাবর্তন কালে উচ্চচাপের কারণে স্থলভাগ থেকে মৃদু বাতাস উত্তর - দক্ষিণে বইতে থাকে। এর ফলে বঙ্গোপসাগর এলাকায় সামুদ্রিক উষ্ণ ও আর্দ্র বায়ুর সঙ্গে স্থলভাগ থেকে আগত বায়ুর মুখোমুখি সংঘর্ষ বাঁধে। ফলে ঘূর্ণিঝড়ের সৃষ্টি হয়। আশ্বিন মাসে এই ঝড় সৃষ্টি হওয়ায় একে আশ্বিনের ঝড় বলে। 


১১. পশ্চিমি ঝঞ্ঝা কাকে বলে ? 
উত্তর : শীতকালে পশ্চিমি জেট বায়ু হিমালয় অতিক্রম করে মাঝে মাঝে গাঙ্গেয় সমভূমির ওপর চলে আসে। এই জেট বায়ু ভূমধ্যসাগর থেকে জলীয় বাষ্পপূর্ণ বায়ু পশ্চিম দিক থেকে ভারতে ঢুকিয়ে দেয়। এই বাতাস গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গ সহ উত্তর ভারতে ঝড় - বৃষ্টি ঘটায়। একে পশ্চিমি ঝঞ্ঝা বা পশ্চিমি ঝামেলা বলা হয়। 

১২. তাপপ্রবাহ কাকে বলে ? 
উত্তর : কয়েকদিন ধরে বায়ুমন্ডলীয় তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে পাঁচ ডিগ্রি বা তার বেশি বিরাজ করলে তাকে তাপপ্রবাহ বলে। 

১৩.শৈত্যপ্রবাহ কাকে বলে ? 
উত্তর : কয়েকদিন ধরে বায়ুমন্ডলীয় তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে পাঁচ ডিগ্রি বা তার কম বিরাজ করলে তাকে শৈত্যপ্রবাহ বলে।     

১৪. পশ্চিমবঙ্গের ঋতুচক্রের জন্য প্রধান ভূমিকা কার ? 
উত্তর : মৌসুমী বায়ুর। 

১৫. পশ্চিমবঙ্গের জলবায়ু কী প্রকৃতির ? 
উত্তর : ক্রান্তীয় মৌসুমী। 

১৬. পশ্চিমবঙ্গের জলবায়ুর প্রধান নিয়ন্ত্রক কে ?
উত্তর : মৌসুমী বায়ু। 

১৭. মৌসুমী বায়ুর কোন শাখা পশ্চিমবঙ্গে প্রবেশ করে ? 
উত্তর : দক্ষিণ - পশ্চিম বঙ্গোপসাগরীয় শাখা। 

১৮. পশ্চিমবঙ্গের মালভূমি অঞ্চলের জলবায়ু কী প্রকৃতির ? 
উত্তর : চরমাভাপন্ন। 

১৯. পশ্চিমবঙ্গের উপকূলবর্তী অঞ্চলের জলবায়ু কী প্রকৃতির ? 
উত্তর : সমভাবাপন্ন। 

২০. কোন ঋতুতে মৌসুমী বায়ুর প্রত্যাগমন ঘটে ? 
উত্তর : শরৎ কালে। 

২১. কোন ঋতুকে প্রাক মৌসুমী ঋতু বলে ? 
উত্তর : গ্রীষ্মকাল।    

To be continued............


                
    

You May Also Like

0 comments